যারা টস জিতবে তারাই ফেবারিট
আগের ম্যাচগুলোর অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, ফাইনালে টস অবশ্যই বড় একটা ব্যাপার হবে। যে দলই এখানে পরে ব্যাটিং করছে, তারাই ম্যাচ জিতছে। টস তাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে পরশু রাতে আমাদের ম্যাচের সময় শিশির অনেক কম ছিল। ৩০ ওভার পর শিশির এসেছে। মাঠ অনেক ভালো ছিল। ফাইনালের আগে এটা খুবই ভালো লক্ষণ। কন্ডিশন ওরকম থাকলে পরে বোলিং করেও জেতা সম্ভব এখানে।
আমি বলব, ফাইনালে ভারত-শ্রীলঙ্কা দুই দলের কাউকে এগিয়ে রাখা কঠিন। দুই দলেই অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড়। তা ছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত বা শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটীয় পার্থক্য অনেক। এদিক দিয়ে ভারত-শ্রীলঙ্কা কাছাকাছি শক্তির দল। শিশির বা কন্ডিশনের ব্যাপারগুলো এই দুই দলের ম্যাচেই বেশি কাজ করবে। লক্ষ করে থাকবেন, শ্রীলঙ্কা যে ম্যাচে পরে বোলিং করেছে সে ম্যাচে ভারত তাদের কোনো সুযোগই দেয়নি। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে জিতলেও ভারত সেদিন ম্যাচটা ৮ উইকেটেও জিততে পারত। তার পরও ফাইনালে কারা এগিয়ে, সেটা বলা সহজ হবে না। আর আমরা কোনো ম্যাচে আগে বোলিং করলে হয়তো বুঝতাম কার শক্তিমত্তা বেশি, কার কম। আমার পক্ষে তাই বলা খুব কঠিন কাদের শক্তি বেশি।
তবে শুধু ব্যাটিংয়ের কথা বললে ভারত এগিয়ে। দলে অনেক ব্যাটসম্যান। আর শুধু ব্যাটসম্যানের সংখ্যা নয়, ব্যাটসম্যানদের নামগুলো দেখলেও বুঝবেন কেন ওদের ব্যাটিং এত শক্তিশালী। বিরাট কোহলিও এখন ভালো ফর্মে আছে, ভালো ব্যাটিং করছে। সত্যি বলতে কি, এই সিরিজের আগ পর্যন্তও আমি ওকে অতটা গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, ও বেশ ভালো খেলোয়াড়। আর র্যাঙ্কিংয়েও ভারত এগিয়ে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার পেস আক্রমণ ভালো। দলে অনেক নতুন বোলার থাকলেও তারা মাথা খাটিয়ে বল করে। ব্যাটসম্যানদের বিপদে ফেলতে পারে। তবে ফাইনাল তো একটা মাত্র ম্যাচেরই ব্যাপার। এ দিনে যারা ভালো খেলবে, তারাই জিতবে।
ভারতে নিজেদের মধ্যে সিরিজ খেলে এসেছে দু দল। সে সিরিজে ভারত ভালোভাবে জিতলেও শ্রীলঙ্কাও ভালো ক্রিকেট খেলেছে। এই সিরিজটা জিতে তারা হয়তো চাইবে আগের সিরিজের হতাশা দূর করতে। সেদিক দিয়ে ফাইনালের মতো একটা ফাইনালই আশা করছি আমি। দু-একটা ম্যাচ বাদ দিলে এখন পর্যন্ত প্রতিটা ম্যাচেই বড় রান হয়েছে। ফাইনালে সে রকম কিছু দেখব বলে আশা করি।
আবারও বলছি, কন্ডিশন অনেক বড় ব্যাপার হবে ফাইনালে। টস আর কন্ডিশনের ওপর বলতে পারেন ম্যাচের অর্ধেকের বেশি নির্ভর করছে। ফাইনালে কে ফেবারিট বলতেই হবে? ঠিক আছে বলে দিচ্ছি—যে দল টস জিতবে, তারাই ফেবারিট!
আমি বলব, ফাইনালে ভারত-শ্রীলঙ্কা দুই দলের কাউকে এগিয়ে রাখা কঠিন। দুই দলেই অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড়। তা ছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত বা শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটীয় পার্থক্য অনেক। এদিক দিয়ে ভারত-শ্রীলঙ্কা কাছাকাছি শক্তির দল। শিশির বা কন্ডিশনের ব্যাপারগুলো এই দুই দলের ম্যাচেই বেশি কাজ করবে। লক্ষ করে থাকবেন, শ্রীলঙ্কা যে ম্যাচে পরে বোলিং করেছে সে ম্যাচে ভারত তাদের কোনো সুযোগই দেয়নি। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে জিতলেও ভারত সেদিন ম্যাচটা ৮ উইকেটেও জিততে পারত। তার পরও ফাইনালে কারা এগিয়ে, সেটা বলা সহজ হবে না। আর আমরা কোনো ম্যাচে আগে বোলিং করলে হয়তো বুঝতাম কার শক্তিমত্তা বেশি, কার কম। আমার পক্ষে তাই বলা খুব কঠিন কাদের শক্তি বেশি।
তবে শুধু ব্যাটিংয়ের কথা বললে ভারত এগিয়ে। দলে অনেক ব্যাটসম্যান। আর শুধু ব্যাটসম্যানের সংখ্যা নয়, ব্যাটসম্যানদের নামগুলো দেখলেও বুঝবেন কেন ওদের ব্যাটিং এত শক্তিশালী। বিরাট কোহলিও এখন ভালো ফর্মে আছে, ভালো ব্যাটিং করছে। সত্যি বলতে কি, এই সিরিজের আগ পর্যন্তও আমি ওকে অতটা গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, ও বেশ ভালো খেলোয়াড়। আর র্যাঙ্কিংয়েও ভারত এগিয়ে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার পেস আক্রমণ ভালো। দলে অনেক নতুন বোলার থাকলেও তারা মাথা খাটিয়ে বল করে। ব্যাটসম্যানদের বিপদে ফেলতে পারে। তবে ফাইনাল তো একটা মাত্র ম্যাচেরই ব্যাপার। এ দিনে যারা ভালো খেলবে, তারাই জিতবে।
ভারতে নিজেদের মধ্যে সিরিজ খেলে এসেছে দু দল। সে সিরিজে ভারত ভালোভাবে জিতলেও শ্রীলঙ্কাও ভালো ক্রিকেট খেলেছে। এই সিরিজটা জিতে তারা হয়তো চাইবে আগের সিরিজের হতাশা দূর করতে। সেদিক দিয়ে ফাইনালের মতো একটা ফাইনালই আশা করছি আমি। দু-একটা ম্যাচ বাদ দিলে এখন পর্যন্ত প্রতিটা ম্যাচেই বড় রান হয়েছে। ফাইনালে সে রকম কিছু দেখব বলে আশা করি।
আবারও বলছি, কন্ডিশন অনেক বড় ব্যাপার হবে ফাইনালে। টস আর কন্ডিশনের ওপর বলতে পারেন ম্যাচের অর্ধেকের বেশি নির্ভর করছে। ফাইনালে কে ফেবারিট বলতেই হবে? ঠিক আছে বলে দিচ্ছি—যে দল টস জিতবে, তারাই ফেবারিট!
No comments