যুক্তরাষ্ট্রে কমলা হ্যারিসের ২ কোটি ৩০ লাখ ডলারের তহবিল
প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগ্রহ প্রকাশ করার পর এ পর্যন্ত ২ কোটি ৩০
লাখ ডলারের তহবিল সংগ্রহ করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনি কমলা হ্যারিস।
এর মধ্যে এ বছরের প্রথম অর্ধাংশেই দুই লাখ ৭৯ হাজার মানুষের কাছ থেকে এসেছে
১ কোটি ২০ লাখ ডলার। এ বছর জানুয়ারিতে ডেমোক্রেট দলের এই সিনেটর
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট পদে দলীয় মনোনয়ন লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়ার ঘোষণা
দেন। নিজের দল ডেমোক্রেট থেকে মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইয়ে রয়েছেন শক্তিধর কয়েকজন
প্রার্থী সহ কমপক্ষে ২০ জন। তাদের মধ্যে দলীয় মনোনয়ন নিশ্চিত করতে হলে
যেকোনো প্রার্থীকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে আরেকটি বড় লড়াইয়ে উত্তীর্ণ
হতে হবে। এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই।
এতে বলা হয়েছে কমলা হ্যারিসের বয়স ৫৪ বছর। তার মা ভারতের চেন্নাইয়ের।
তিনি চেন্নাই থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিলেন। সেই মায়ের মেয়ে কমলা হ্যারিসকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স, সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেনের মতো প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতি দ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেতে হলে বেশ কয়েকটি ধাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়ে গেছে এরই মধ্যে। দু’দফা প্রার্থীদের মধ্যে প্রাইমারি ডিবেট বা বিতর্ক হয়ে গেছে। তাতে বেশ ভাল দেখিয়েছেন কমলা হ্যারিস।
তাকে সমর্থন করে এ বছর প্রথম ৬ মাসে যেসব মানুষ তহবিলে অর্থ দিয়েছেন তার মধ্যে রয়েছেন নতুন প্রায় দেড় লাখ দাতা। প্রচারণা বিষয়ক এক বিবৃতি অনুযায়ী, কমলা হ্যারিস নিজেই ডিজিটাল কর্মসূচির মাধ্যমে সংগ্রহ করেছেন কমপক্ষে ৭০ লাখ ডলার। দানকৃত অর্থের পরিমাণ গড়ে ৩৯ ডলার। আর অনলাইন থেকে এসেছে গড়ে ২৪ ডলার। কমলা হ্যারিস তার প্রচারণা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেন ২১ জানুয়ারি। করপোরেট এবং ফেডারেল লবিস্টদের পক্ষ থেকে দেয়া অর্থ তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। অনলাইন স্টোর থেকে এসেছে প্রায় ৫ লাখ রুপি। ওইসব অনলাইন বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘দ্যাট লিটল গার্ল ওয়াজ মি’ লেখা টি-শার্ট বিক্রি করেছে এরই মধ্যে ১৪০০ পিস। এতে কমলা হ্যারিসের অল্প বয়সের একটি ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। তার সেই ছবি এখন ভাইরাল হয়ে গেছে। জুনে এককভাবে এটিই বেস্ট সেলার, যদিও তা ২৮ জুনের আগে বিক্রি করা হয় নি।
এতে বলা হয়েছে কমলা হ্যারিসের বয়স ৫৪ বছর। তার মা ভারতের চেন্নাইয়ের।
তিনি চেন্নাই থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিলেন। সেই মায়ের মেয়ে কমলা হ্যারিসকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স, সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেনের মতো প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতি দ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেতে হলে বেশ কয়েকটি ধাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়ে গেছে এরই মধ্যে। দু’দফা প্রার্থীদের মধ্যে প্রাইমারি ডিবেট বা বিতর্ক হয়ে গেছে। তাতে বেশ ভাল দেখিয়েছেন কমলা হ্যারিস।
তাকে সমর্থন করে এ বছর প্রথম ৬ মাসে যেসব মানুষ তহবিলে অর্থ দিয়েছেন তার মধ্যে রয়েছেন নতুন প্রায় দেড় লাখ দাতা। প্রচারণা বিষয়ক এক বিবৃতি অনুযায়ী, কমলা হ্যারিস নিজেই ডিজিটাল কর্মসূচির মাধ্যমে সংগ্রহ করেছেন কমপক্ষে ৭০ লাখ ডলার। দানকৃত অর্থের পরিমাণ গড়ে ৩৯ ডলার। আর অনলাইন থেকে এসেছে গড়ে ২৪ ডলার। কমলা হ্যারিস তার প্রচারণা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেন ২১ জানুয়ারি। করপোরেট এবং ফেডারেল লবিস্টদের পক্ষ থেকে দেয়া অর্থ তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। অনলাইন স্টোর থেকে এসেছে প্রায় ৫ লাখ রুপি। ওইসব অনলাইন বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘দ্যাট লিটল গার্ল ওয়াজ মি’ লেখা টি-শার্ট বিক্রি করেছে এরই মধ্যে ১৪০০ পিস। এতে কমলা হ্যারিসের অল্প বয়সের একটি ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। তার সেই ছবি এখন ভাইরাল হয়ে গেছে। জুনে এককভাবে এটিই বেস্ট সেলার, যদিও তা ২৮ জুনের আগে বিক্রি করা হয় নি।
No comments