জিম্বাবুয়ে-ইংল্যান্ড সিরিজে দিবা-রাত্রি ওয়ানডে
২০১১ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট লাগানোর দরপত্র আহ্বান করা হবে শিগগিরই। এর আগে আপত্কালীন ব্যবস্থা হিসেবে আসন্ন জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ড সিরিজের জন্য আবার ফ্লাডলাইট খুলে আনা হচ্ছে রাজশাহী থেকে। ইংল্যান্ড সিরিজ শেষে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে এ ফ্লাডলাইট রাজশাহীতে ফেরত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস কাল বলেছেন, ‘আগামী ১৬ অক্টোবরের মধ্যে মিরপুরে ফ্লাডলাইট লাগানোর কাজ শেষ হবে বলে আশা করি। এর জন্য দরপত্রও আহ্বান করা হয়েছে। সময়মতো সব কাজ শেষ হলে জিম্বাবুয়ে সিরিজের সব ম্যাচই হয়তো ফ্লাডলাইটের আলোয় হবে।’ দর্শকদের আরও বেশি করে মাঠে টেনে আনার উদ্দেশ্যেই ফ্লাডলাইটে খেলা আয়োজনের চিন্তা বলে জানিয়েছেন তিনি। পাঁচ ওয়ানডের সিরিজ খেলতে আগামী ২১ অক্টোবর বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে দল।
২০০৮ সালের জুনে ত্রিদেশীয় কিটপ্লাই কাপের সময়ও রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়াম থেকে ফ্লাডলাইট খুলে আনা হয়েছিল। রাজশাহীতে তখনো এর প্রতিবাদ হয়েছিল। আবার তা করা হচ্ছে বলে এবারও স্থানীয় ক্রীড়াঙ্গনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বলে খবর। যদিও জালাল ইউনুস বলছেন, পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতেই ফ্লাডলাইট আনা হচ্ছে, ‘রাজশাহীর মেয়র এবং বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা ফ্লাডলাইট আনছি এবং আমাদের খরচে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে আবার সেগুলো সেখানে পৌঁছে দেওয়া হবে। এ নিয়ে ক্ষোভের কোনো কারণ নেই।’
বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, সম্প্রচারকারীদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে ফেব্রুয়ারিতে ইংল্যান্ড সিরিজের সব ওয়ানডেই দিবা-রাত্রি করার পরিকল্পনা আছে।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস কাল বলেছেন, ‘আগামী ১৬ অক্টোবরের মধ্যে মিরপুরে ফ্লাডলাইট লাগানোর কাজ শেষ হবে বলে আশা করি। এর জন্য দরপত্রও আহ্বান করা হয়েছে। সময়মতো সব কাজ শেষ হলে জিম্বাবুয়ে সিরিজের সব ম্যাচই হয়তো ফ্লাডলাইটের আলোয় হবে।’ দর্শকদের আরও বেশি করে মাঠে টেনে আনার উদ্দেশ্যেই ফ্লাডলাইটে খেলা আয়োজনের চিন্তা বলে জানিয়েছেন তিনি। পাঁচ ওয়ানডের সিরিজ খেলতে আগামী ২১ অক্টোবর বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে দল।
২০০৮ সালের জুনে ত্রিদেশীয় কিটপ্লাই কাপের সময়ও রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়াম থেকে ফ্লাডলাইট খুলে আনা হয়েছিল। রাজশাহীতে তখনো এর প্রতিবাদ হয়েছিল। আবার তা করা হচ্ছে বলে এবারও স্থানীয় ক্রীড়াঙ্গনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে বলে খবর। যদিও জালাল ইউনুস বলছেন, পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতেই ফ্লাডলাইট আনা হচ্ছে, ‘রাজশাহীর মেয়র এবং বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা ফ্লাডলাইট আনছি এবং আমাদের খরচে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে আবার সেগুলো সেখানে পৌঁছে দেওয়া হবে। এ নিয়ে ক্ষোভের কোনো কারণ নেই।’
বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, সম্প্রচারকারীদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে ফেব্রুয়ারিতে ইংল্যান্ড সিরিজের সব ওয়ানডেই দিবা-রাত্রি করার পরিকল্পনা আছে।
No comments