পরমাণু অস্ত্র হ্রাস চুক্তি চূড়ান্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদ গতকাল শুক্রবার দূরপাল্লার পরমাণু অস্ত্র হ্রাস-সংক্রান্ত একটি চুক্তি চূড়ান্ত করেছেন। টানা কয়েক মাস আলোচনার পর তাঁরা এই ঐতিহাসিক চুক্তির ব্যাপারে একমত হলেন। ৮ এপ্রিল তাঁরা চুক্তিটিতে সই করবেন।
১৯৯১ সালে স্বাক্ষরিত পরমাণু অস্ত্র হ্রাস-সংক্রান্ত স্ট্র্যাটেজিক আর্মস রিডাকশন ট্রিয়েটির (স্টার্ট) স্থলাভিষিক্ত হবে নতুন এই চুক্তি। নতুন এই চুক্তির ফলে আমেরিকা ও রাশিয়া এক হাজার ৫৫০টি পরমাণু অস্ত্র হ্রাস করবে। অবশ্য ২০০২ সালে দেশ দুটি যে-সংখ্যক পরমাণু অস্ত্র কমিয়েছিল, এ সংখ্যা তার চেয়ে ৩৫ শতাংশ কম। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দুই হাজার ২০০টি এবং রাশিয়ার কাছে তিন হাজার পরমাণু অস্ত্র মজুদ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন নতুন এই চুক্তিকে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এ চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। খবর এএফপি, বিবিসির।
গতকাল ওবামা ও মেদভেদ টেলিফোন আলাপে নিজেদের পরমাণু অস্ত্রভান্ডার কমিয়ে আনার ব্যাপারে একমত হন। এরপর ওয়াশিংটনে সংবাদ সম্মেলনে ওবামা বলেন, ‘পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ-সংক্রান্ত একটি চুক্তির ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। এ অস্ত্রের বিস্তার রোধে আমরা যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, এই চুক্তি তারই বহিঃপ্রকাশ।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করব অন্যান্য দেশও তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে।’
রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইন্টার ফ্যাক্সকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেন, চুক্তিটি দুই দেশের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করবে। চুক্তিটি মার্কিন সিনেট ও রাশিয়ার ডুমায় অনুমোদিত হতে হবে।
চীনা মুদ্রার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ: প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন থেকে আগামী মাসে প্রতিবেদন পাওয়ার পর মার্কিন কংগ্রেসে চীনের মুদ্রানীতির ব্যাপারে তাদের বিকল্প পদক্ষেপের চিন্তাভাবনা করবে। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বলেছেন, চীনের মুদ্রা ইউয়ানের মূল্য কমিয়ে রাখার অভিযোগে চীনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আগে আইনপ্রণেতারা অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছেন। ১৫ এপ্রিলের মধ্যে এই প্রতিবেদন পাওয়া যাবে।
১৯৯১ সালে স্বাক্ষরিত পরমাণু অস্ত্র হ্রাস-সংক্রান্ত স্ট্র্যাটেজিক আর্মস রিডাকশন ট্রিয়েটির (স্টার্ট) স্থলাভিষিক্ত হবে নতুন এই চুক্তি। নতুন এই চুক্তির ফলে আমেরিকা ও রাশিয়া এক হাজার ৫৫০টি পরমাণু অস্ত্র হ্রাস করবে। অবশ্য ২০০২ সালে দেশ দুটি যে-সংখ্যক পরমাণু অস্ত্র কমিয়েছিল, এ সংখ্যা তার চেয়ে ৩৫ শতাংশ কম। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দুই হাজার ২০০টি এবং রাশিয়ার কাছে তিন হাজার পরমাণু অস্ত্র মজুদ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন নতুন এই চুক্তিকে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এ চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। খবর এএফপি, বিবিসির।
গতকাল ওবামা ও মেদভেদ টেলিফোন আলাপে নিজেদের পরমাণু অস্ত্রভান্ডার কমিয়ে আনার ব্যাপারে একমত হন। এরপর ওয়াশিংটনে সংবাদ সম্মেলনে ওবামা বলেন, ‘পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ-সংক্রান্ত একটি চুক্তির ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। এ অস্ত্রের বিস্তার রোধে আমরা যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, এই চুক্তি তারই বহিঃপ্রকাশ।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করব অন্যান্য দেশও তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে।’
রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইন্টার ফ্যাক্সকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেন, চুক্তিটি দুই দেশের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করবে। চুক্তিটি মার্কিন সিনেট ও রাশিয়ার ডুমায় অনুমোদিত হতে হবে।
চীনা মুদ্রার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ: প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন থেকে আগামী মাসে প্রতিবেদন পাওয়ার পর মার্কিন কংগ্রেসে চীনের মুদ্রানীতির ব্যাপারে তাদের বিকল্প পদক্ষেপের চিন্তাভাবনা করবে। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বলেছেন, চীনের মুদ্রা ইউয়ানের মূল্য কমিয়ে রাখার অভিযোগে চীনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আগে আইনপ্রণেতারা অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছেন। ১৫ এপ্রিলের মধ্যে এই প্রতিবেদন পাওয়া যাবে।
No comments