গৃহকর্তার অত্যাচার থেকে পালাতে গিয়ে....
রাজধানীর
ধানমন্ডিতে গৃহকর্তার নির্যাতন সইতে না পেরে ভবন থেকে রশি বেয়ে পালানোর
সময় দুই শিশু আহত হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গৃহকর্তাসহ চারজনকে
আটক করেছে পুলিশ। শনিবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ১৪/এ সড়কের ২৮ নম্বর
বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হচ্ছে- ওই বাসার গৃহকর্মী মো. স্বপন (১১) এবং মো.
শরীফ (১২)।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ বলেন, শরীফ ও স্বপন বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় ধানমন্ডির ১৪/এ সড়কের ২৮ নম্বর বাড়ির ৭/এ ফ্ল্যাটে গোলাম কিবরিয়ার বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতো। গৃহকর্তার নির্যাতন সইতে না পেরে সকাল ১০টার দিকে ওই দুই শিশু বাসার বাথরুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে রশি বেয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় রশি থেকে পড়ে শরীফ গুরুতর আহত হয়েছে। আর স্বপনকে ঝুলন্ত অবস্থায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করেছেন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। সে থানা হেফাজতে রয়েছে।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, রশি বেয়ে নামার সময় পড়ে শরীফের বাম পা ভেঙে গেছে। বর্তমানে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনার পরপরই ওই বাসার গৃহকর্তা গোলাম কিবরিয়া এবং তার স্ত্রীসহ চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে পুলিশ। ওসি আবদুল লতিফ বলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, শরীফ ও স্বপনকে নির্যাতন করা হতো। এই নির্যাতন সইতে না পেরেই তারা পালানোর চেষ্টা চালায়। এ বিষয়ে বাড়ির লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদসহ বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ বলেন, শরীফ ও স্বপন বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় ধানমন্ডির ১৪/এ সড়কের ২৮ নম্বর বাড়ির ৭/এ ফ্ল্যাটে গোলাম কিবরিয়ার বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতো। গৃহকর্তার নির্যাতন সইতে না পেরে সকাল ১০টার দিকে ওই দুই শিশু বাসার বাথরুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে রশি বেয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় রশি থেকে পড়ে শরীফ গুরুতর আহত হয়েছে। আর স্বপনকে ঝুলন্ত অবস্থায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করেছেন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। সে থানা হেফাজতে রয়েছে।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, রশি বেয়ে নামার সময় পড়ে শরীফের বাম পা ভেঙে গেছে। বর্তমানে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনার পরপরই ওই বাসার গৃহকর্তা গোলাম কিবরিয়া এবং তার স্ত্রীসহ চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে পুলিশ। ওসি আবদুল লতিফ বলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, শরীফ ও স্বপনকে নির্যাতন করা হতো। এই নির্যাতন সইতে না পেরেই তারা পালানোর চেষ্টা চালায়। এ বিষয়ে বাড়ির লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদসহ বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।
No comments