পিটারসেনকে তিনেই চান ভন
গত বুধবার শেষ হওয়া মিরপুর টেস্টে নতুন একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে কেভিন পিটারসেনের। ৬০ টেস্টের ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন ৩ নম্বরে। নতুন পজিশনে পিটারসেনকে দেখার পর তাঁকে নিয়মিতই তিনে খেলানোর পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক মাইকেল ভন। অবশ্য শুধু ঢাকা টেস্টের পারফরম্যান্সই নয়, নিজের মতের পক্ষে ভনের আরেকটা যুক্তি পিটারসেনের খেলার ধরন।
দলের সেরা ব্যাটসম্যানকে ওয়ান ডাউনে নামানোর একটা প্রবণতা ঐতিহ্যগতভাবেই দেখা যায়, যাতে খেলার নিয়ন্ত্রণটা সে ভালোভাবে নিতে পারে। পিটারসেন এর আগে খেলা ৫৯ টেস্টের ৪৬টিতেই ব্যাট করেছেন চারে, ২১টিতে পাঁচে আর ২টিতে ছয়ে। গত দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকে তিনে ব্যাটিং করছেন জোনাথন ট্রট। ঢাকা টেস্টে ইংল্যান্ড পাঁচ বোলার খেলানোয় ওপেন করতে হয়েছে ট্রটকে, আর তিনে নেমে পিটারসেন দুই ইনিংসে করেছেন ৪৫ ও অপরাজিত ৭৪।
‘সে জাত ব্যাটসম্যান। তিন নম্বরে সে যেভাবে খেলেছে, আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। এই পজিশনে ওকে আমি নিয়মিত দেখতে চাই, কারণ তিনে নামলে পার্থক্য গড়ে দেওয়া সম্ভব। তিন নম্বর জায়গাটা গুরুত্বপূর্ণ, এখানে নামলে খেলাটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কেভিনের মধ্যে সেই আভিজাত্য, সেই ডাকাবুকো ভঙ্গিটা আছে’—পিটারসেনকে তিনে খেলানোর পক্ষে ভনের যুক্তি। ভন নিজেও ২৪ টেস্টে তিন নম্বরে ব্যাটিং করে ৬ সেঞ্চুরিতে করেছেন ১৪৯৪ রান।
ঢাকা টেস্টে রান পাওয়ার আগে চট্টগ্রাম টেস্টে করেছিলেন ৯৯ ও ৩২ রান। তবে তার আগে বাংলাদেশ সফরটা পিটারসেনের জন্য ছিল বিভীষিকা। বাঁহাতি স্পিনের মায়াজালটাই ভেদ করতে পারছিলেন না। তবে যেভাবে ফিরে এসেছেন, সেটাই বেশি মনে ধরেছে ভনের, ‘বাঁহাতি স্পিনে ও বারবার আউট হচ্ছিল। যখন এসব হয় অবচেতন মনে একটা ছাপ ফেলেই। ও অফসাইডে একটু বেশি খেলছিল। তবে সে টেকনিক্যাল সমন্বয় করেছে। আর এর পর খেলেছে নিজের মতোই।’
ভন সন্তুষ্ট অ্যালিস্টার কুকের অধিনায়কত্বেও। মাইকেল আথারটনের মতো কেউ কেউ বলেছেন, ‘কুক খুব খারাপও করেননি, খুব ভালোও করেননি।’ সমালোচনাগুলো মেনে নিয়েই কুককে একটু সময় দিতে বলেছেন ভন, ‘আমি আর অধিনায়ক নেই, কিন্তু একজন অধিনায়ককে কত কিছু করতে হয়, এটা আমাকে দারুণ ভাবায়। কুক কেবল পাঁচটি ম্যাচেই নেতৃত্ব দিয়েছে, ওকে সময় দিন।’
দলের সেরা ব্যাটসম্যানকে ওয়ান ডাউনে নামানোর একটা প্রবণতা ঐতিহ্যগতভাবেই দেখা যায়, যাতে খেলার নিয়ন্ত্রণটা সে ভালোভাবে নিতে পারে। পিটারসেন এর আগে খেলা ৫৯ টেস্টের ৪৬টিতেই ব্যাট করেছেন চারে, ২১টিতে পাঁচে আর ২টিতে ছয়ে। গত দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকে তিনে ব্যাটিং করছেন জোনাথন ট্রট। ঢাকা টেস্টে ইংল্যান্ড পাঁচ বোলার খেলানোয় ওপেন করতে হয়েছে ট্রটকে, আর তিনে নেমে পিটারসেন দুই ইনিংসে করেছেন ৪৫ ও অপরাজিত ৭৪।
‘সে জাত ব্যাটসম্যান। তিন নম্বরে সে যেভাবে খেলেছে, আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। এই পজিশনে ওকে আমি নিয়মিত দেখতে চাই, কারণ তিনে নামলে পার্থক্য গড়ে দেওয়া সম্ভব। তিন নম্বর জায়গাটা গুরুত্বপূর্ণ, এখানে নামলে খেলাটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কেভিনের মধ্যে সেই আভিজাত্য, সেই ডাকাবুকো ভঙ্গিটা আছে’—পিটারসেনকে তিনে খেলানোর পক্ষে ভনের যুক্তি। ভন নিজেও ২৪ টেস্টে তিন নম্বরে ব্যাটিং করে ৬ সেঞ্চুরিতে করেছেন ১৪৯৪ রান।
ঢাকা টেস্টে রান পাওয়ার আগে চট্টগ্রাম টেস্টে করেছিলেন ৯৯ ও ৩২ রান। তবে তার আগে বাংলাদেশ সফরটা পিটারসেনের জন্য ছিল বিভীষিকা। বাঁহাতি স্পিনের মায়াজালটাই ভেদ করতে পারছিলেন না। তবে যেভাবে ফিরে এসেছেন, সেটাই বেশি মনে ধরেছে ভনের, ‘বাঁহাতি স্পিনে ও বারবার আউট হচ্ছিল। যখন এসব হয় অবচেতন মনে একটা ছাপ ফেলেই। ও অফসাইডে একটু বেশি খেলছিল। তবে সে টেকনিক্যাল সমন্বয় করেছে। আর এর পর খেলেছে নিজের মতোই।’
ভন সন্তুষ্ট অ্যালিস্টার কুকের অধিনায়কত্বেও। মাইকেল আথারটনের মতো কেউ কেউ বলেছেন, ‘কুক খুব খারাপও করেননি, খুব ভালোও করেননি।’ সমালোচনাগুলো মেনে নিয়েই কুককে একটু সময় দিতে বলেছেন ভন, ‘আমি আর অধিনায়ক নেই, কিন্তু একজন অধিনায়ককে কত কিছু করতে হয়, এটা আমাকে দারুণ ভাবায়। কুক কেবল পাঁচটি ম্যাচেই নেতৃত্ব দিয়েছে, ওকে সময় দিন।’
No comments