নিট খাতে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে আগ্রহী জাপান
জাপানের দুটি খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের নিট পোশাকশিল্প খাতে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটি ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের প্রাথমিক জরিপকাজ সম্পন্ন করেছে।
অন্যদিকে হংকংয়ের বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীও এ খাতে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাই করার জন্য শিগগিরই বাংলাদেশ সফর করবেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) উদ্যোগে আগামী ২ থেকে ৪ নভেম্বর ঢাকার অনুষ্ঠেয় ‘নিট এক্সপোজিশন ২০০৯’-এ দেশ দুটির বড় দুটি প্রতিনিধিদল অংশ নেবে।
বিকেএমইএর সভাপতি ফজলুল হকের নেতৃত্বে সংগঠনের একটি প্রতিনিধিদল গত সপ্তাহে জাপান ও হংকং সফরকালে এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা পেয়েছে। বিকেএমইএর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জাপান ও হংকংয়ের শীর্ষস্থানীয় আমদানিকারকেরা বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ নিট পণ্য আমদানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বিকেএমইএর পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী নেতাদের সম্মানে জাপানের টোকিও ও ওসাকায় এবং হংকংয়ে পৃথক তিনটি নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশরাফ-উদ-দৌলা, কমার্শিয়াল কাউন্সেলর আবুল মনসুর মোহাম্মদ ফায়জুল্লাহ, হংকংয়ে নিযুক্ত কনসাল জেনারেল আসুদ আহমেদ, বিকেএমইএর সহসভাপতি জাহিদুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সফরকালে প্রতিনিধিদল হংকংয়ের বস্ত্রভিত্তিক তিনটি সংগঠন, জাপান টেক্সটাইল ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ও জাপান অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিলসহ শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাদাভাবে আটটি বৈঠক করে।
জাপান সফরকালে বিকেএমইএ প্রতিনিধিদল সেখানকার শীর্ষস্থানীয় টেক্সটাইলভিত্তিক দৈনিক পত্রিকা দ্য সেন-ই-নিউজ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিকদের সঙ্গেও বৈঠক করে। ‘বাংলাদেশের নিটওয়্যার চীনের প্রাচীরকে টপকাতে চায়’ শিরোনামে ওই বৈঠকের সংবাদ ওই দৈনিকের পুরো পাতায় বাংলাদেশি নিটওয়্যারের সাফল্য এবং বিকেএমইএর সভাপতির বিস্তারিত সাক্ষাত্কার প্রকাশ করা হয়।
এ ছাড়া জাপান থেকে প্রকাশিত টেক্সটাইলভিত্তিক কয়েকটি দৈনিকের সাংবাদিকের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানে বিকেএমইএর প্রতিনিধিদল বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়। উল্লেখ্য, তাদের দৈনিক প্রচারসংখ্যা ১০ লাখেরও বেশি।
জাপানে বাংলাদেশি নিট পণ্যের রপ্তানি এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য না হলেও গত কয়েক মাসে এর অবস্থান ১৮তম থেকে অষ্টম স্থানে উন্নীত হয়েছে। উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসেও বিকেএমইএর ২০ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল জাপান ও হংকং সফর করে।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশকারী জাপানি প্রতিষ্ঠান দুটির একটি হচ্ছে সোয়েটার উত্পাদনে ব্যবহূত উল ও উলজাত বিভিন্ন সুতা উত্পাদনকারী স্পিনিং কারখানা। অপরটি জাপানের বাজারের প্রধানতম মোজা প্রস্তুতকারী ও বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে নিট প্রদর্শনীকে সামনে রেখে নতুন বাজার প্রসারের লক্ষ্যে বিকেএমইএর প্রতিনিধিদল আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বোতসোয়ানা সফর করবে। বিকেএমইএ আশা করে, এবারের প্রদর্শনীতে জাপান, হংকং ছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকা, বোতসোয়ানা, রাশিয়া ও তুরস্কের মতো নতুন নতুন বাজারে বিপুল সংখ্যক ক্রেতা প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন।
অন্যদিকে হংকংয়ের বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীও এ খাতে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাই করার জন্য শিগগিরই বাংলাদেশ সফর করবেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) উদ্যোগে আগামী ২ থেকে ৪ নভেম্বর ঢাকার অনুষ্ঠেয় ‘নিট এক্সপোজিশন ২০০৯’-এ দেশ দুটির বড় দুটি প্রতিনিধিদল অংশ নেবে।
বিকেএমইএর সভাপতি ফজলুল হকের নেতৃত্বে সংগঠনের একটি প্রতিনিধিদল গত সপ্তাহে জাপান ও হংকং সফরকালে এসব বিষয়ের নিশ্চয়তা পেয়েছে। বিকেএমইএর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জাপান ও হংকংয়ের শীর্ষস্থানীয় আমদানিকারকেরা বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ নিট পণ্য আমদানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বিকেএমইএর পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী নেতাদের সম্মানে জাপানের টোকিও ও ওসাকায় এবং হংকংয়ে পৃথক তিনটি নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশরাফ-উদ-দৌলা, কমার্শিয়াল কাউন্সেলর আবুল মনসুর মোহাম্মদ ফায়জুল্লাহ, হংকংয়ে নিযুক্ত কনসাল জেনারেল আসুদ আহমেদ, বিকেএমইএর সহসভাপতি জাহিদুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সফরকালে প্রতিনিধিদল হংকংয়ের বস্ত্রভিত্তিক তিনটি সংগঠন, জাপান টেক্সটাইল ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ও জাপান অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিলসহ শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাদাভাবে আটটি বৈঠক করে।
জাপান সফরকালে বিকেএমইএ প্রতিনিধিদল সেখানকার শীর্ষস্থানীয় টেক্সটাইলভিত্তিক দৈনিক পত্রিকা দ্য সেন-ই-নিউজ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিকদের সঙ্গেও বৈঠক করে। ‘বাংলাদেশের নিটওয়্যার চীনের প্রাচীরকে টপকাতে চায়’ শিরোনামে ওই বৈঠকের সংবাদ ওই দৈনিকের পুরো পাতায় বাংলাদেশি নিটওয়্যারের সাফল্য এবং বিকেএমইএর সভাপতির বিস্তারিত সাক্ষাত্কার প্রকাশ করা হয়।
এ ছাড়া জাপান থেকে প্রকাশিত টেক্সটাইলভিত্তিক কয়েকটি দৈনিকের সাংবাদিকের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানে বিকেএমইএর প্রতিনিধিদল বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়। উল্লেখ্য, তাদের দৈনিক প্রচারসংখ্যা ১০ লাখেরও বেশি।
জাপানে বাংলাদেশি নিট পণ্যের রপ্তানি এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য না হলেও গত কয়েক মাসে এর অবস্থান ১৮তম থেকে অষ্টম স্থানে উন্নীত হয়েছে। উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসেও বিকেএমইএর ২০ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল জাপান ও হংকং সফর করে।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশকারী জাপানি প্রতিষ্ঠান দুটির একটি হচ্ছে সোয়েটার উত্পাদনে ব্যবহূত উল ও উলজাত বিভিন্ন সুতা উত্পাদনকারী স্পিনিং কারখানা। অপরটি জাপানের বাজারের প্রধানতম মোজা প্রস্তুতকারী ও বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে নিট প্রদর্শনীকে সামনে রেখে নতুন বাজার প্রসারের লক্ষ্যে বিকেএমইএর প্রতিনিধিদল আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বোতসোয়ানা সফর করবে। বিকেএমইএ আশা করে, এবারের প্রদর্শনীতে জাপান, হংকং ছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকা, বোতসোয়ানা, রাশিয়া ও তুরস্কের মতো নতুন নতুন বাজারে বিপুল সংখ্যক ক্রেতা প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন।
No comments