রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি দিয়ে শুরু হলো নতুন অর্থবছর
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি। ফলে ঘাটতি নিয়েই শুরু করতে হলো নতুন বছরের যাত্রা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬১ হাজার কোটি টাকা। সেই হিসাবে অর্থবছরের প্রথম মাসে, অর্থাত্ গত জুলাইয়ে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তিন হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা। কিন্তু এর বিপরীতে আদায় হয়েছে তিন হাজার ৭২৯ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯৬ কোটি টাকা কম। আগের অর্থবছরে জুলাই মাসে তিন হাজার ৮২৫ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল।
সূত্র বলছে, চলমান অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম এখনো অনেক কম। এ কারণে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক আদায়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। এ ছাড়া দেশে বিদ্যুত্ ও গ্যাসের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় শিল্প খাতে বিনিয়োগ কমে গেছে। ফলে কমেছে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি। এটিকেও শুল্ক কমার একটি অন্যতম কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। তবে স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও আয়কর আদায় বেড়েছে।
জুলাই মাসে মোট এক হাজার ৫৮১ কোটি টাকার শুল্ক আদায় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৩৮৮ কোটি টাকা বা প্রায় ২০ শতাংশ কম। গত বছরের জুলাই মাসে মোট এক হাজার ৯৯৬ কোটি টাকার শুল্ক আদায় হয়। চলতি বছরে আমদানি পর্যায়ে মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা।
ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক খাতে মোট লক্ষ্যমাত্রা ২০ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। অর্থবছরের প্রথম মাসে আদায় হয়েছে এক হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা, আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ২০৪ কোটি টাকার মতো বেশি। অর্থাত্ এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির হার ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।
আয়কর খাতে জুলাই মাসে মোট আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৬২ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৮৭ কোটি টাকা বা ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। আগের বছরে একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৫৭৫ কোটি টাকা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬১ হাজার কোটি টাকা। সেই হিসাবে অর্থবছরের প্রথম মাসে, অর্থাত্ গত জুলাইয়ে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তিন হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা। কিন্তু এর বিপরীতে আদায় হয়েছে তিন হাজার ৭২৯ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯৬ কোটি টাকা কম। আগের অর্থবছরে জুলাই মাসে তিন হাজার ৮২৫ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল।
সূত্র বলছে, চলমান অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম এখনো অনেক কম। এ কারণে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক আদায়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। এ ছাড়া দেশে বিদ্যুত্ ও গ্যাসের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় শিল্প খাতে বিনিয়োগ কমে গেছে। ফলে কমেছে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি। এটিকেও শুল্ক কমার একটি অন্যতম কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। তবে স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও আয়কর আদায় বেড়েছে।
জুলাই মাসে মোট এক হাজার ৫৮১ কোটি টাকার শুল্ক আদায় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৩৮৮ কোটি টাকা বা প্রায় ২০ শতাংশ কম। গত বছরের জুলাই মাসে মোট এক হাজার ৯৯৬ কোটি টাকার শুল্ক আদায় হয়। চলতি বছরে আমদানি পর্যায়ে মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা।
ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক খাতে মোট লক্ষ্যমাত্রা ২০ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকা। অর্থবছরের প্রথম মাসে আদায় হয়েছে এক হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা, আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ২০৪ কোটি টাকার মতো বেশি। অর্থাত্ এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির হার ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।
আয়কর খাতে জুলাই মাসে মোট আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৬২ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৮৭ কোটি টাকা বা ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। আগের বছরে একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৫৭৫ কোটি টাকা।
No comments