জয়ের দেখা মিলল ইভানোভিচের
কী দারুণ শুরুটাই না হয়েছিল তাঁর! আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের বছর দুয়েক পার করতে না-করতেই গ্র্যান্ডস্লাম শিরোপা হাতছানি দিচ্ছিল তাঁকে। ২০০৭ ফ্রেঞ্চ ওপেনে হয়েছিলেন রানারআপ, পরের বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনেও ফাইনালে উঠলেন। তবে ২০০৮ সাল আক্ষরিক অর্থে তাঁর জন্য ছিল পয়মন্ত। ওই বছরই রোলাঁ গাঁরোয় ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেন আনা ইভানোভিচ। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো উঠে গেলেন র্যাঙ্কিংয়েরও শীর্ষে। অথচ সেই আনা ইভানোভিচই এখন র্যাঙ্কিংয়ের ৫৮ নম্বরে! প্রতিটি টুর্নামেন্টেই যেন নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন।
গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর জিততে ভুলেই গিয়েছিলেন ইভানোভিচ। তবে পরশু মায়ামি মাস্টার্স টেনিসের তৃতীয় রাউন্ডে ৬-৪, ৬-৩ গেমে হারালেন ফ্রান্সের পলিন পারমেনটিয়েরকে। এই জয়টাও এল পেশাদার টুর্নামেন্টে টানা চারটি ম্যাচ হারার পর। মায়ামি মাস্টার্স টুর্নামেন্টের প্রথম রাউন্ডে বাই পেয়েছিলেন। প্রতিটি ম্যাচে নিজের খেলায় পরিবর্তন আনতে, উন্নতির ছোঁয়া আনতে কত কী-ই না করে চলেছেন সার্বিয়ান তারকা। বারবার কোচ বদলাচ্ছিলেন। তবুও কোনো উন্নতি হচ্ছিল না। তবে এবার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে তাঁর, ‘আমার মনে হয়, আমি সত্যি ভালোই খেলেছি। জিততে পেরে ভালো লাগছে। গত মাস থেকেই আমার খেলায় অনেক উন্নতি হয়েছে। অবশ্যই এটা হয়েছে নতুন কোচ হেইঞ্জের (গানথার্ট) জন্য। প্রতিদিনই একটু একটু করে উন্নতি দেখছি। ব্যাপারটা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক।’
গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর জিততে ভুলেই গিয়েছিলেন ইভানোভিচ। তবে পরশু মায়ামি মাস্টার্স টেনিসের তৃতীয় রাউন্ডে ৬-৪, ৬-৩ গেমে হারালেন ফ্রান্সের পলিন পারমেনটিয়েরকে। এই জয়টাও এল পেশাদার টুর্নামেন্টে টানা চারটি ম্যাচ হারার পর। মায়ামি মাস্টার্স টুর্নামেন্টের প্রথম রাউন্ডে বাই পেয়েছিলেন। প্রতিটি ম্যাচে নিজের খেলায় পরিবর্তন আনতে, উন্নতির ছোঁয়া আনতে কত কী-ই না করে চলেছেন সার্বিয়ান তারকা। বারবার কোচ বদলাচ্ছিলেন। তবুও কোনো উন্নতি হচ্ছিল না। তবে এবার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে তাঁর, ‘আমার মনে হয়, আমি সত্যি ভালোই খেলেছি। জিততে পেরে ভালো লাগছে। গত মাস থেকেই আমার খেলায় অনেক উন্নতি হয়েছে। অবশ্যই এটা হয়েছে নতুন কোচ হেইঞ্জের (গানথার্ট) জন্য। প্রতিদিনই একটু একটু করে উন্নতি দেখছি। ব্যাপারটা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক।’
No comments