ট্রাম্প-কিম বৈঠক: আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসবেন ট্রাম্প
উত্তর
কোরীয় নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে
আসার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। জাপানের
প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে’র সঙ্গে দেয়া এক যৌথ সম্মেলনে কিমের সঙ্গে তার
পরিকল্পিত বৈঠক নিয়ে এমন কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি আরো জানান,
উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য দেশটির ওপর সর্বোচ্চ চাপ
অব্যাহত রাখা হবে। উল্লেখ্য, বর্তমানে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য
ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত ট্রাম্পের ব্যক্তিগত রিসোর্ট মার-ই-লাগোতে
অবস্থান করছেন শিনজো আবে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, বুধবার এক টুইটে ট্রা¤প নিশ্চিত করেন যে, কিম এর সঙ্গে দেখা করতে এক গোপন সফরে উত্তর কোরিয়া গিয়েছিলেন সিআইএ পরিচালক মাইক পম্পেও। তিনি বলেন, কিম এর সঙ্গে বেশ ভালো স¤পর্ক স্থাপন করে এসেছেন পম্পেও। তিনি আরো বলেন, উভয়ের মধ্যকার বৈঠকটি বেশ সুষ্ঠুভাবে স¤পন্ন হয়েছে। এটা ছিল, ২০০০ সালের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সবচেয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক। জুন মাসের মধ্যে কিম এর সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। তবে এখনো, বৈঠকটির জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যৌথ সম্মেলনে বলেন, তিনি যদি মনে করেন যে কিমের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে না তাহলে তিনি সেখানে যাবেন না। আর যদি বৈঠক হয় কিন্তু ফলপ্রসূ না হয় তাহলে তিনি বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসবেন। তিনি যোগ করেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক শক্তিচ্যুত না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চাপ অব্যাহত রাখবো। আমি যেমনটা আগেও বলেছি, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পর একটি পূর্ণ ও প্রমাণসাধ্য ও অপরিবর্তনীয় উপায়ে তাদের একটি আলোকিত পথ প্রাপ্য রয়েছে। এটা তাদের জন্য অসাধারণ হবে, এটা বিশ্বের জন্য অসাধারণ হবে। এ ছাড়া, আরো কিছু ইস্যুতে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প ও আবে। তারা উভয়ে অবাধ, ন্যায্য ও পারস্পরিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি হয়েছে। উল্লেখ্য, অন্য মিত্রদেশের ক্ষেত্রে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম এর ওপর শুল্ক আরোপ না করলেও জাপানকে ছাড় দেননি ট্রাম্প।
খবরে বলা হয়, বুধবার এক টুইটে ট্রা¤প নিশ্চিত করেন যে, কিম এর সঙ্গে দেখা করতে এক গোপন সফরে উত্তর কোরিয়া গিয়েছিলেন সিআইএ পরিচালক মাইক পম্পেও। তিনি বলেন, কিম এর সঙ্গে বেশ ভালো স¤পর্ক স্থাপন করে এসেছেন পম্পেও। তিনি আরো বলেন, উভয়ের মধ্যকার বৈঠকটি বেশ সুষ্ঠুভাবে স¤পন্ন হয়েছে। এটা ছিল, ২০০০ সালের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সবচেয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক। জুন মাসের মধ্যে কিম এর সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। তবে এখনো, বৈঠকটির জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যৌথ সম্মেলনে বলেন, তিনি যদি মনে করেন যে কিমের সঙ্গে তার বৈঠক সফল হবে না তাহলে তিনি সেখানে যাবেন না। আর যদি বৈঠক হয় কিন্তু ফলপ্রসূ না হয় তাহলে তিনি বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসবেন। তিনি যোগ করেন, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক শক্তিচ্যুত না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চাপ অব্যাহত রাখবো। আমি যেমনটা আগেও বলেছি, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের পর একটি পূর্ণ ও প্রমাণসাধ্য ও অপরিবর্তনীয় উপায়ে তাদের একটি আলোকিত পথ প্রাপ্য রয়েছে। এটা তাদের জন্য অসাধারণ হবে, এটা বিশ্বের জন্য অসাধারণ হবে। এ ছাড়া, আরো কিছু ইস্যুতে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প ও আবে। তারা উভয়ে অবাধ, ন্যায্য ও পারস্পরিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি হয়েছে। উল্লেখ্য, অন্য মিত্রদেশের ক্ষেত্রে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম এর ওপর শুল্ক আরোপ না করলেও জাপানকে ছাড় দেননি ট্রাম্প।
No comments