তুরস্কের কাছ থেকে ভয়ঙ্কর অস্ত্র কিনছে পাকিস্তান
তুর্কি প্রতিরক্ষা জায়ান্ট আসেলসান
পাকিস্তান নৌবাহিনীর টর্পেডো প্রতিরোধব্যবস্থার চাহিদা পূরণ করবে। আর
পাকিস্তান দ্বিতীয় দেশ হিসেবে তুরস্কের নিজস্ব প্রযুক্তিতে উৎপাদিত এই
সিস্টেম কিনতে যাচ্ছে।
প্রতিরক্ষা কোম্পানিটি সাবমেরিনের জন্য জারগানা অ্যান্টি-টর্পেডো কাউন্টারমেজার সিস্টেম নির্মাণ করেছে। দেশের আগস্তে ৯০বি সাবমেরিনের জন্য পাকিস্তান এই অস্ত্র কিনবে।
জারগানার কাছ থেকে এর আগে ইন্দোনেশিয়া এটি কিনেছিল। এটি এই বিভাগে বিশ্বের সেরা অস্ত্র প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিতে জ্যামার দিয়ে প্রতিপক্ষের হামলা প্রতিহত করা হয়। হামলাকারীরা যাতে সাবমেরিনটিকে যথাযথভাবে শনাক্ত করতে না পারে, তা নিশ্চিত করা হয় এই ব্যবস্থায়।
সাবমেরিনকে লক্ষ্য করে হুমকি চিহ্নিত করার পর হামলা প্রতিরোধ করতে সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থাটিই প্রয়োগ করে।
টর্পেডো হামলার বিরুদ্ধে জারগানার প্রতিরোধ ব্যবস্থাটি সবচেয়ে ফলপ্রসূ। এতে ২৪টি বিভিন্ন ধরনের লঞ্চার থাকে। ফলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাটি সহজেই প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্ক ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। প্রায় সব খাতে তারা সামরিক সরঞ্জাম ও যুদ্ধ যান তৈরি করতে সক্ষম।
টার্কিশ এক্সপোর্টাস এসেম্বলির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে এই খাতের রফতানি ১৭ ভাগ বেড়েছে। নভেম্বরে ১.৭ বিলিয়ন ডলারের নিজস্ব রেকর্ডও ভেঙেছে। তারা এখন ২.০৩ বিলিয়ন ডলারের নতুন রেকর্ড করতে চায়। প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ শিল্পের পারফরমেন্স ১.৫ বিলিয়ন থেকে ২ বিলিয়ন ডলার।
তুর্কি প্রতিরক্ষা রফতানির শীর্ষ গন্তব্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই দেশে এই খাতের বিক্রি ৪১ ভাগ বেড়ে ৬৪.২ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে ওমান। সেখানে রফতানির পরিমাণ ৪৯.৪ মিলিয়ন ডলার। তৃতীয়স্থানে থাকা জার্মানিতে রফতানি ১৮.৪ মিলিয়ন ডলার।
গুয়েতামালা, ভারত, গায়েনা, তানজানিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর মতো নতুন নতুন দেশেও প্রতিরক্ষা পণ্য রফতানি করছে তুরস্ক।
প্রতিরক্ষা কোম্পানিটি সাবমেরিনের জন্য জারগানা অ্যান্টি-টর্পেডো কাউন্টারমেজার সিস্টেম নির্মাণ করেছে। দেশের আগস্তে ৯০বি সাবমেরিনের জন্য পাকিস্তান এই অস্ত্র কিনবে।
জারগানার কাছ থেকে এর আগে ইন্দোনেশিয়া এটি কিনেছিল। এটি এই বিভাগে বিশ্বের সেরা অস্ত্র প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিতে জ্যামার দিয়ে প্রতিপক্ষের হামলা প্রতিহত করা হয়। হামলাকারীরা যাতে সাবমেরিনটিকে যথাযথভাবে শনাক্ত করতে না পারে, তা নিশ্চিত করা হয় এই ব্যবস্থায়।
সাবমেরিনকে লক্ষ্য করে হুমকি চিহ্নিত করার পর হামলা প্রতিরোধ করতে সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থাটিই প্রয়োগ করে।
টর্পেডো হামলার বিরুদ্ধে জারগানার প্রতিরোধ ব্যবস্থাটি সবচেয়ে ফলপ্রসূ। এতে ২৪টি বিভিন্ন ধরনের লঞ্চার থাকে। ফলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাটি সহজেই প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্ক ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। প্রায় সব খাতে তারা সামরিক সরঞ্জাম ও যুদ্ধ যান তৈরি করতে সক্ষম।
টার্কিশ এক্সপোর্টাস এসেম্বলির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে এই খাতের রফতানি ১৭ ভাগ বেড়েছে। নভেম্বরে ১.৭ বিলিয়ন ডলারের নিজস্ব রেকর্ডও ভেঙেছে। তারা এখন ২.০৩ বিলিয়ন ডলারের নতুন রেকর্ড করতে চায়। প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ শিল্পের পারফরমেন্স ১.৫ বিলিয়ন থেকে ২ বিলিয়ন ডলার।
তুর্কি প্রতিরক্ষা রফতানির শীর্ষ গন্তব্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই দেশে এই খাতের বিক্রি ৪১ ভাগ বেড়ে ৬৪.২ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে ওমান। সেখানে রফতানির পরিমাণ ৪৯.৪ মিলিয়ন ডলার। তৃতীয়স্থানে থাকা জার্মানিতে রফতানি ১৮.৪ মিলিয়ন ডলার।
গুয়েতামালা, ভারত, গায়েনা, তানজানিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর মতো নতুন নতুন দেশেও প্রতিরক্ষা পণ্য রফতানি করছে তুরস্ক।
No comments