মার্কিন কংগ্রেসে প্রথম দুই মুসলিম নারী; কী তাদের পরিচয়?
রাশিদা তালিব (বামে) ও ইলহান ওমর (ডানে) |
মার্কিন
সংসদ কংগ্রেসে প্রথমবারের মতো দুইজন মুসলিম নারী জয়ী হয়েছেন। এদের একজন
ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত রাশিদা তালিব এবং অন্যজন সোমালি বংশোদ্ভূত ইলহান ওমর।
মঙ্গলবারের ভোটে মিনেসোটা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ইলহান ওমর এবং মিশিগান
থেকে জিতেছেন রাশিদা তালিব।
উভয়ই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়ে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য হয়েছেন।
সোমালিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় ১৪ বছর বয়সে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিলেন ওমর ইলহান এবং রাশিদা তালিব ফিলিস্তিনি অভিবাসী দম্পতির সন্তান।
ওমর ইলহান মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম মুসলিম নারী শুধু নন, মাথায় স্কার্ফ পরিহিত প্রথম মুসলিম নারীও তিনি। কংগ্রেসের প্রথম মুসলিম পুরুষ সদস্য কেইথ এলিসনের আসনে তিনি জয়লাভ করেছেন।
ওমর ইলহানের শৈশবের চার বছর কাটে কেনিয়ার একটি শরণার্থী শিবিরে। সে সময়ের স্মৃতি মনে করে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ওমর বলেন, আমেরিকায় আসার স্বপ্ন কোনো দিন দেখিনি। শরণার্থী শিবিরে খাবার নিয়ে চিন্তা করে দিন কেটে যেত আমাদের।
রাশিদা তালিবকেও অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। তার উত্থানের ইতিহাস আরও সমৃদ্ধ। ২০০৮ সালে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে তিনি মিশিগান আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফিলিস্তিন থেকে আমেরিকায় আসা এক পরিবারের ১৪ সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে, এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে মুসলিম প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১০০ জন। এর আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন ১২ জন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বর্ণবিদ্বেষী নীতির কারণে এবারের নির্বাচনের মুসলিম প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
উভয়ই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়ে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য হয়েছেন।
সোমালিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় ১৪ বছর বয়সে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিলেন ওমর ইলহান এবং রাশিদা তালিব ফিলিস্তিনি অভিবাসী দম্পতির সন্তান।
ওমর ইলহান মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম মুসলিম নারী শুধু নন, মাথায় স্কার্ফ পরিহিত প্রথম মুসলিম নারীও তিনি। কংগ্রেসের প্রথম মুসলিম পুরুষ সদস্য কেইথ এলিসনের আসনে তিনি জয়লাভ করেছেন।
ওমর ইলহানের শৈশবের চার বছর কাটে কেনিয়ার একটি শরণার্থী শিবিরে। সে সময়ের স্মৃতি মনে করে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ওমর বলেন, আমেরিকায় আসার স্বপ্ন কোনো দিন দেখিনি। শরণার্থী শিবিরে খাবার নিয়ে চিন্তা করে দিন কেটে যেত আমাদের।
রাশিদা তালিবকেও অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। তার উত্থানের ইতিহাস আরও সমৃদ্ধ। ২০০৮ সালে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে তিনি মিশিগান আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ফিলিস্তিন থেকে আমেরিকায় আসা এক পরিবারের ১৪ সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে, এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে মুসলিম প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১০০ জন। এর আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন ১২ জন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বর্ণবিদ্বেষী নীতির কারণে এবারের নির্বাচনের মুসলিম প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
No comments