কার্লা ব্রুনি চান না সারকোজি আবার প্রেসিডেন্ট হন
ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি কার্লা ব্রুনি চান না তাঁর স্বামী প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক। কেননা নির্বাচনের চাপে সারকোজির শরীর আরও অসুস্থ হতে পারে। সম্প্রতি মাদাম ফিগারো সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে কার্লা ব্রুনি (৪২) এ কথা বলেন।
কার্লা ব্রুনি জানান, গণমাধ্যমকে তিনি ঘৃণা করেন। এই মাসে গণমাধ্যম সারকোজি ও তাঁর পরকীয়া প্রেম নিয়ে গুজব ছড়িয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বের গণমাধ্যম ও রাজনীতি তাঁর স্বামীর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করেছে।
টাইমস অনলাইন কার্লা ব্রুনির বরাত দিয়ে জানায়, তাঁর স্বামীর জন্য ভারসাম্য, সুখ, সুস্বাস্থ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীবনের এ মুহূর্তে খুব উদ্বিগ্নের সঙ্গে কাটাচ্ছেন তিনি (ব্রুনি)।
কার্লা ব্রুনিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ৫৫ বছর বয়সী সারকোজি ২০১২ সালের এপ্রিল মাসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিক, তা তিনি চান কি না। জবাবে কার্লা ব্রুনি বলেন, ‘স্ত্রী হিসেবে সত্যিকার অর্থে আমি তা চাই না, পাছে তাঁর শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে, এটা নিয়ে আমি শঙ্কিত। আমি কি তাঁর সঙ্গে শান্তিতে সময় কাটাতে চাইতে পারি না?’
গত সপ্তাহে ফ্রান্সের আঞ্চলিক নির্বাচনে বামপন্থী দলগুলোর কাছে সারকোজির ইউনিয়ন ফর এ পপুলার মুভমেন্ট (ইউএমপি) রক্ষণশীল দল বিপুল ভোটে পরাজিত হয়। এতে একদিকে ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সারকোজির দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা কমেছে। এ ছাড়া বর্তমানে ফ্রান্সে বেকারত্ব ও জীবনযাত্রার খরচের বৃদ্ধি, মজুরি হ্রাস ও অবসরভাতা সংস্কারের পরিকল্পনায় ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছে লোকজন। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলও হয়েছে। সব মিলিয়ে সরকার পরিচালনায় বেশ ঝামেলার মধ্যে আছেন তিনি।
কার্লা ব্রুনি জানান, গণমাধ্যমকে তিনি ঘৃণা করেন। এই মাসে গণমাধ্যম সারকোজি ও তাঁর পরকীয়া প্রেম নিয়ে গুজব ছড়িয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বের গণমাধ্যম ও রাজনীতি তাঁর স্বামীর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করেছে।
টাইমস অনলাইন কার্লা ব্রুনির বরাত দিয়ে জানায়, তাঁর স্বামীর জন্য ভারসাম্য, সুখ, সুস্বাস্থ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীবনের এ মুহূর্তে খুব উদ্বিগ্নের সঙ্গে কাটাচ্ছেন তিনি (ব্রুনি)।
কার্লা ব্রুনিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ৫৫ বছর বয়সী সারকোজি ২০১২ সালের এপ্রিল মাসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিক, তা তিনি চান কি না। জবাবে কার্লা ব্রুনি বলেন, ‘স্ত্রী হিসেবে সত্যিকার অর্থে আমি তা চাই না, পাছে তাঁর শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে, এটা নিয়ে আমি শঙ্কিত। আমি কি তাঁর সঙ্গে শান্তিতে সময় কাটাতে চাইতে পারি না?’
গত সপ্তাহে ফ্রান্সের আঞ্চলিক নির্বাচনে বামপন্থী দলগুলোর কাছে সারকোজির ইউনিয়ন ফর এ পপুলার মুভমেন্ট (ইউএমপি) রক্ষণশীল দল বিপুল ভোটে পরাজিত হয়। এতে একদিকে ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সারকোজির দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা কমেছে। এ ছাড়া বর্তমানে ফ্রান্সে বেকারত্ব ও জীবনযাত্রার খরচের বৃদ্ধি, মজুরি হ্রাস ও অবসরভাতা সংস্কারের পরিকল্পনায় ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছে লোকজন। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলও হয়েছে। সব মিলিয়ে সরকার পরিচালনায় বেশ ঝামেলার মধ্যে আছেন তিনি।
No comments