লড়াইটা তাঁদেরও
দুজনই ছিলেন মিডফিল্ডার। তবে একজনের ছিল আক্রমণাত্মক ভূমিকা, অন্যজনের দায়িত্ব ছিল সেই আক্রমণ নস্যাত্ করে দেওয়ার। আরেকটি বড় মিল, দুজনই অধিনায়ক হিসেবে নিজ নিজ দেশকে জিতিয়েছেন বিশ্বকাপ। ১৯৯০ বিশ্বকাপে মাঠেও মুখোমুখি হওয়া ডিয়েগো ম্যারাডোনা আর কার্লোস দুঙ্গা আগামীকাল মুখোমুখি হচ্ছেন নতুন ভূমিকায়। এবার আর মাঠে নয়, তাঁরা থাকবেন ডাগ-আউটে। তাঁরা খেলবেন না, খেলবে তাঁদের কৌশল। ‘আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল’ তাই আগামীকাল ‘ম্যারাডোনা বনাম দুঙ্গা’রও দ্বৈরথ।
৩০ অক্টোবর জন্ম নেওয়া ম্যারাডোনার সঙ্গে ৩১ অক্টোবর জন্ম নেওয়া দুঙ্গার মিল আছে আরও এক জায়গায়। কোচের ভূমিকায় দুজনের শুরুটাই হয়েছে প্রশংসা আর সমালোচনায়। নরওয়ের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র দিয়ে কোচ হিসেবে যাত্রা শুরু করা দুঙ্গার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল, ব্রাজিলের সুন্দর ফুটবল তিনি ধ্বংস করে দিচ্ছেন। ২০০৭ কোপা আমেরিকার ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলে হারিয়েও মন ভরাতে পারেননি সমালোচকদের। পান থেকে চুন খসলেই খুন!
অবশেষে দুঙ্গাবিরোধীরা আপাতত চুপ মেরে গেছেন গত কনফেডারেশনস কাপে জেতার পর। ওদিকে ম্যারাডোনা-সমালোচকেরা থেকে থেকেই সরব। ১৯৭০ বিশ্বকাপ থেকে প্রতিটি আসরেই অংশ নেওয়া আর্জেন্টিনার ২০১০ বিশ্বকাপের টিকিট নিয়ে খানিকটা হলেও দুশ্চিন্তা আছে। আগামীকাল হেরে গেলে সে সংশয়টা বাড়বে। দুঙ্গা-ম্যারাডোনা দুজনের জন্যই তাই এই ম্যাচটা হতে পারে নিন্দুকদের মুখ চিরতরে বন্ধ করে দেওয়ার উপলক্ষ।
ব্রাজিলের কোচ কিন্তু লড়াইটাকে ‘ম্যারাডোনা বনাম দুঙ্গা’ জাতীয় শিরোনাম দিতে নারাজ, ‘খেলোয়াড় হিসেবে আমাদের দুজনেরই আলাদা আলাদা ইতিহাস আছে। এখন আমরা কোচের দায়িত্বেও আছি। কিন্তু ফুটবলে কেবল ১১ জন ম্যারাডোনায় যেমন কাজ হয় না, তেমননি ১১ জন দুঙ্গা হলেও চলবে না। প্রত্যেকেরই আপন আপন বৈশিষ্ট্য আছে। প্রত্যেকেই অন্যের চেয়ে একেবারে আলাদা।’
৩০ অক্টোবর জন্ম নেওয়া ম্যারাডোনার সঙ্গে ৩১ অক্টোবর জন্ম নেওয়া দুঙ্গার মিল আছে আরও এক জায়গায়। কোচের ভূমিকায় দুজনের শুরুটাই হয়েছে প্রশংসা আর সমালোচনায়। নরওয়ের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র দিয়ে কোচ হিসেবে যাত্রা শুরু করা দুঙ্গার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল, ব্রাজিলের সুন্দর ফুটবল তিনি ধ্বংস করে দিচ্ছেন। ২০০৭ কোপা আমেরিকার ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলে হারিয়েও মন ভরাতে পারেননি সমালোচকদের। পান থেকে চুন খসলেই খুন!
অবশেষে দুঙ্গাবিরোধীরা আপাতত চুপ মেরে গেছেন গত কনফেডারেশনস কাপে জেতার পর। ওদিকে ম্যারাডোনা-সমালোচকেরা থেকে থেকেই সরব। ১৯৭০ বিশ্বকাপ থেকে প্রতিটি আসরেই অংশ নেওয়া আর্জেন্টিনার ২০১০ বিশ্বকাপের টিকিট নিয়ে খানিকটা হলেও দুশ্চিন্তা আছে। আগামীকাল হেরে গেলে সে সংশয়টা বাড়বে। দুঙ্গা-ম্যারাডোনা দুজনের জন্যই তাই এই ম্যাচটা হতে পারে নিন্দুকদের মুখ চিরতরে বন্ধ করে দেওয়ার উপলক্ষ।
ব্রাজিলের কোচ কিন্তু লড়াইটাকে ‘ম্যারাডোনা বনাম দুঙ্গা’ জাতীয় শিরোনাম দিতে নারাজ, ‘খেলোয়াড় হিসেবে আমাদের দুজনেরই আলাদা আলাদা ইতিহাস আছে। এখন আমরা কোচের দায়িত্বেও আছি। কিন্তু ফুটবলে কেবল ১১ জন ম্যারাডোনায় যেমন কাজ হয় না, তেমননি ১১ জন দুঙ্গা হলেও চলবে না। প্রত্যেকেরই আপন আপন বৈশিষ্ট্য আছে। প্রত্যেকেই অন্যের চেয়ে একেবারে আলাদা।’
No comments