ঢাকা চেম্বারের কর্মশালায় বক্তারা রপ্তানি বাড়াতে পণ্যের মান বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণের পরামর্শ
বিশ্বমন্দায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে পণ্যের মান বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে রপ্তানি আয় বাড়াতে হলেও তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে পণ্যের বহুমুখীকরণের তাগিদ দিয়েছে ব্যবসায়ী নেতা ও বিশেষজ্ঞরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং গ্লোবাল এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক অব আয়রন অ্যান্ড মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ (জিইএনআইআই) প্রকল্পের যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে গ্লোবাল এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক অব আয়রন অ্যান্ড মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনের ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ কর্মশালায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত আইনার হেবোগার ইয়েনসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এম এস সেকিল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রকল্পের পরামর্শক শাহরিয়ার শামস প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথি শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বর্তমান সরকার দেশের শিল্পায়নে বদ্ধপরিকর। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতকে উত্সাহিত করার জন্য নতুন ঘোষিত শিল্পনীতিতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনি দ্রুত শিল্পায়নের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির ওপর জোর দেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, লৌহ ও ইস্পাত শিল্প বাংলাদেশের একটি সুপ্রাচীন ঐতিহ্য। এ খাতের বিকাশের জন্য সরকার সব রকম সহায়তা দেবে।
শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্বমন্দা মোকাবিলায় নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে এবং রপ্তানিপণ্য বহুমুখীকরণ করতে হবে। এ ছাড়া তিনি পণ্যের মান বৃদ্ধি ও নিরাপদ শিল্পায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বিশেষ অতিথি ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত আইনার হেবোগার ইয়েনসেন বলেন, বিশ্বমন্দা পরিস্থিতিতে ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং বিশেষ করে ইউরোপে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর বাণিজ্যিক কার্যক্রম দিন দিন বাড়ছে। তিনি কেবল তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভর না করে অন্যান্য পণ্যের মানবৃদ্ধি এবং পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান বলেন, জিইএনআইআই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো শিল্প-সংগঠগুলোর মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে বাণিজ্যের প্রসার করা। তিনি বলেন, ঢাকা চেম্বার এ দেশের লৌহ ও ইস্পাত তথা ধাতু শিল্পের বিকাশে এ প্রকল্পের মাধ্যমে একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং গ্লোবাল এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক অব আয়রন অ্যান্ড মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ (জিইএনআইআই) প্রকল্পের যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে গ্লোবাল এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক অব আয়রন অ্যান্ড মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনের ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ কর্মশালায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত আইনার হেবোগার ইয়েনসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এম এস সেকিল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রকল্পের পরামর্শক শাহরিয়ার শামস প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথি শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বর্তমান সরকার দেশের শিল্পায়নে বদ্ধপরিকর। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতকে উত্সাহিত করার জন্য নতুন ঘোষিত শিল্পনীতিতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনি দ্রুত শিল্পায়নের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির ওপর জোর দেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, লৌহ ও ইস্পাত শিল্প বাংলাদেশের একটি সুপ্রাচীন ঐতিহ্য। এ খাতের বিকাশের জন্য সরকার সব রকম সহায়তা দেবে।
শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্বমন্দা মোকাবিলায় নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে এবং রপ্তানিপণ্য বহুমুখীকরণ করতে হবে। এ ছাড়া তিনি পণ্যের মান বৃদ্ধি ও নিরাপদ শিল্পায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বিশেষ অতিথি ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত আইনার হেবোগার ইয়েনসেন বলেন, বিশ্বমন্দা পরিস্থিতিতে ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং বিশেষ করে ইউরোপে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর বাণিজ্যিক কার্যক্রম দিন দিন বাড়ছে। তিনি কেবল তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভর না করে অন্যান্য পণ্যের মানবৃদ্ধি এবং পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি জাফর ওসমান বলেন, জিইএনআইআই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো শিল্প-সংগঠগুলোর মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে বাণিজ্যের প্রসার করা। তিনি বলেন, ঢাকা চেম্বার এ দেশের লৌহ ও ইস্পাত তথা ধাতু শিল্পের বিকাশে এ প্রকল্পের মাধ্যমে একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
No comments