ইন্টারন্যাশনাল চেম্বারের পর্যবেক্ষণ বিশ্ব অর্থনীতি এখনো অস্থিরতার মধ্যে আছে
পুনরুজ্জীবনের আভাস থাকার পরও বিশ্ব অর্থনীতি এখনো অস্থিরতার মধ্যে আছে। আর চলমান মন্দা শেষ হয়ে আসার তেমন কোনো দৃষ্টান্ত এখনো পাওয়া যায়নি।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের (আইসিসি) সম্প্রতি প্রকাশিত আইসিসি অন্তর্বর্তীকালীন ট্রেড ফাইন্যান্স রিপোর্টে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আইসিসি বাংলাদেশ কর্তৃক প্রদত্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
আইসিসির প্রতিবেদনে অতিরিক্ত আশাবাদ বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে জি-২০-এর ট্রেড ফাইন্যান্স এজেন্ডাসমূহের প্রতি আবার মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। কারণ, বাণিজ্য সম্পদের মূলধন প্রয়োজনীয়তা লাঘবের কোনো তাত্পর্যপূর্ণ আভাস এখনো পাওয়া যায়নি।
বিশ্বের ৫৯টি দেশের ১২২টি ব্যাংকের শতকরা ৮৬ ভাগ উত্তরদাতা জানান, তাঁদের অভিজ্ঞতায় ‘ব্যাসেল-২’ নামে পরিচিত আন্তর্জাতিক মূলধন পর্যাপ্ততার বিদ্যমান ব্যবস্থায় মূলধনি প্র্রয়োজনীয়তার কোনো লাঘব হয়নি।
একে ‘খুবই উদ্বেগজনক ফলাফল’ বর্ণনা করে বর্ধমান মূলধনি খরচ বাণিজ্য অর্থায়নের খরচকে বিশেষত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে সীমাবদ্ধ করতে বাধ্য করেছে বলে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনের সুপারিশে অধিকাংশ দেশে ঋণ সুবিধাসমূহের ক্ষেত্রে এক বছরের পরিণত বাণিজ্য অর্থায়ন পণ্যসমূহকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য বলা হয়। শিল্প মূল্যায়নের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি নিরূপণ করার কথাও বলা হয়, যা বাণিজ্য অর্থায়নের ক্ষেত্রে নিম্ন ঝুঁকির প্রবণতার প্রতিফলন বোঝায়।
আইসিসি প্রতিবেদনে বাণিজ্য অর্থায়ন প্রাপ্যতার বিষয়টিকেও আনা হয়েছে। এ প্রতিবেদন প্রণয়নের জন্য পরিচালিত জরিপে উত্তরদাতাদের একটি বড় অংশ স্বীকার করেন যে এপ্রিলে জি-২০ দুই বছর ধরে ২৫০ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য সহায়তার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা অর্থনৈতিক মন্দা থেকে উত্তরণের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।
প্রতিবেদনে নিম্ন আয়ের এবং রপ্তানিনির্ভর দেশসমূহের জন্য সুনির্দিষ্ট কাজের সুপারিশ করা হয়। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে বহুমুখী বাণিজ্য সুবিধার ক্ষমতা ও আওতা বাড়ানো এবং জাতীয় কর্মসূচিসমূহের দ্রুত বাস্তবায়নে বাণিজ্যকে নিশ্চিত করা এবং পুনঃঅর্থায়নে দেওয়া।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের (আইসিসি) সম্প্রতি প্রকাশিত আইসিসি অন্তর্বর্তীকালীন ট্রেড ফাইন্যান্স রিপোর্টে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আইসিসি বাংলাদেশ কর্তৃক প্রদত্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
আইসিসির প্রতিবেদনে অতিরিক্ত আশাবাদ বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে জি-২০-এর ট্রেড ফাইন্যান্স এজেন্ডাসমূহের প্রতি আবার মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। কারণ, বাণিজ্য সম্পদের মূলধন প্রয়োজনীয়তা লাঘবের কোনো তাত্পর্যপূর্ণ আভাস এখনো পাওয়া যায়নি।
বিশ্বের ৫৯টি দেশের ১২২টি ব্যাংকের শতকরা ৮৬ ভাগ উত্তরদাতা জানান, তাঁদের অভিজ্ঞতায় ‘ব্যাসেল-২’ নামে পরিচিত আন্তর্জাতিক মূলধন পর্যাপ্ততার বিদ্যমান ব্যবস্থায় মূলধনি প্র্রয়োজনীয়তার কোনো লাঘব হয়নি।
একে ‘খুবই উদ্বেগজনক ফলাফল’ বর্ণনা করে বর্ধমান মূলধনি খরচ বাণিজ্য অর্থায়নের খরচকে বিশেষত উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে সীমাবদ্ধ করতে বাধ্য করেছে বলে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনের সুপারিশে অধিকাংশ দেশে ঋণ সুবিধাসমূহের ক্ষেত্রে এক বছরের পরিণত বাণিজ্য অর্থায়ন পণ্যসমূহকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য বলা হয়। শিল্প মূল্যায়নের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি নিরূপণ করার কথাও বলা হয়, যা বাণিজ্য অর্থায়নের ক্ষেত্রে নিম্ন ঝুঁকির প্রবণতার প্রতিফলন বোঝায়।
আইসিসি প্রতিবেদনে বাণিজ্য অর্থায়ন প্রাপ্যতার বিষয়টিকেও আনা হয়েছে। এ প্রতিবেদন প্রণয়নের জন্য পরিচালিত জরিপে উত্তরদাতাদের একটি বড় অংশ স্বীকার করেন যে এপ্রিলে জি-২০ দুই বছর ধরে ২৫০ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য সহায়তার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা অর্থনৈতিক মন্দা থেকে উত্তরণের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।
প্রতিবেদনে নিম্ন আয়ের এবং রপ্তানিনির্ভর দেশসমূহের জন্য সুনির্দিষ্ট কাজের সুপারিশ করা হয়। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে বহুমুখী বাণিজ্য সুবিধার ক্ষমতা ও আওতা বাড়ানো এবং জাতীয় কর্মসূচিসমূহের দ্রুত বাস্তবায়নে বাণিজ্যকে নিশ্চিত করা এবং পুনঃঅর্থায়নে দেওয়া।
No comments