কমনওয়েলথ সম্মেলনে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে বৈঠক
দুই
দিনব্যাপী ২৫তম কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা। গতকাল ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ বাকিংহাম প্যালেসে এ
সম্মেলনের উদ্বোধন হয়। কমনওয়েলথ সদস্যভুক্ত ৫৩টি দেশের সরকার প্রধানরা
বৈঠকে অংশ নেন। এদিকে ওই অনুষ্ঠান শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদির সঙ্গে সাইড লাইনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায় বৈঠক শুরু হয় বলে নিশ্চিত করেন লন্ডনে নিযুক্ত
বাংলাদেশ হাইকমিশনের দায়িত্বশীল প্রতিনিধিরা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রানী
বলেন, কমনওয়েলথ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থিতিশীলতাকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরবে
এবং ১৯৪৯ সালে আমার পিতার শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ কাজটি প্রিন্স অব ওয়েলস
আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রিন্স চালস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এবং কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড কিউসি বক্তব্য দেন। গার্ড অব অনার প্রদান এবং সদস্য রাষ্ট্রসমূহের পতাকা বহনের মধ্যদিয়ে এ অনুষ্ঠানের শুভসূচনা হয়।
বিশেষ পোশাকে সজ্জিত শতাধিক কর্মকর্তা ও সেনা ব্যান্ড ও ড্রাম বাজিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ ল্যানকাস্টার হাউজে তিনটি কর্ম অধিবেশনে যোগ দেন। কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ পরে ল্যানকাস্টার হাউজে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা এবং কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়ার দেয়া আনুষ্ঠানিক সংর্বধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ বিকালে সেন্টস জেমস প্যালেসে কমনওয়েলথ মহাসচিবের দেয়া অপর এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
সম্মেলনে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী ড. জোসেফ মাসকাটের কাছ থেকে কমনওয়েলথ চেয়ার ইন অফিস ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র কাছে স্থানান্তর হবে। টেরেসা মে ২০২০ সালে অনুষ্ঠেয় ২৬তম সিএইচওজিএম পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করবেন। ২০১৭ সালের শেষ নাগাদ ২৫তম সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল। স্বাগতিক দেশ ছিল ভানুয়াতু। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্যে আয়োজন করা হয়। সিঙ্গাপুরে ১৯৭১ সালে কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দের প্রথম সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে মাল্টায়।
১৩টি গুরুত্বপূর্ণ ফাইলে সই: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লন্ডন থেকে ডিজিটাল ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি ফাইলে স্বাক্ষর করেছেন। তিনি ২৫তম কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে যোগ দিতে এখন লন্ডনে রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, লন্ডনে ব্যস্ত কর্মসূচি সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ব্যবস্থায় অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ফাইলে স্বাক্ষর ও নিষ্পত্তি করছেন।
২৫তম কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে যোগ দিতে ১৭ই এপ্রিল লন্ডনে পৌঁছার পর প্রধানমন্ত্রী এ পর্যন্ত ক্রয় কমিটি, জ্বালানি মন্ত্রণালয় ও জননিরাপত্তা বিভাগ সংশ্লিষ্ট ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রনিক্স ফাইলে (ই-ফাইলে) স্বাক্ষর করেছেন। প্রেস সচিব আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে সব গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তার কাছে পাঠানোর জন্য অফিসকে নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশের পর প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের ডিজিটাইজেশনের সুবিধা ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো ই-মেইল করেছেন।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রিন্স চালস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে এবং কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড কিউসি বক্তব্য দেন। গার্ড অব অনার প্রদান এবং সদস্য রাষ্ট্রসমূহের পতাকা বহনের মধ্যদিয়ে এ অনুষ্ঠানের শুভসূচনা হয়।
বিশেষ পোশাকে সজ্জিত শতাধিক কর্মকর্তা ও সেনা ব্যান্ড ও ড্রাম বাজিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ ল্যানকাস্টার হাউজে তিনটি কর্ম অধিবেশনে যোগ দেন। কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ পরে ল্যানকাস্টার হাউজে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা এবং কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়ার দেয়া আনুষ্ঠানিক সংর্বধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দ বিকালে সেন্টস জেমস প্যালেসে কমনওয়েলথ মহাসচিবের দেয়া অপর এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
সম্মেলনে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী ড. জোসেফ মাসকাটের কাছ থেকে কমনওয়েলথ চেয়ার ইন অফিস ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র কাছে স্থানান্তর হবে। টেরেসা মে ২০২০ সালে অনুষ্ঠেয় ২৬তম সিএইচওজিএম পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করবেন। ২০১৭ সালের শেষ নাগাদ ২৫তম সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল। স্বাগতিক দেশ ছিল ভানুয়াতু। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্যে আয়োজন করা হয়। সিঙ্গাপুরে ১৯৭১ সালে কমনওয়েলথ নেতৃবৃন্দের প্রথম সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ সিএইচওজিএম অনুষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে মাল্টায়।
১৩টি গুরুত্বপূর্ণ ফাইলে সই: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লন্ডন থেকে ডিজিটাল ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি ফাইলে স্বাক্ষর করেছেন। তিনি ২৫তম কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে যোগ দিতে এখন লন্ডনে রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, লন্ডনে ব্যস্ত কর্মসূচি সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ব্যবস্থায় অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ফাইলে স্বাক্ষর ও নিষ্পত্তি করছেন।
২৫তম কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে যোগ দিতে ১৭ই এপ্রিল লন্ডনে পৌঁছার পর প্রধানমন্ত্রী এ পর্যন্ত ক্রয় কমিটি, জ্বালানি মন্ত্রণালয় ও জননিরাপত্তা বিভাগ সংশ্লিষ্ট ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রনিক্স ফাইলে (ই-ফাইলে) স্বাক্ষর করেছেন। প্রেস সচিব আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে সব গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তার কাছে পাঠানোর জন্য অফিসকে নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশের পর প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের ডিজিটাইজেশনের সুবিধা ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো ই-মেইল করেছেন।
No comments