‘যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে মাদক চক্রের দ্বারস্থ বিপুল বাংলাদেশী’
মেক্সিকো
থেকে টেক্সাসের লারেদো অঞ্চল দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে প্রবেশ করতে
যাওয়া বাংলাদেশীদের সংখ্যা দ্বিগুণ হওয়ার পথে। স্থানীয় কর্মকর্তারা বুধবার এ
কথা জানিয়েছেন। এ খবর দিয়েছে রক্ষণশীল পত্রিকা ওয়াশিংটন টাইমস। পত্রিকাটি
লিখেছে, ‘সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি রয়েছে এমন দেশ থেকে এটি হলো সবচেয়ে
সাম্প্রতিক উদ্বেগজনক অভিবাসী স্রোত।’ এই পত্রিকা সহ আরেক রক্ষণশীল পত্রিকা
ওয়াশিংটন এক্সামিনার সরকারী কর্মকর্তাদেরকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, এশিয়া থেকে
আমেরিকায় ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্য অবৈধ অভিবাসীরা আন্তর্জাতিক মাদক পাচারকারী
সংগঠনগুলোকে সর্বোচ্চ ২৭ হাজার ডলার বা প্রায় ২২ লাখ টাকা পর্যন্ত পরিশোধ
করে থাকেন।
বুধবার আমেরিকার বর্ডার প্যাট্রলের লারেডো সেক্টর ৪ বাংলাদেশীকে আটক করেছে। এই অর্থ বছরের প্রথম ছয় মাসে এ নিয়ে ১৮৮ জন বাংলাদেশী আটক হয়েছেন। অথচ, ২০১৭ সালে পুরো বছরে আটক হন ১৮১ জন। ২০১৬ সালে ঢোকার চেষ্টা করেন মাত্র ১ জন বাংলাদেশী।
ওয়াশিংটন টাইমস লিখেছে, বাংলাদেশে ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী চক্রের উপস্থিতির কারণে এই অভিবাসন স্রোত উদ্বেগজনক।
লারেডো সেক্টর উপ প্রধান প্যাট্রল এজেন্ট স্কট গুড বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে এই কাজ আন্তঃদেশীয় অপরাধী সংগঠনগুলোর।’ অপরদিকে সহকারী প্রধান প্যাট্রল এজেন্ট গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা ওয়াশিংটন এক্সামিনারকে বলেন, বাংলাদেশীরা একা এই অবৈধ পথে আসছেন, তা নয়। তারা আসছেন মাদক চক্রের মাধ্যমে, যারা এশিয়া থেকে মনুষ্যবাহী যান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘তারা দক্ষিণ আমেরিকায় প্রথমে মানুষদের নিয়ে যায়। সেখান থেকে বিভিন্ন পরিবহণের মাধ্যমে মধ্য আমেরিকা থেকে মেক্সিকোতে মানুষদের নিয়ে যায়। এটা আসলে একটা পাচারকারী সংগঠনের কাজ। বাংলাদেশীরা আসলে জানেই না যুক্তরাষ্ট্রের কোন জায়গায় তারা ঢুকতে চায়।’
বুধবার আমেরিকার বর্ডার প্যাট্রলের লারেডো সেক্টর ৪ বাংলাদেশীকে আটক করেছে। এই অর্থ বছরের প্রথম ছয় মাসে এ নিয়ে ১৮৮ জন বাংলাদেশী আটক হয়েছেন। অথচ, ২০১৭ সালে পুরো বছরে আটক হন ১৮১ জন। ২০১৬ সালে ঢোকার চেষ্টা করেন মাত্র ১ জন বাংলাদেশী।
ওয়াশিংটন টাইমস লিখেছে, বাংলাদেশে ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী চক্রের উপস্থিতির কারণে এই অভিবাসন স্রোত উদ্বেগজনক।
লারেডো সেক্টর উপ প্রধান প্যাট্রল এজেন্ট স্কট গুড বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে এই কাজ আন্তঃদেশীয় অপরাধী সংগঠনগুলোর।’ অপরদিকে সহকারী প্রধান প্যাট্রল এজেন্ট গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা ওয়াশিংটন এক্সামিনারকে বলেন, বাংলাদেশীরা একা এই অবৈধ পথে আসছেন, তা নয়। তারা আসছেন মাদক চক্রের মাধ্যমে, যারা এশিয়া থেকে মনুষ্যবাহী যান যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘তারা দক্ষিণ আমেরিকায় প্রথমে মানুষদের নিয়ে যায়। সেখান থেকে বিভিন্ন পরিবহণের মাধ্যমে মধ্য আমেরিকা থেকে মেক্সিকোতে মানুষদের নিয়ে যায়। এটা আসলে একটা পাচারকারী সংগঠনের কাজ। বাংলাদেশীরা আসলে জানেই না যুক্তরাষ্ট্রের কোন জায়গায় তারা ঢুকতে চায়।’
No comments