আবারও সোনার কথা বলল বক্সিং-সাইক্লিং
দক্ষিণ এশীয় গেমস শুরু হতে আর মাত্র ১৬ দিন বাকি। অথচ বক্সিং স্টেডিয়াম এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়! মঞ্চ (রিং) করার কথা ২০ জানুয়ারি। ওদিকে ‘ভেলোড্রাম’ না থাকায় প্রস্তুতি নিয়ে অসন্তুষ্টি আছে সাইক্লিস্টদের। তবে খুলনায় ভেন্যু হওয়াতে সাইক্লিং ফেডারেশনের অন্তত ‘ভেন্যু চিন্তা’ নেই।
এসএ গেমসের দলগুলোর ধারাবাহিক দল ঘোষণা অনুষ্ঠানে কাল এসেছিল বক্সিং ও সাইক্লিং। এখানে এসে দু দলই বলল, তাদের লক্ষ্য সোনা জয়। অন্তত দুটি সোনা জয়ের কথা বলেছে বক্সিং, সাইক্লিং আশা করছে একটি।
বক্সিংয়ের প্রধান কোচ আবদুল মান্নান জানালেন, ৫৪ কেজিতে নাদিম হোসেন এবং ৬৪ কেজিতে আবদুর রহিম সোনা জেতার সামর্থ্য রাখেন। এ ছাড়া ৫১ কেজিতে ওহিদুজ্জামান এবং ৬০ কেজিতে জুয়েল আহমেদ অথবা রোকন উদ্দিন সোনা জিততে পারেন। আবদুল মান্নানের কথা, ‘আমরা যেভাবে দীর্ঘ সময় নিয়ে ট্রেনিং করাচ্ছি ছেলেদের, তাতে অন্তত দুটো সোনা আশা করতেই পারি।’
গেমসের গত আসরে খালি হাতেই ফিরেছিলেন সাইক্লিস্টরা। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ হাসানের ভাষায়, ‘ওটা ছিল অংশ নেওয়ার জন্যই অংশ নেওয়া।’ তবে এবার দক্ষিণ কোরিয়ান কোচ হুয়াংলি কিম এসে গত দুই মাসে অনেক উন্নতি করেছেন বলে তাঁর দাবি। সাইক্লিংয়ের ৪টি ইভেন্টের মধ্যে পুরুষ ৮০ কিলোমিটার রোড টিম টাইম ট্রায়াল ও ১৭০ কিলোমিটার রোড মাস স্টার্টে রিপন কুমার, শামসুল হুদাকে নিয়ে বেশি আশা ফেডারেশনের। মেয়েদের ৩০ কিলোমিটার টিম ট্রায়াল ও ৫০ কিলোমিটার মাস স্টার্টে ফারহানা সুলতানা, সাথী বিশ্বাসরাও ভালো করবেন বলে আশাবাদী। নিজেদের টাইমিং নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। স্বাগতিক হওয়ার সুবিধা কাজে লাগিয়ে একটা ‘চমকের’ প্রত্যাশায় আছে সাইক্লিং ফেডারেশন।
এসএ গেমসের দলগুলোর ধারাবাহিক দল ঘোষণা অনুষ্ঠানে কাল এসেছিল বক্সিং ও সাইক্লিং। এখানে এসে দু দলই বলল, তাদের লক্ষ্য সোনা জয়। অন্তত দুটি সোনা জয়ের কথা বলেছে বক্সিং, সাইক্লিং আশা করছে একটি।
বক্সিংয়ের প্রধান কোচ আবদুল মান্নান জানালেন, ৫৪ কেজিতে নাদিম হোসেন এবং ৬৪ কেজিতে আবদুর রহিম সোনা জেতার সামর্থ্য রাখেন। এ ছাড়া ৫১ কেজিতে ওহিদুজ্জামান এবং ৬০ কেজিতে জুয়েল আহমেদ অথবা রোকন উদ্দিন সোনা জিততে পারেন। আবদুল মান্নানের কথা, ‘আমরা যেভাবে দীর্ঘ সময় নিয়ে ট্রেনিং করাচ্ছি ছেলেদের, তাতে অন্তত দুটো সোনা আশা করতেই পারি।’
গেমসের গত আসরে খালি হাতেই ফিরেছিলেন সাইক্লিস্টরা। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ হাসানের ভাষায়, ‘ওটা ছিল অংশ নেওয়ার জন্যই অংশ নেওয়া।’ তবে এবার দক্ষিণ কোরিয়ান কোচ হুয়াংলি কিম এসে গত দুই মাসে অনেক উন্নতি করেছেন বলে তাঁর দাবি। সাইক্লিংয়ের ৪টি ইভেন্টের মধ্যে পুরুষ ৮০ কিলোমিটার রোড টিম টাইম ট্রায়াল ও ১৭০ কিলোমিটার রোড মাস স্টার্টে রিপন কুমার, শামসুল হুদাকে নিয়ে বেশি আশা ফেডারেশনের। মেয়েদের ৩০ কিলোমিটার টিম ট্রায়াল ও ৫০ কিলোমিটার মাস স্টার্টে ফারহানা সুলতানা, সাথী বিশ্বাসরাও ভালো করবেন বলে আশাবাদী। নিজেদের টাইমিং নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। স্বাগতিক হওয়ার সুবিধা কাজে লাগিয়ে একটা ‘চমকের’ প্রত্যাশায় আছে সাইক্লিং ফেডারেশন।
No comments