প্রযুক্তি হাতে পাওয়ার শেষ সুযোগ: পরবর্তী ছয়টি সাবমেরিন কিনতে কয়েক বছর লাগবে, বলছে ভারতীয় নৌবাহিনী
ভারতীয়
নৌবাহিনীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে একটি হলো ছয়টি নতুন
প্রজন্মের সাবমেরিন ক্রয় যেটাকে বলা হচ্ছে প্রজেক্ট ৭৫-আই। নৌবাহিনীর
যুদ্ধজাহাজ ক্রয় বিষয়ক প্রধান সোমবার জানিয়েছেন যে, এই ৭৫-আই ক্রয়ের জন্য
দরপত্র আহ্বান করতেই দুই থেকে তিন বছর লেগে যাবে। এর কারণ হলো এর জন্য
ব্যায় হবে ৫০,০০০ কোটি রুপি এবং এটা হবে ভারতের সবশেষ বিদেশ থেকে কেনা
সাবমেরিন এবং সে কারণেই পরবর্তী ১২টি সাবমেরিন তৈরির জন্য প্রযুক্তি হাতে
পাওয়ার এটাই হবে শেষ সুযোগ, কারণ সরকার বলছে সেগুলো পুরোপুরি দেশেই তৈরি
হতে হবে।
নয়াদিল্লীর ওয়্যারশিপস প্রডাকশান অ্যান্ড অ্যাকুইজিশানের কন্ট্রোলার ভাইস অ্যাডমিরাল এ কে স্যাক্সেনা বলেছেন, “মূল উৎপাদনকারীদের সাথে আলোচনার সময় আমাদেরকে এটা স্পষ্ট করে বলতে হবে যে, এই প্রযুক্তি হস্তান্তর এমনভাবে হতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আমাদের সাবমেরিনগুলো সম্পূর্ণভাবে আমরাই বানাতে পারি”।
১৯৯৯ সালে ৩০ বছর মেয়াদি যে সাবমেরিন নির্মাণ পরিকল্পনা নেয়া হয়, সেখানে ১২টি সাবমেরিন বিদেশী প্রযুক্তিসহ কেনার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আর পরের ১২টি নিজস্বভাবে তৈরি করতে হবে।
স্যাক্সেনা প্রথম নৌবাহিনীর কর্মকর্তা, যিনি স্বীকার করলেন যে, চলমান প্রজেক্ট ৭৫ এর অধীনে যে প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হয়েছে, সেটা অসম্পূর্ণ। এই প্রকল্পের অধীনে ছয়টি একক-হালবিশিষ্ট স্করপিয়ন শ্রেণীর সাবমেরিন কেনা হবে ফরাসী-স্প্যানিশ জাহাজ নির্মাতা কোম্পানি আর্মারিসের কাছ থেকে।
তিনি বলেন, “যে পরিমাণ ডিজাইন হস্তান্তর করা হয়েছে, সেটা তত বেশি নয় এবং আমরা সেই প্রযুক্তির ঘাটতিটা পূরণ করতে চাই এবং প্রজেক্ট ৭৫-আইএর মাধ্যমে আমরা সেটা পূরণ করতে যাচ্ছি”।
স্যাক্সেনা এটাও স্বীকার করেন যে, কনভেনশনাল সাবমেরিনের চেয়ে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরিতে ভালো করেছে ভারত। তিনি বলেন, “আমাদের ডিজাইনের সক্ষমতা এখন অনেক বেশি কৌশলগত প্ল্যাটফর্মের দিকে নিবদ্ধ”।
স্যাক্সেনা বলেন, এরপর প্রজেক্ট ৭৫-আই ওইএসের সাথে প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়টি হবে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, “আমাদেরকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে, ওইএমগুলো যে প্রযুক্তি হস্তান্তর করবে, সেটা যেন ভারতের জাহাজ নির্মাণা কোম্পানিগুলো কাজে লাগাতে পারে”।
স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার (এসপি) ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে প্রজেক্ট ৭৫-আই বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ জন্য বিদেশী নির্মাতা কোম্পানিগুলোকে প্রযুক্তি ও উৎপাদনের পদ্ধতি ভারতীয় একটি শিপইয়ার্ডের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এই শিপইয়ার্ড সরকারী বা প্রাইভেট যে কোন ধরণের হতে পারে।
নয়াদিল্লীর ওয়্যারশিপস প্রডাকশান অ্যান্ড অ্যাকুইজিশানের কন্ট্রোলার ভাইস অ্যাডমিরাল এ কে স্যাক্সেনা বলেছেন, “মূল উৎপাদনকারীদের সাথে আলোচনার সময় আমাদেরকে এটা স্পষ্ট করে বলতে হবে যে, এই প্রযুক্তি হস্তান্তর এমনভাবে হতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আমাদের সাবমেরিনগুলো সম্পূর্ণভাবে আমরাই বানাতে পারি”।
১৯৯৯ সালে ৩০ বছর মেয়াদি যে সাবমেরিন নির্মাণ পরিকল্পনা নেয়া হয়, সেখানে ১২টি সাবমেরিন বিদেশী প্রযুক্তিসহ কেনার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আর পরের ১২টি নিজস্বভাবে তৈরি করতে হবে।
স্যাক্সেনা প্রথম নৌবাহিনীর কর্মকর্তা, যিনি স্বীকার করলেন যে, চলমান প্রজেক্ট ৭৫ এর অধীনে যে প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হয়েছে, সেটা অসম্পূর্ণ। এই প্রকল্পের অধীনে ছয়টি একক-হালবিশিষ্ট স্করপিয়ন শ্রেণীর সাবমেরিন কেনা হবে ফরাসী-স্প্যানিশ জাহাজ নির্মাতা কোম্পানি আর্মারিসের কাছ থেকে।
তিনি বলেন, “যে পরিমাণ ডিজাইন হস্তান্তর করা হয়েছে, সেটা তত বেশি নয় এবং আমরা সেই প্রযুক্তির ঘাটতিটা পূরণ করতে চাই এবং প্রজেক্ট ৭৫-আইএর মাধ্যমে আমরা সেটা পূরণ করতে যাচ্ছি”।
স্যাক্সেনা এটাও স্বীকার করেন যে, কনভেনশনাল সাবমেরিনের চেয়ে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরিতে ভালো করেছে ভারত। তিনি বলেন, “আমাদের ডিজাইনের সক্ষমতা এখন অনেক বেশি কৌশলগত প্ল্যাটফর্মের দিকে নিবদ্ধ”।
স্যাক্সেনা বলেন, এরপর প্রজেক্ট ৭৫-আই ওইএসের সাথে প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়টি হবে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, “আমাদেরকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে, ওইএমগুলো যে প্রযুক্তি হস্তান্তর করবে, সেটা যেন ভারতের জাহাজ নির্মাণা কোম্পানিগুলো কাজে লাগাতে পারে”।
স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার (এসপি) ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে প্রজেক্ট ৭৫-আই বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ জন্য বিদেশী নির্মাতা কোম্পানিগুলোকে প্রযুক্তি ও উৎপাদনের পদ্ধতি ভারতীয় একটি শিপইয়ার্ডের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এই শিপইয়ার্ড সরকারী বা প্রাইভেট যে কোন ধরণের হতে পারে।
No comments