ইরাকে ৪০ হাজার আল-কায়েদাবিরোধী যোদ্ধাকে আত্তীকরণ
জাতীয় সমঝোতা প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আল-কায়েদাবিরোধী মিলিশিয়া গোষ্ঠী সাহওয়া (এওয়েকনিং) আন্দোলনের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সদস্যকে ইরাকের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আত্তীকরণ করা হয়েছে। গত রোববার একজন জ্যেষ্ঠ মার্কিন জেনারেল এ কথা বলেন।
আল-কায়েদা ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ২০০৬ ও ২০০৭ সালে মার্কিন ও ইরাকি বাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় ‘সান অব ইরাক’ নামে পরিচিত ওই মিলিশিয়া গোষ্ঠীর সদস্যরা। গোষ্ঠীটি আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার পর ইরাকে সহিংসতা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পায়।
মেজর জেনারেল জোসেফ রেইসেন সাংবাদিকদের বলেন, ৪০ হাজারেরও বেশি সদস্যকে ইতিমধ্যেই আত্তীকরণ করা হয়েছে। এদের মধ্যে গত কয়েক মাসে ৩০ হাজার জনকে সরাসরি মন্ত্রণালয়ে একীভূত করা হয়। আরও ৭৮ হাজার সদস্য আত্তীকরণ প্রক্রিয়ায় রয়েছে। উল্লেখ্য, সাহওয়ার সদস্যসংখ্যা এক লাখ ১৮ হাজার।
সাহওয়ার প্রায় ১০ হাজার সদস্যকে ইরাকি নিরাপত্তাবাহিনীতে নেওয়া হয়েছে। গত অক্টোবরে সাহওয়ার নিয়ন্ত্রণ ইরাকি কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয়। গত বছর সাহওয়া সদস্যদের বেতন ৩০০ থেকে কমিয়ে ১০০ ডলার করা হয়। আর এ বেতন দিতেও প্রায় দেরি করা হতো। জেনারেল রেইনেস বলছেন, ওই সব বিলম্ব এখন অতীতের বিষয়।
সাহওয়ার শতকরা ২০ ভাগ সদস্যকে পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীতে একীভূত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাগদাদ। এ ছাড়া বাকি অনেক সদস্যকে সরকারি চাকরিতে অন্তর্ভুক্ত করারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার।
আল-কায়েদা ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ২০০৬ ও ২০০৭ সালে মার্কিন ও ইরাকি বাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় ‘সান অব ইরাক’ নামে পরিচিত ওই মিলিশিয়া গোষ্ঠীর সদস্যরা। গোষ্ঠীটি আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার পর ইরাকে সহিংসতা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পায়।
মেজর জেনারেল জোসেফ রেইসেন সাংবাদিকদের বলেন, ৪০ হাজারেরও বেশি সদস্যকে ইতিমধ্যেই আত্তীকরণ করা হয়েছে। এদের মধ্যে গত কয়েক মাসে ৩০ হাজার জনকে সরাসরি মন্ত্রণালয়ে একীভূত করা হয়। আরও ৭৮ হাজার সদস্য আত্তীকরণ প্রক্রিয়ায় রয়েছে। উল্লেখ্য, সাহওয়ার সদস্যসংখ্যা এক লাখ ১৮ হাজার।
সাহওয়ার প্রায় ১০ হাজার সদস্যকে ইরাকি নিরাপত্তাবাহিনীতে নেওয়া হয়েছে। গত অক্টোবরে সাহওয়ার নিয়ন্ত্রণ ইরাকি কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয়। গত বছর সাহওয়া সদস্যদের বেতন ৩০০ থেকে কমিয়ে ১০০ ডলার করা হয়। আর এ বেতন দিতেও প্রায় দেরি করা হতো। জেনারেল রেইনেস বলছেন, ওই সব বিলম্ব এখন অতীতের বিষয়।
সাহওয়ার শতকরা ২০ ভাগ সদস্যকে পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীতে একীভূত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাগদাদ। এ ছাড়া বাকি অনেক সদস্যকে সরকারি চাকরিতে অন্তর্ভুক্ত করারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার।
No comments