‘যৌথ সিদ্ধান্তেই দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ’
সোনিয়া গান্ধীর জোরাজুরিতে নয়, ভারতের মন্ত্রিসভার দুজন সদস্য অশ্বিনী কুমার ও পবন বানসালের পদত্যাগের ব্যাপারটি চূড়ান্ত হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও সোনিয়ার যৌথ সিদ্ধান্তে। কংগ্রেস গতকাল রোববার এ কথা বলেছে।
দুই মন্ত্রীর পদত্যাগের জন্য ক্ষমতাসীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) শীর্ষ দল কংগ্রেসের প্রধান সোনিয়া গান্ধীর তরফ থেকে চাপ দেওয়া হয়েছিল বলে ভারতের সংবাদমাধ্যমে খবর প্রচারিত হয়েছে। তা নাকচ করে দিয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, আসল ঘটনা হলো, এ ব্যাপারে দলের প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী ‘যৌথভাবে’ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
রাজনৈতিক মহলে দ্বিবেদীর বিবৃতিকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছিল, আইনমন্ত্রীঅশ্বিনী ও রেলমন্ত্রীপবনকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের কাছের মানুষ হিসেবে মনে করা হতো। মূলত কংগ্রেসপ্রধানের অসন্তোষের কারণেই তাঁদের পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় তাঁদের বহাল রাখতে সোনিয়া কোনোভাবেই সম্মত হননি। অশ্বিনী ও পবনের কারণে সরকারের প্রতি জনমনে অসন্তোষ ছিল। বিষয়টি কংগ্রেসের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এসব সংবাদের বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছেন প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি। তিনি মন্ত্রিসভার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
পবন কুমার বানসালের ভাগনে বিজয় সিংলার বিরুদ্ধে রেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের জন্য ৯০ লাখ ভারতীয় রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এর জের ধরে বিজেপির পক্ষ থেকে বানসালের পদত্যাগের দাবি ওঠে। অশ্বিনী কুমারকে বিদায় নিতে হয়েছে কয়লাখনি কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে।
ইউপিএ সরকারের অভ্যন্তরে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের পদত্যাগেরও দাবি জানিয়েছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কোনো ধরনের দুর্নীতিকেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। দুই মন্ত্রীর পদত্যাগের বিষয়টি তা প্রমাণ করে।
দুই মন্ত্রীর পদত্যাগের জন্য ক্ষমতাসীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) শীর্ষ দল কংগ্রেসের প্রধান সোনিয়া গান্ধীর তরফ থেকে চাপ দেওয়া হয়েছিল বলে ভারতের সংবাদমাধ্যমে খবর প্রচারিত হয়েছে। তা নাকচ করে দিয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, আসল ঘটনা হলো, এ ব্যাপারে দলের প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী ‘যৌথভাবে’ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
রাজনৈতিক মহলে দ্বিবেদীর বিবৃতিকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছিল, আইনমন্ত্রীঅশ্বিনী ও রেলমন্ত্রীপবনকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের কাছের মানুষ হিসেবে মনে করা হতো। মূলত কংগ্রেসপ্রধানের অসন্তোষের কারণেই তাঁদের পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় তাঁদের বহাল রাখতে সোনিয়া কোনোভাবেই সম্মত হননি। অশ্বিনী ও পবনের কারণে সরকারের প্রতি জনমনে অসন্তোষ ছিল। বিষয়টি কংগ্রেসের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এসব সংবাদের বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছেন প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি। তিনি মন্ত্রিসভার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
পবন কুমার বানসালের ভাগনে বিজয় সিংলার বিরুদ্ধে রেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের জন্য ৯০ লাখ ভারতীয় রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এর জের ধরে বিজেপির পক্ষ থেকে বানসালের পদত্যাগের দাবি ওঠে। অশ্বিনী কুমারকে বিদায় নিতে হয়েছে কয়লাখনি কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে।
ইউপিএ সরকারের অভ্যন্তরে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের পদত্যাগেরও দাবি জানিয়েছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কোনো ধরনের দুর্নীতিকেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। দুই মন্ত্রীর পদত্যাগের বিষয়টি তা প্রমাণ করে।
No comments