অষ্টগ্রামে প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে কিশোরীকে গণধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৬
অষ্টগ্রামে
প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে এক কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায় সিলেটের
কোম্পানীগঞ্জ থেকে ছয় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। র্যাব-১৪ ভৈরব
ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমান ও
স্কোয়াড কমান্ডার এডি চন্দন দেবনাথ-এর নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল
বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জের কালীবাড়ী এলাকার দয়ার বাজার
থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে, হযরত আলী (২০), আসাদ
মিয়া (২০), সুশেন মিয়া (১৯), এমদাদুল মিয়া (১৭), মাসুম মিয়া (২৩) ও জাহের
মিয়া(২৭)। তারা সবাই অষ্টগ্রাম উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগির কান্দি
গ্রামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে হযরত আলীর বাবা সামছু মিয়া, আসাদ মিয়ার বাবা
মৃত উছমান মিয়া, সুশেন মিয়ার বাবা আজিজ মিয়া, এমদাদুল মিয়ার বাবা
শাহাবুদ্দিন, মাসুম মিয়ার বাবা সুজি মিয়া ও জাহের মিয়ার বাবা মৃত আসমত আলী
মিয়া। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায়
নিজেদের জড়িত থাকার বিষয়টি র্যাবের কাছে স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছেন
র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.
মাহফুজুর রহমান।
র্যাব জানায়, গত ১২ই এপ্রিল সন্ধ্যার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগিরকান্দি গ্রামে ১৪ বছরের ওই কিশোরীর মুখে ওড়না পেঁচিয়ে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরের পতিত জমিতে ছয় জনে মিলে জোর করে শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করে। মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের লোকজন কিশোরীকে প্রথমে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। জঘন্য এই পাশবিক নির্যাতনের ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথেই র্যাব-১৪ ধর্ষণের সাথে জড়িত অপরাধীদের ধরার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব -১৪, ভৈরব ক্যাম্প এর কোম্পানী কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমান এবং স্কোয়াড কমান্ডার এডি চন্দন দেবনাথ এর নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জের কালীবাড়ী এলাকার দয়ার বাজার থেকে অভিযুক্ত ছয় জনকে গ্রেপ্তার করে।
অষ্টগ্রাম থানা সূত্র জানায়, গণধর্ষণের এই এ ঘটনায় কিশোরীর মা বাদী হয়ে গত ১৫ই এপ্রিল চারজনের নামোল্লেখসহ ৬জনকে আসামি করে অষ্টগ্রাম থানায় মামলা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নির্যাতিত কিশোরী তার বড় ভাইয়ের সাথে চট্টগ্রামে বসবাস করত। মাস খানেক আগে সে অষ্টগ্রামের বরাগির কান্দি গ্রামের বাড়িতে আসে। বাড়িতে আসার পর সম্প্রতি একই গ্রামের সামছু মিয়ার ছেলে হযরত আলী কিশোরীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। কিশোরী প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে হযরত আলী তার সহযোগীদের নিয়ে এই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটায়।
র্যাব জানায়, গত ১২ই এপ্রিল সন্ধ্যার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগিরকান্দি গ্রামে ১৪ বছরের ওই কিশোরীর মুখে ওড়না পেঁচিয়ে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরের পতিত জমিতে ছয় জনে মিলে জোর করে শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করে। মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের লোকজন কিশোরীকে প্রথমে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। জঘন্য এই পাশবিক নির্যাতনের ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথেই র্যাব-১৪ ধর্ষণের সাথে জড়িত অপরাধীদের ধরার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব -১৪, ভৈরব ক্যাম্প এর কোম্পানী কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুর রহমান এবং স্কোয়াড কমান্ডার এডি চন্দন দেবনাথ এর নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জের কালীবাড়ী এলাকার দয়ার বাজার থেকে অভিযুক্ত ছয় জনকে গ্রেপ্তার করে।
অষ্টগ্রাম থানা সূত্র জানায়, গণধর্ষণের এই এ ঘটনায় কিশোরীর মা বাদী হয়ে গত ১৫ই এপ্রিল চারজনের নামোল্লেখসহ ৬জনকে আসামি করে অষ্টগ্রাম থানায় মামলা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নির্যাতিত কিশোরী তার বড় ভাইয়ের সাথে চট্টগ্রামে বসবাস করত। মাস খানেক আগে সে অষ্টগ্রামের বরাগির কান্দি গ্রামের বাড়িতে আসে। বাড়িতে আসার পর সম্প্রতি একই গ্রামের সামছু মিয়ার ছেলে হযরত আলী কিশোরীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। কিশোরী প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে হযরত আলী তার সহযোগীদের নিয়ে এই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটায়।
No comments