ওরা ভয়ঙ্কর প্রতারক by আজাহারুল ইসলাম রাজু
ধামরাইয়ে
প্রতারকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সব
শ্রেণি-পেশার মানুষ। ওরা সুযোগ বুঝে সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। ওরা কখনো
সাংবাদিক, আবার কখনো ডিবি পুলিশ সাজে। ওরা সাদা মাইক্রো ও প্রাইভেটকার
ব্যবহার করে। ওদের গায়ে থাকে ডিবি পুলিশের পোশাক, হাতে থাকে ওয়াকিটকি,
কোমড়ে থাকে খেলনা পিস্তল, হ্যান্ডকাফ ও মাথায় থাকে নকল চুল। ধরার কোনো
কায়দা নেই ওরা ভয়ঙ্কর প্রতারক। প্রতারণা করে মানুষকে জিম্মি করে টাকা আদায়
করে আবার অবস্থা বেগতিক দেখলে কাউকে খুন করে।
সোমবার ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) ও ধামরাই থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি দ্বীপক চন্দ্র সাহার সহযোগিতায় এসআই সেকেন্দার আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদে ঢাকার নবীনগর আশুলিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ প্রতারক চক্রের আট সদস্যকে আটক করে। এ সময় তাদের ব্যবহৃত মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, এক জোড়া হ্যান্ডকাফ, একটি খেলনা পিস্তল, ডিবি পুলিশের দুই সেট পোশাক, নকল চুল, একটি ওয়াকিটকি, ছিনতাইকৃত ৪ হাজার ৭শ’ টাকা, দুটি হাইচ মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হচ্ছে- বরগুনা সদর থানার নাসির উদ্দিনের ছেলে জসিম, কুষ্টিয়ার ভেড়ামাড়া থানার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আশরাফুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সদর থানার জামাল উদ্দিনের ছেলে আলমগীর হোসেন, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার মন্টু শেখের ছেলে আলমগীর শেখ, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি থানার আব্দুল আজিজের ছেলে দেলোয়ার হোসেন, ঝালকাঠির নলছিটি থানার সোবাহান খানের ছেলে মাসুম খান, জামালপুরের বকশিগঞ্জ থানার ফুরকাদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম ও কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার কাজিমুদ্দিনের ছেলে মোস্তফা মিয়া।
ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাইদুর রহমান জানান, ধামরাইয়ের হিরানদী কুল্লা গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে ডিস লাইন ব্যবসায়ী সাব্বির আলম গত মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ধামরাই পৌর এলাকার আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। এরপর সাব্বির সিএনজিযোগে বাসায় রওনা হন। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাইয়ের কেলিয়ায় পৌঁছলে সাদা রংয়ের একটি মাইক্রোবাস দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে ডিবি পুলিশের পোশাক পরিহিত ছয় সদস্যের এ প্রতারকদল তার বিরুদ্ধে মামলা আছে বলে সাব্বিরকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তাদের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তার সঙ্গে থাকা তিনলাখ ২৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাইয়ের কচকম এলাকায় ফেলে দেয়। এ ঘটনায় ধামরাই থানায় মামলা হলে তার নেতৃত্বে ওসি দীপক চন্দ্র সাহা ও এসআই সেকেন্দার আলী সোমবার ভোরে ধামরাই ও সাভারের নবীনগর এবং বিশমাইল এলাকায় অভিযান চালিয়ে আটজন ভুয়া ডিবি পুলিশ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেন। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, ওই চক্রের সদস্যরা আপনার আমার পাশ দিয়ে আছে। কিন্তু আমরা চিনতে পারছি না। এরা কোনো ভালো ব্যবসায়ীকে নজরে রেখে কোন ব্যাংকে লেনদেন করে তা খেয়াল রাখে। তারপর যেদিন বেশি টাকা তোলে সেদিন কৌশলে ভুয়া ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে গাড়িতে তুলে টাকা ছিনিয়ে নেয়। তিনি এ প্রতারকদের গ্রেপ্তার করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, সম্প্রতি ধামরাই থানা পুলিশ প্রায় ২০টি প্রাইভেটকার ব্যবহার করে সাদা পোশাক পরে কোমড়ে পিস্তল নিয়ে এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমরা কীভাবে বুঝব তারা আসল পুলিশ না নকল পুলিশ। এ ব্যাপারে তারা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছেন।
সোমবার ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) ও ধামরাই থানা অফিসার ইনচার্জ ওসি দ্বীপক চন্দ্র সাহার সহযোগিতায় এসআই সেকেন্দার আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদে ঢাকার নবীনগর আশুলিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ প্রতারক চক্রের আট সদস্যকে আটক করে। এ সময় তাদের ব্যবহৃত মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, এক জোড়া হ্যান্ডকাফ, একটি খেলনা পিস্তল, ডিবি পুলিশের দুই সেট পোশাক, নকল চুল, একটি ওয়াকিটকি, ছিনতাইকৃত ৪ হাজার ৭শ’ টাকা, দুটি হাইচ মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হচ্ছে- বরগুনা সদর থানার নাসির উদ্দিনের ছেলে জসিম, কুষ্টিয়ার ভেড়ামাড়া থানার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আশরাফুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সদর থানার জামাল উদ্দিনের ছেলে আলমগীর হোসেন, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার মন্টু শেখের ছেলে আলমগীর শেখ, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি থানার আব্দুল আজিজের ছেলে দেলোয়ার হোসেন, ঝালকাঠির নলছিটি থানার সোবাহান খানের ছেলে মাসুম খান, জামালপুরের বকশিগঞ্জ থানার ফুরকাদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম ও কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার কাজিমুদ্দিনের ছেলে মোস্তফা মিয়া।
ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাইদুর রহমান জানান, ধামরাইয়ের হিরানদী কুল্লা গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে ডিস লাইন ব্যবসায়ী সাব্বির আলম গত মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ধামরাই পৌর এলাকার আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। এরপর সাব্বির সিএনজিযোগে বাসায় রওনা হন। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাইয়ের কেলিয়ায় পৌঁছলে সাদা রংয়ের একটি মাইক্রোবাস দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে ডিবি পুলিশের পোশাক পরিহিত ছয় সদস্যের এ প্রতারকদল তার বিরুদ্ধে মামলা আছে বলে সাব্বিরকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তাদের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তার সঙ্গে থাকা তিনলাখ ২৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাইয়ের কচকম এলাকায় ফেলে দেয়। এ ঘটনায় ধামরাই থানায় মামলা হলে তার নেতৃত্বে ওসি দীপক চন্দ্র সাহা ও এসআই সেকেন্দার আলী সোমবার ভোরে ধামরাই ও সাভারের নবীনগর এবং বিশমাইল এলাকায় অভিযান চালিয়ে আটজন ভুয়া ডিবি পুলিশ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেন। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, ওই চক্রের সদস্যরা আপনার আমার পাশ দিয়ে আছে। কিন্তু আমরা চিনতে পারছি না। এরা কোনো ভালো ব্যবসায়ীকে নজরে রেখে কোন ব্যাংকে লেনদেন করে তা খেয়াল রাখে। তারপর যেদিন বেশি টাকা তোলে সেদিন কৌশলে ভুয়া ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে গাড়িতে তুলে টাকা ছিনিয়ে নেয়। তিনি এ প্রতারকদের গ্রেপ্তার করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, সম্প্রতি ধামরাই থানা পুলিশ প্রায় ২০টি প্রাইভেটকার ব্যবহার করে সাদা পোশাক পরে কোমড়ে পিস্তল নিয়ে এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমরা কীভাবে বুঝব তারা আসল পুলিশ না নকল পুলিশ। এ ব্যাপারে তারা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছেন।
No comments