গ্রামীণ গুচ্ছ জনপদ তৈরি করতে চান অর্থমন্ত্রী
গ্রাম থেকে গরিব জনগোষ্ঠীর শহরে আসা ঠেকাতে গ্রামীণ গুচ্ছ জনপদ সৃষ্টি করতে হবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ভবিষ্যতে সরকারের নীতি নির্দেশনায় এ বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার কথাও জানান তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গুচ্ছ জনপদে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিদ্যুত্—এই তিন সেবা দিতে পারলে নতুন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি হবে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। তখনই শহরে আসা বন্ধ করবে দরিদ্র লোকজন।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর এলজিইডি মিলনায়তনে পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেটরি রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) আয়োজিত ‘নগর দারিদ্র্যের ব্যাপকতা ও তার সমাধান’ শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। আলোচনায় অংশ নেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব হোসেন, সাংসদ আ ক ম মোজাম্মেল হক, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, সাবেক গণপূর্তসচিব রাশিদুল হাই, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সারোয়ার জাহান, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার মেয়র সেলিনা হায়াত আইভি প্রমুখ।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় সরকার ছোট রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও আমাদের মধ্যে অনেকেই বিকেন্দ্রীকরণ পছন্দ করেন না। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া দেশ সামনে এগোতে পারবে না।’
বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদকে গতিশীল করার তাগিদ দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, এতে শহরে অবস্থিত শিল্প কারখানাগুলো গ্রামে স্থানান্তর করা যাবে। তৈরি পোশাক কারখানাও ওখানে চলে যেতে পারবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ গুচ্ছ জনপদ তৈরি করতেই হবে। কারণ বাড়তি জনসংখ্যার চাপে কৃষিজমি ক্রমেই কমছে। কৃষিজমি বাঁচিয়ে খাদ্য উত্পাদন বাড়ানো ছাড়া সামনে কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য আগামী সরকারের নীতি-নির্দেশনায় এই বিষয়টিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
গুচ্ছ জনপদ তৈরি করে কিছু লোককে গ্রামে ফিরিয়ে নিতে পারলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি দূর হবে বলেও মনে করেন অর্থমন্ত্রী।
আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, নগর দারিদ্র্য রোধ করতে সরকারকে গ্রামভিত্তিক কর্মসূচি নিতে হবে। তাহলে গ্রামের দরিদ্রদের শহরে আসা বন্ধ হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গুচ্ছ জনপদে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিদ্যুত্—এই তিন সেবা দিতে পারলে নতুন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সৃষ্টি হবে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। তখনই শহরে আসা বন্ধ করবে দরিদ্র লোকজন।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর এলজিইডি মিলনায়তনে পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেটরি রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) আয়োজিত ‘নগর দারিদ্র্যের ব্যাপকতা ও তার সমাধান’ শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। আলোচনায় অংশ নেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব হোসেন, সাংসদ আ ক ম মোজাম্মেল হক, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, সাবেক গণপূর্তসচিব রাশিদুল হাই, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সারোয়ার জাহান, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার মেয়র সেলিনা হায়াত আইভি প্রমুখ।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় সরকার ছোট রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও আমাদের মধ্যে অনেকেই বিকেন্দ্রীকরণ পছন্দ করেন না। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া দেশ সামনে এগোতে পারবে না।’
বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদকে গতিশীল করার তাগিদ দেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, এতে শহরে অবস্থিত শিল্প কারখানাগুলো গ্রামে স্থানান্তর করা যাবে। তৈরি পোশাক কারখানাও ওখানে চলে যেতে পারবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ গুচ্ছ জনপদ তৈরি করতেই হবে। কারণ বাড়তি জনসংখ্যার চাপে কৃষিজমি ক্রমেই কমছে। কৃষিজমি বাঁচিয়ে খাদ্য উত্পাদন বাড়ানো ছাড়া সামনে কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য আগামী সরকারের নীতি-নির্দেশনায় এই বিষয়টিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
গুচ্ছ জনপদ তৈরি করে কিছু লোককে গ্রামে ফিরিয়ে নিতে পারলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি দূর হবে বলেও মনে করেন অর্থমন্ত্রী।
আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, নগর দারিদ্র্য রোধ করতে সরকারকে গ্রামভিত্তিক কর্মসূচি নিতে হবে। তাহলে গ্রামের দরিদ্রদের শহরে আসা বন্ধ হবে।
No comments