সবুজ বিপ্লবের জনক নোবেলজয়ী নরম্যান বরলগ আর নেই
প্রখ্যাত কৃষিবিজ্ঞানী ও শান্তিতে নোবেলজয়ী নরম্যান এর্নেস্ট বরলগ আর নেই। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাসে নিজ বাড়িতে গত শনিবার তিনি মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। তিনি ক্যান্সারে ভুগছিলেন। তিনি সবার কাছে কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের জনক হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন।
গত শতাব্দীর ষাটের দশকে কৃষিতে যখন বন্ধ্যা অবস্থা চলছিল, তখন এই মহান বিজ্ঞানীই খাদ্যশস্য উত্পাদনের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটান। তাঁর গবেষণার কারণে উচ্চ ফলনশীল খাদ্যশস্য উত্পাদন সম্ভব হয়। এ কারণে ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কোটি কোটি মানুষ দুর্ভিক্ষ, ক্ষুধা আর দারিদ্র্যের কবল থেকে রক্ষা পায়। ধারণা করা হয়, অধ্যাপক নরম্যানের উদ্ভাবনের কল্যাণে ওই সময়ে দুর্ভিক্ষ থেকে কমপক্ষে ১০০ কোটি মানুষের জীবন রক্ষা পায়। তাঁর এই অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নোবেল কমিটি ১৯৭০ সালে তাঁকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে। ওই সময় নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাসি লিওনায়েস তাঁর বক্তৃতায় বলেন, অধ্যাপক নরম্যান ক্ষুধার্ত বিশ্বের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন। এ পুরস্কার তাঁরই প্রাপ্য।
বিশ্লেষকেরা বলেন, নরম্যানের ওই উদ্ভাবনের ফলে ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বিশ্বে খাদ্যশস্য উত্পাদন দ্বিগুণেরও বেশি হয়। ভারত উপমহাদেশ এ থেকে বেশি সুফল লাভ করে।
আইওয়ার ক্রেসকো এলাকার একটি খামারে ১৯১৪ সালের ২৫ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন নরম্যান। মাটি, মানুষ ও কৃষি নিয়েই তিনি আজীবন গবেষণা করে গেছেন। তিনি টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনায় নিয়োজিত ছিলেন।
গত শতাব্দীর ষাটের দশকে কৃষিতে যখন বন্ধ্যা অবস্থা চলছিল, তখন এই মহান বিজ্ঞানীই খাদ্যশস্য উত্পাদনের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটান। তাঁর গবেষণার কারণে উচ্চ ফলনশীল খাদ্যশস্য উত্পাদন সম্ভব হয়। এ কারণে ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কোটি কোটি মানুষ দুর্ভিক্ষ, ক্ষুধা আর দারিদ্র্যের কবল থেকে রক্ষা পায়। ধারণা করা হয়, অধ্যাপক নরম্যানের উদ্ভাবনের কল্যাণে ওই সময়ে দুর্ভিক্ষ থেকে কমপক্ষে ১০০ কোটি মানুষের জীবন রক্ষা পায়। তাঁর এই অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নোবেল কমিটি ১৯৭০ সালে তাঁকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করে। ওই সময় নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাসি লিওনায়েস তাঁর বক্তৃতায় বলেন, অধ্যাপক নরম্যান ক্ষুধার্ত বিশ্বের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন। এ পুরস্কার তাঁরই প্রাপ্য।
বিশ্লেষকেরা বলেন, নরম্যানের ওই উদ্ভাবনের ফলে ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বিশ্বে খাদ্যশস্য উত্পাদন দ্বিগুণেরও বেশি হয়। ভারত উপমহাদেশ এ থেকে বেশি সুফল লাভ করে।
আইওয়ার ক্রেসকো এলাকার একটি খামারে ১৯১৪ সালের ২৫ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন নরম্যান। মাটি, মানুষ ও কৃষি নিয়েই তিনি আজীবন গবেষণা করে গেছেন। তিনি টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনায় নিয়োজিত ছিলেন।
No comments