আইএস-আল কায়দা ইসলামের শত্রু
আরব বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম তরুণ মনে করেন, জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও আল কায়দা ইসলামের শত্রু। তারা ইসলামী শিক্ষার বিপরীত কাজ করে ইসলামের ক্ষতি করছে। নতুন এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার সৌদি গেজেট এ খবর দিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার ৫ হাজার ৩৭৪ জন মুসলিম তরুণ তরুণীর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এ জরিপ করেছে জগবি রিসার্চ সার্ভিস। রিসার্চ প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা যায়, তিন চতুর্থাংশ তরুণ-তরুণী মনে করেন, আইএস আল কায়দার মতো সংগঠনের কার্যক্রম ইসলামী শিক্ষার পুরোপুরি বিপরীত। তারা যা করছে ‘একেবারেই ভুল’। অধিকাংশ আরব তরুণের মতে, শাসকদের দুর্নীতির কারণে চরমপন্থীর উত্থান ঘটছে। বাকিদের মতে, উপযুক্ত ইসলামী শিক্ষার অভাবে জঙ্গিদের জন্ম হচ্ছে।
২০১৫ সালের অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এই জরিপ করা হয়েছিল। মরক্কো, মিসর, সৌদি আরব, আরব আমিরাত, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান ও ফিলিস্তিনের ১৫-৩৪ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীরা ওই জরিপে অংশগ্রহণ করেন। মরক্কো ও আরব আমিরাতের শতকরা ৯০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারীর মতে, চরমপন্থী গ্রুপগুলোর কার্যক্রম ‘ইসলামী শিক্ষার সম্পূর্ণ বিপরীত’। মিসরের ৮৩ শতাংশ, বাহরাইন জর্ডানের ৬০ শতাংশ একই ধরনের মত দেন। ফিলিস্তিন ও সৌদি আরবের ৫৫ শতাংশের বেশি লোকের মতে, চরমপন্থী গ্রুপ ইসলামী শিক্ষাকে ধ্বংস করছে।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার ৫ হাজার ৩৭৪ জন মুসলিম তরুণ তরুণীর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এ জরিপ করেছে জগবি রিসার্চ সার্ভিস। রিসার্চ প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা যায়, তিন চতুর্থাংশ তরুণ-তরুণী মনে করেন, আইএস আল কায়দার মতো সংগঠনের কার্যক্রম ইসলামী শিক্ষার পুরোপুরি বিপরীত। তারা যা করছে ‘একেবারেই ভুল’। অধিকাংশ আরব তরুণের মতে, শাসকদের দুর্নীতির কারণে চরমপন্থীর উত্থান ঘটছে। বাকিদের মতে, উপযুক্ত ইসলামী শিক্ষার অভাবে জঙ্গিদের জন্ম হচ্ছে।
২০১৫ সালের অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এই জরিপ করা হয়েছিল। মরক্কো, মিসর, সৌদি আরব, আরব আমিরাত, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান ও ফিলিস্তিনের ১৫-৩৪ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীরা ওই জরিপে অংশগ্রহণ করেন। মরক্কো ও আরব আমিরাতের শতকরা ৯০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারীর মতে, চরমপন্থী গ্রুপগুলোর কার্যক্রম ‘ইসলামী শিক্ষার সম্পূর্ণ বিপরীত’। মিসরের ৮৩ শতাংশ, বাহরাইন জর্ডানের ৬০ শতাংশ একই ধরনের মত দেন। ফিলিস্তিন ও সৌদি আরবের ৫৫ শতাংশের বেশি লোকের মতে, চরমপন্থী গ্রুপ ইসলামী শিক্ষাকে ধ্বংস করছে।
No comments