পোশাক খাতে আরো সংস্কার প্রয়োজন -সেমিনারে সিপিডি
বেসরকারি
গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) মনে করে, রানা প্লাজা
ধসের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে অনেকটা পরিবর্তন হলেও সংস্কার আরো
প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া পোশাক শিল্পে শোভন কাজের পরিবেশ কার্যক্রমের অগ্রগতি
সন্তোষজনক নয়। বেশির ভাগ উদ্যোগ শুধু কর্মস্থলের নিরাপত্তা কেন্দ্রিক।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে আরএমজি খাতবিষয়ক সিপিডি আয়োজিত সেমিনারের মূল
প্রবন্ধে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা
পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা
খাতুনের সভাপতিত্বে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন আন্তঃপার্লামেন্টারি ইউনিয়নের
(আইপিইউ) সভাপতি ও সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী, বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ
বসু, এফবিসিসিআই সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, সিপিডির বিশেষ ফেলো ড.
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
প্রবন্ধে গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, গার্মেন্ট খাতে নতুন পণ্য উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। বাড়ছে না প্রযুক্তির ব্যবহারও। কাজেই পরিকল্পিত বিনিয়োগ না হলে আগামীতে এ খাতটি প্রতিকূলতায় পড়ে যাবে। এ খাতে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে স্বল্প সুদের ঋণ দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। প্রবন্ধে তিনি বলেন, রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর এ খাতটি সামাজিক সূচকে এগিয়েছে। কিন্তু অন্যভাবে অর্থনৈতিক সূচকে পিছিয়ে পড়ছে।
সিপিডির চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান বলেন, পোশাক খাত অনেক দূর এগিয়েছে। আজকে পোশাক খাতের উন্নয়নের মূল কারিগর শ্রমিক সমাজ। দেশের রপ্তানি পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। তাই এ খাতকে গুরুত্ব দিতে হবে। এ খাত উন্নয়নে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে। একসঙ্গে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে শ্রমিকদের উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিযোগিতার বিশ্বে বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে টিকে থাকতে ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। ন্যায্য মজুরি দিয়ে শ্রমিকদের সম্মান করতে মালিকদের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, শ্রমিকরা পশু নয়, তাদের মূল্যায়ন করুন। কারণ শ্রমিকদের ওপর নির্ভর করেই তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, পোশাক খাতে রপ্তানি আয় ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছর এ খাতে রপ্তানি আয় ৫০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে, যা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। এটি অর্জনে আমাদের রপ্তানির গতি আরো বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে নিয়মনীতির পরিবর্তন করতে হবে।বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু বলেন, পোশাক খাতে নামিদামি কোম্পানির প্রবেশ ঘটেছে। শ্রমিকের উন্নয়ন, বিল্ডিংয়ের নিরাপত্তাসহ গুণগত অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে এ উন্নয়নের গতি আরো বাড়াতে হবে।
শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, দেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বড় ধাক্কা আসে রানা প্লাজার ট্র্যাজেডি। এ দুর্ঘটনা আমাদের অনেক কিছু শিক্ষাও দিয়েছে। আর এ থেকে শিক্ষা পেয়ে পোশাক ক্রেতাজোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের জরিপ, শ্রমিক সেফটি, ফায়ার সেফটি, বিল্ডিং সেফটির মতো উন্নয়ন হয়েছে। তিনি বলেন, এখন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পালা। আমরা মালিক-শ্রমিক মিলে মাথা আরো উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। একই সঙ্গে সরকারের ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে বড় ধরনের ভূমিকায় থাকতে চাই। গবেষণায় বলা হয়, দেশের পোশাক কারখানাগুলোয় পারিবারিক প্রাধান্য রয়েছে। কারখানাগুলোর অধিকাংশই দ্বিতীয় প্রজন্ম দ্বারা পরিচালিত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসেছে তৃতীয় প্রজন্মও। সিপিডি বলছে, ৬৫ শতাংশ গার্মেন্ট দ্বিতীয় প্রজন্ম দ্বারা পরিচালিত। ৮৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের ৩ জন পরিচালকের মধ্যে দু’জনই একই পরিবারের। সেসব প্রতিষ্ঠানে কোনো স্বাধীন পরিচালক নেই। একই সঙ্গে ৫৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠান একই গ্রুপের ভিন্ন কোনো প্রতিষ্ঠানকে ভর্তুকি দিচ্ছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর দেশে ১৯ শতাংশ কারখানা গড়ে উঠেছে। তবে আশঙ্কার বিষয়, এর বড় অংশটিই ভাড়া বাড়িতে পরিচালিত। গবেষণায় কারিগরি উন্নয়নের ক্ষেত্রে বলা হয়, ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। খুবই নিম্ন মানের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। আর ছোট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ৪ শতাংশে উন্নত প্রযুক্তি এবং ৩৮ শতাংশে মধ্যম ও বৃহৎ পরিসরে প্রযুক্তির ব্যবহার হয়। এ ছাড়া, বিকেএমইএ’র চেয়ে বিজিএমইএ’র প্রতিষ্ঠানগুলোর দক্ষতা ৩.১ শতাংশ বেশি। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, পোশাক কারখানাগুলোর উন্নয়নে প্রযুক্তির অভিমুখী অবশ্যম্ভাবী। এ উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মকৌশল ও ব্যবস্থাপনা হতে হবে শ্রমিকদের স্বার্থে। সামগ্রিকভাবে যে নীতি কাঠামো আছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে যেসব প্রণোদনা দেয়া হয় সেগুলোকে পুনর্বিবেচনা করা দরকার। যে উত্তরণ আমরা চাচ্ছি, সেই রূপান্তরের সঙ্গে এই নীতিগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণ কি-না সেগুলো আরেকটু ভালো করে বিবেচনা করতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে কারখানার আয়তন ও স্থান সম্পৃক্ত। সব কারখানায় প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটছে না। কারখানায় ব্যবস্থাপনা পরিচালনার ক্ষেত্রে খুব একটা উন্নয়ন হচ্ছে না। প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের উৎপাদনশীলতা এখনও খুবই নিম্ন।
বিজিএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান বলেন, অনেক গার্মেন্ট পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে গেছে। মালিকানায় পরিবর্তন আসছে। শুধু দ্বিতীয় প্রজন্ম নয়, কোনো কোনো কোম্পানিতে তৃতীয় প্রজন্মও এসেছে। করপোরেট ম্যানেজমেন্ট শুরু হয়েছে। দিনে দিনে পরিবর্তন আসছে। ভবিষ্যতে মূলধনের জন্য আমাদেরকে শেয়ার মার্কেটেও যেতে হবে। এ ছাড়া পোশাক রপ্তানি বাড়লেও বাইরে থেকে জনবল আমদানি কমেছে। আমরা চাই, ভবিষ্যতে যেন টপ ম্যানেজমেন্টের কর্মী দেশেই গড়ে ওঠে।
দিনব্যাপী এই আলোচনায় কয়েকটি সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিপিডির বিভিন্ন গবেষকসহ পোশাক খাতের মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রবন্ধে গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, গার্মেন্ট খাতে নতুন পণ্য উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। বাড়ছে না প্রযুক্তির ব্যবহারও। কাজেই পরিকল্পিত বিনিয়োগ না হলে আগামীতে এ খাতটি প্রতিকূলতায় পড়ে যাবে। এ খাতে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে স্বল্প সুদের ঋণ দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। প্রবন্ধে তিনি বলেন, রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর এ খাতটি সামাজিক সূচকে এগিয়েছে। কিন্তু অন্যভাবে অর্থনৈতিক সূচকে পিছিয়ে পড়ছে।
সিপিডির চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান বলেন, পোশাক খাত অনেক দূর এগিয়েছে। আজকে পোশাক খাতের উন্নয়নের মূল কারিগর শ্রমিক সমাজ। দেশের রপ্তানি পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। তাই এ খাতকে গুরুত্ব দিতে হবে। এ খাত উন্নয়নে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে। একসঙ্গে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে শ্রমিকদের উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিযোগিতার বিশ্বে বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে টিকে থাকতে ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নীতি সহায়তা দিতে হবে। ন্যায্য মজুরি দিয়ে শ্রমিকদের সম্মান করতে মালিকদের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, শ্রমিকরা পশু নয়, তাদের মূল্যায়ন করুন। কারণ শ্রমিকদের ওপর নির্ভর করেই তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, পোশাক খাতে রপ্তানি আয় ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছর এ খাতে রপ্তানি আয় ৫০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে, যা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। এটি অর্জনে আমাদের রপ্তানির গতি আরো বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে নিয়মনীতির পরিবর্তন করতে হবে।বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু বলেন, পোশাক খাতে নামিদামি কোম্পানির প্রবেশ ঘটেছে। শ্রমিকের উন্নয়ন, বিল্ডিংয়ের নিরাপত্তাসহ গুণগত অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে এ উন্নয়নের গতি আরো বাড়াতে হবে।
শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, দেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বড় ধাক্কা আসে রানা প্লাজার ট্র্যাজেডি। এ দুর্ঘটনা আমাদের অনেক কিছু শিক্ষাও দিয়েছে। আর এ থেকে শিক্ষা পেয়ে পোশাক ক্রেতাজোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের জরিপ, শ্রমিক সেফটি, ফায়ার সেফটি, বিল্ডিং সেফটির মতো উন্নয়ন হয়েছে। তিনি বলেন, এখন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পালা। আমরা মালিক-শ্রমিক মিলে মাথা আরো উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। একই সঙ্গে সরকারের ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে বড় ধরনের ভূমিকায় থাকতে চাই। গবেষণায় বলা হয়, দেশের পোশাক কারখানাগুলোয় পারিবারিক প্রাধান্য রয়েছে। কারখানাগুলোর অধিকাংশই দ্বিতীয় প্রজন্ম দ্বারা পরিচালিত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসেছে তৃতীয় প্রজন্মও। সিপিডি বলছে, ৬৫ শতাংশ গার্মেন্ট দ্বিতীয় প্রজন্ম দ্বারা পরিচালিত। ৮৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের ৩ জন পরিচালকের মধ্যে দু’জনই একই পরিবারের। সেসব প্রতিষ্ঠানে কোনো স্বাধীন পরিচালক নেই। একই সঙ্গে ৫৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠান একই গ্রুপের ভিন্ন কোনো প্রতিষ্ঠানকে ভর্তুকি দিচ্ছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর দেশে ১৯ শতাংশ কারখানা গড়ে উঠেছে। তবে আশঙ্কার বিষয়, এর বড় অংশটিই ভাড়া বাড়িতে পরিচালিত। গবেষণায় কারিগরি উন্নয়নের ক্ষেত্রে বলা হয়, ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। খুবই নিম্ন মানের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। আর ছোট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ৪ শতাংশে উন্নত প্রযুক্তি এবং ৩৮ শতাংশে মধ্যম ও বৃহৎ পরিসরে প্রযুক্তির ব্যবহার হয়। এ ছাড়া, বিকেএমইএ’র চেয়ে বিজিএমইএ’র প্রতিষ্ঠানগুলোর দক্ষতা ৩.১ শতাংশ বেশি। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, পোশাক কারখানাগুলোর উন্নয়নে প্রযুক্তির অভিমুখী অবশ্যম্ভাবী। এ উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মকৌশল ও ব্যবস্থাপনা হতে হবে শ্রমিকদের স্বার্থে। সামগ্রিকভাবে যে নীতি কাঠামো আছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে যেসব প্রণোদনা দেয়া হয় সেগুলোকে পুনর্বিবেচনা করা দরকার। যে উত্তরণ আমরা চাচ্ছি, সেই রূপান্তরের সঙ্গে এই নীতিগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণ কি-না সেগুলো আরেকটু ভালো করে বিবেচনা করতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে কারখানার আয়তন ও স্থান সম্পৃক্ত। সব কারখানায় প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটছে না। কারখানায় ব্যবস্থাপনা পরিচালনার ক্ষেত্রে খুব একটা উন্নয়ন হচ্ছে না। প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের উৎপাদনশীলতা এখনও খুবই নিম্ন।
বিজিএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান বলেন, অনেক গার্মেন্ট পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে গেছে। মালিকানায় পরিবর্তন আসছে। শুধু দ্বিতীয় প্রজন্ম নয়, কোনো কোনো কোম্পানিতে তৃতীয় প্রজন্মও এসেছে। করপোরেট ম্যানেজমেন্ট শুরু হয়েছে। দিনে দিনে পরিবর্তন আসছে। ভবিষ্যতে মূলধনের জন্য আমাদেরকে শেয়ার মার্কেটেও যেতে হবে। এ ছাড়া পোশাক রপ্তানি বাড়লেও বাইরে থেকে জনবল আমদানি কমেছে। আমরা চাই, ভবিষ্যতে যেন টপ ম্যানেজমেন্টের কর্মী দেশেই গড়ে ওঠে।
দিনব্যাপী এই আলোচনায় কয়েকটি সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিপিডির বিভিন্ন গবেষকসহ পোশাক খাতের মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
No comments