ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ আটকে দিয়েছেন যিনি
সাতটি মুসলিমপ্রধান দেশের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কার্যকারিতা থামিয়ে দিয়েছেন যে বিচারক, তিনি জেমস এল রবার্ট। ২০০৪ সালে মার্কিন সিনেটে সর্বসম্মতভাবে অনুমোদন পাওয়া এই ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন তৎকালীন রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। এখানে তুলে ধরা হলো আলোচিত এই বিচারক সম্পর্কে কিছু তথ্য।
১. ১৯৪৭ সালে ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সিয়াটলে জন্ম। নিজস্ব আইন ব্যবসা ও আইনি সহায়তা প্রতিষ্ঠানে কাজ করা থেকে ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান।
২. বিচারক রবার্ট কমিউনিটি পর্যায়ে সেবাদানের জন্য পরিচিত এক নাম। ফেডারেল বিচারক হিসেবে তাঁর নিয়োগের শুনানিতে ওয়াশিংটনের ডেমোক্র্যাট সিনেটর প্যাটি মারে কমিউনিটির সেবায় রবার্টের উদার মনোভাবের প্রশংসা করেছিলেন।
৩. গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কোর্টের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা এক ভিডিও নিয়ে মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। রবার্ট বলেছিলেন, পুলিশের গুলিতে ‘প্রাণহানির শিকার ৪১ শতাংশ মানুষ এসেছে জনসংখ্যার মাত্র ২০ শতাংশ থেকে...কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনেরও দাম আছে।’
৪. রবার্ট এভারগ্রিন লিগ্যাল সার্ভিস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অনগ্রসরদের জন্য আইনি সহায়তা দেন। তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শরণার্থীদের জন্য কাজ করেছেন।
৫. আদালতকে মানুষকে সাহায্য করার একটা মাধ্যমে হিসেবে দেখেন জেমস এল রবার্ট।
১. ১৯৪৭ সালে ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সিয়াটলে জন্ম। নিজস্ব আইন ব্যবসা ও আইনি সহায়তা প্রতিষ্ঠানে কাজ করা থেকে ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান।
২. বিচারক রবার্ট কমিউনিটি পর্যায়ে সেবাদানের জন্য পরিচিত এক নাম। ফেডারেল বিচারক হিসেবে তাঁর নিয়োগের শুনানিতে ওয়াশিংটনের ডেমোক্র্যাট সিনেটর প্যাটি মারে কমিউনিটির সেবায় রবার্টের উদার মনোভাবের প্রশংসা করেছিলেন।
৩. গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কোর্টের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা এক ভিডিও নিয়ে মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। রবার্ট বলেছিলেন, পুলিশের গুলিতে ‘প্রাণহানির শিকার ৪১ শতাংশ মানুষ এসেছে জনসংখ্যার মাত্র ২০ শতাংশ থেকে...কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনেরও দাম আছে।’
৪. রবার্ট এভারগ্রিন লিগ্যাল সার্ভিস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অনগ্রসরদের জন্য আইনি সহায়তা দেন। তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শরণার্থীদের জন্য কাজ করেছেন।
৫. আদালতকে মানুষকে সাহায্য করার একটা মাধ্যমে হিসেবে দেখেন জেমস এল রবার্ট।
No comments