মিয়ানমারে অবাধ নির্বাচন চায় মিত্র দেশগুলো
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, মিত্র দেশগুলো চায়, বিরোধী নেত্রী অং সান সু চি ও রাজনৈতিক বন্দীসহ সবাইকে মুক্তভাবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দেবে মিয়ানমার সরকার। দেশটির নতুন নির্বাচনী আইন নিয়ে মিত্র দেশগুলোর জোট ‘গ্রুপ অব ফ্রেন্ডস অব মিয়ানমার’-এর বৈঠকের পর জাতিসংঘ মহাসচিব সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
অভিযোগ উঠেছে, বিরোধী নেত্রী অং সান সু চিকে নির্বাচনী লড়াই থেকে দূরে রাখার লক্ষ্যে নতুন নির্বাচনী আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে।
‘গ্রুপ অব ফ্রেন্ডস অব মিয়ানমার’-এ রয়েছে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ, দেশটি সম্পর্কে আগ্রহী এশীয় ও ইউরোপীয় দেশ এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যদেশসহ প্রায় ১৫টি দেশ।
বান কি মুন বলেন, গ্রুপ বিশ্বাস করে, মিয়ানমারের স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি।
মুন গত বৃহস্পতিবার বলেন, সরকারকে অবশ্যই এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, যা সব পক্ষকে অবাধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দেবে। এর মধ্যে রয়েছে অং সান সু চিসহ সব রাজনৈতিক বন্দীর মুক্তি ও সব মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখানো।
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, গত জুলাইয়ে মিয়ানমারের সামরিক শাসক সিনিয়র জেনারেল থান শয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে থান শয়ে সু চি ও রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তিসহ যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা পূরণ করতে তিনি খুবই ধীরগতিতে অগ্রসর হচ্ছেন, যা নৈরাশ্যজনক ও হতাশাব্যঞ্জক।
অভিযোগ উঠেছে, বিরোধী নেত্রী অং সান সু চিকে নির্বাচনী লড়াই থেকে দূরে রাখার লক্ষ্যে নতুন নির্বাচনী আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে।
‘গ্রুপ অব ফ্রেন্ডস অব মিয়ানমার’-এ রয়েছে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ, দেশটি সম্পর্কে আগ্রহী এশীয় ও ইউরোপীয় দেশ এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যদেশসহ প্রায় ১৫টি দেশ।
বান কি মুন বলেন, গ্রুপ বিশ্বাস করে, মিয়ানমারের স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি।
মুন গত বৃহস্পতিবার বলেন, সরকারকে অবশ্যই এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, যা সব পক্ষকে অবাধে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দেবে। এর মধ্যে রয়েছে অং সান সু চিসহ সব রাজনৈতিক বন্দীর মুক্তি ও সব মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেখানো।
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, গত জুলাইয়ে মিয়ানমারের সামরিক শাসক সিনিয়র জেনারেল থান শয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে থান শয়ে সু চি ও রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তিসহ যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা পূরণ করতে তিনি খুবই ধীরগতিতে অগ্রসর হচ্ছেন, যা নৈরাশ্যজনক ও হতাশাব্যঞ্জক।
No comments