স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের তিন নম্বর ইউনিটের নির্মাণকাজ শুরু
দেশে ওষুধের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে গতকাল সোমবার স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ইউনিট-৩-এর নির্মাণকাজ উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, আনিকা চৌধুরীসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বর্তমান সুবিশাল কারখানার পাশেই এ তৃতীয় ইউনিট স্থাপিত হচ্ছে।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের তৃতীয় ইউনিটে থাকছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসুবিধা। নতুন এই ইউনিটের প্রথম ধাপের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে। আর দ্বিতীয় ধাপের নির্মাণকাজ ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয়ে শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে। আনুমানিক ৫১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য এই ইউনিটটি ২০১৩ সালের প্রথম দিকে উত্পাদনে যেতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কালিয়াকৈরে ১০৫ বিঘা জমির ওপরে অবস্থিত বর্তমান কারখানায় জেনারেল প্রডাক্ট, সেফালোসপোরিন, ইনসুলিন ও এসভিপিও ইউনিটগুলো রয়েছে। এর পাশাপাশি প্রায় ৫০ বিঘা জায়গার ওপর স্থাপিত নতুন এই কারখানার মাধ্যমে বছরে এক হাজার কোটি ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল উত্পাদন করা হবে। নতুন এই কারখানায় ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল ছাড়াও ইনজেকশন ও এলভিপি ওষুধের উত্পাদন সুবিদা থাকছে। এ ছাড়া ক্যানসারের ওষুধ ও ভ্যাকসিনের মতো বিশেষায়িত ওষুধও এ কারখানায় উত্পাদন করা হবে।
১৯৫৮ সালে পাবনায় প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, আনিকা চৌধুরীসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বর্তমান সুবিশাল কারখানার পাশেই এ তৃতীয় ইউনিট স্থাপিত হচ্ছে।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের তৃতীয় ইউনিটে থাকছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসুবিধা। নতুন এই ইউনিটের প্রথম ধাপের নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে। আর দ্বিতীয় ধাপের নির্মাণকাজ ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয়ে শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে। আনুমানিক ৫১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য এই ইউনিটটি ২০১৩ সালের প্রথম দিকে উত্পাদনে যেতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কালিয়াকৈরে ১০৫ বিঘা জমির ওপরে অবস্থিত বর্তমান কারখানায় জেনারেল প্রডাক্ট, সেফালোসপোরিন, ইনসুলিন ও এসভিপিও ইউনিটগুলো রয়েছে। এর পাশাপাশি প্রায় ৫০ বিঘা জায়গার ওপর স্থাপিত নতুন এই কারখানার মাধ্যমে বছরে এক হাজার কোটি ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল উত্পাদন করা হবে। নতুন এই কারখানায় ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল ছাড়াও ইনজেকশন ও এলভিপি ওষুধের উত্পাদন সুবিদা থাকছে। এ ছাড়া ক্যানসারের ওষুধ ও ভ্যাকসিনের মতো বিশেষায়িত ওষুধও এ কারখানায় উত্পাদন করা হবে।
১৯৫৮ সালে পাবনায় প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে।
No comments