সাত দিনের নোটিশ ছাড়া এসএনডিতে সুদ হবে না
বিশেষ নোটিশ আমানত (স্পেশাল নোটিশ ডিপোজিট বা এসএনডি) হিসাব থেকে টাকা তোলার কমপক্ষে সাত দিন আগে নোটিশ না দিলে গ্রাহককে সে মাসে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। পেছনের তারিখ (ব্যাক ডেট) দিয়েও কোনো নোটিশ গ্রহণ করা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশ দিয়েছে। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত ১৬ মে এসএনডি হিসাব পরিচালনার জন্য একটি নীতিমালা ঘোষণা করে। নীতিমালায় এসএনডি হিসাব থেকে টাকা তোলার জন্য গ্রাহককে কমপক্ষে সাত দিনের নোটিশ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়।
তার পরও গ্রাহকেরা নোটিশ ছাড়াই এই হিসাব থেকে টাকা তুলছেন—এমন তথ্য পাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল নতুন এই নির্দেশ জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের একটি সূত্র জানায়, তাদের নীতিমালা থাকার পরও দেখা যাচ্ছে, অনেকেই এই নিয়ম অনুসরণ করছে না। এ কারণে তারা সুদ বিতরণের ওপর নতুন বিধিনিষেধ দিয়েছে।
এসএনডি হিসাবটি এক ধরনের ‘কারেন্ট একাউন্ট’ বা চলতি হিসাব। চলতি হিসাবে গ্রাহকদের কোনো সুদ দেওয়া হয় না। তবে এসএনডি হিসাবে সুদ দেওয়া হয়। এই হিসাবে সুদের হার সঞ্চয়ী হিসাব থেকে কম হতে হয়।
অন্য হিসাবের মতো এর জন্য পৃথক চেক বই রয়েছে। এসএনডি হিসাবে সাধারণত বড় অঙ্কের আমানত থাকে। আগাম নোটিশ ছাড়া এই হিসাব থেকে টাকা তুললে অনেক সময় ব্যাংক সমস্যায় পড়ে। এ কারণে নোটিশ ছাড়া টাকা তোলার ওপর শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এসএনডিকে শর্ট টার্ম ডিপোজিট, কল অ্যাকাউন্টস ইত্যাদি নামে অভিহিত করে ব্যাংকভেদে এর ওপর সুদের হারে পার্থক্য তৈরির কিছু দৃষ্টান্ত রয়েছে। এ কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা নীতিমালায় এ ধরনের হিসাবকে কেবল স্পেশাল নোটিশ ডেপোজিট (এসএনডি) হিসাব নামেই অভিহিত করতে বলা হয়েছে।
নীতিমালায় এই হিসাবে প্রাত্যহিক স্থিতির ওপর সুদ হিসাব করা এবং এই সুদ ষান্মাষিক ভিত্তিতে হিসাবে সংযুক্ত (ক্রেডিট) করার বিধান করা হয়েছে।
নীতিমালায় মেয়াদ সুনির্দিষ্ট না থাকায় সুদের হার আমানতের পরিমাণভেদের ভিত্তিতে কম-বেশি করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রাহকভেদে বা মেয়াদের ভিন্নতার কারণে সুদের হারে কোনো পার্থক্য করা যাবে না।
এসএনডি হিসাবের ক্ষেত্রে গড় আমানত স্থিতির ভিত্তিতে পাঁচটি ভাগে সুদের হার ঘোষণা করতে হয় ব্যাংকগুলোকে। যেমন—এক কোটি টাকার কম, এক কোটি ও এর বেশি কিন্তু ২৫ কোটি টাকার কম, ২৫ কোটি ও এর বেশি কিন্তু ৫০ কোটির কম, ৫০ কোটি ও এর বেশি কিন্তু ১০০ কোটির কম এবং ১০০ কোটি ও এর বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশ দিয়েছে। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত ১৬ মে এসএনডি হিসাব পরিচালনার জন্য একটি নীতিমালা ঘোষণা করে। নীতিমালায় এসএনডি হিসাব থেকে টাকা তোলার জন্য গ্রাহককে কমপক্ষে সাত দিনের নোটিশ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়।
তার পরও গ্রাহকেরা নোটিশ ছাড়াই এই হিসাব থেকে টাকা তুলছেন—এমন তথ্য পাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল নতুন এই নির্দেশ জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের একটি সূত্র জানায়, তাদের নীতিমালা থাকার পরও দেখা যাচ্ছে, অনেকেই এই নিয়ম অনুসরণ করছে না। এ কারণে তারা সুদ বিতরণের ওপর নতুন বিধিনিষেধ দিয়েছে।
এসএনডি হিসাবটি এক ধরনের ‘কারেন্ট একাউন্ট’ বা চলতি হিসাব। চলতি হিসাবে গ্রাহকদের কোনো সুদ দেওয়া হয় না। তবে এসএনডি হিসাবে সুদ দেওয়া হয়। এই হিসাবে সুদের হার সঞ্চয়ী হিসাব থেকে কম হতে হয়।
অন্য হিসাবের মতো এর জন্য পৃথক চেক বই রয়েছে। এসএনডি হিসাবে সাধারণত বড় অঙ্কের আমানত থাকে। আগাম নোটিশ ছাড়া এই হিসাব থেকে টাকা তুললে অনেক সময় ব্যাংক সমস্যায় পড়ে। এ কারণে নোটিশ ছাড়া টাকা তোলার ওপর শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এসএনডিকে শর্ট টার্ম ডিপোজিট, কল অ্যাকাউন্টস ইত্যাদি নামে অভিহিত করে ব্যাংকভেদে এর ওপর সুদের হারে পার্থক্য তৈরির কিছু দৃষ্টান্ত রয়েছে। এ কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা নীতিমালায় এ ধরনের হিসাবকে কেবল স্পেশাল নোটিশ ডেপোজিট (এসএনডি) হিসাব নামেই অভিহিত করতে বলা হয়েছে।
নীতিমালায় এই হিসাবে প্রাত্যহিক স্থিতির ওপর সুদ হিসাব করা এবং এই সুদ ষান্মাষিক ভিত্তিতে হিসাবে সংযুক্ত (ক্রেডিট) করার বিধান করা হয়েছে।
নীতিমালায় মেয়াদ সুনির্দিষ্ট না থাকায় সুদের হার আমানতের পরিমাণভেদের ভিত্তিতে কম-বেশি করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রাহকভেদে বা মেয়াদের ভিন্নতার কারণে সুদের হারে কোনো পার্থক্য করা যাবে না।
এসএনডি হিসাবের ক্ষেত্রে গড় আমানত স্থিতির ভিত্তিতে পাঁচটি ভাগে সুদের হার ঘোষণা করতে হয় ব্যাংকগুলোকে। যেমন—এক কোটি টাকার কম, এক কোটি ও এর বেশি কিন্তু ২৫ কোটি টাকার কম, ২৫ কোটি ও এর বেশি কিন্তু ৫০ কোটির কম, ৫০ কোটি ও এর বেশি কিন্তু ১০০ কোটির কম এবং ১০০ কোটি ও এর বেশি।
No comments