উত্তরের ড্রোনে দক্ষিণের গুলি, প্রবল উত্তেজনা দুই কোরিয়ার
আশঙ্কা
সত্যি করে বাড়তে শুরু করল পীত সাগরের উত্তাপ। উত্তর কোরিয়া হাইড্রোজেন
বোমা ফাটানোর সঙ্গে সঙ্গেই আমেরিকা জানিয়েছে, কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম বি-৫২ ফাইটার নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশ বেয়ে কিম
জং উনের দেশের প্রান্ত পর্যন্ত মহড়া দিয়ে এসেছে মার্কিন বাহিনী। এ বার
কিমের উত্তর কোরিয়াকে সশস্ত্র চ্যালেঞ্জ ছুড়তে শুরু করল দক্ষিণ কোরিয়াও।
বুধবার উত্তর কোরিয়ার ড্রোন লক্ষ্য করে গুলি চালাল দক্ষিণের বাহিনী।
উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া পরস্পরের প্রতিবেশী হলেও, দু’দেশের সম্পর্ক একেবারেই মধুর নয়। কমিউনিস্ট উত্তর কোরিয়া আমেরিকার ঘোর শত্রু। কৌশলগতভাবেই দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে মার্কিন মিত্রতা প্রায় অবিচ্ছেদ্য। উত্তর কোরিয়া হাইড্রোজেন বোমা ফাটাতেই তাই সেখানকার কমিউনিস্ট শাসক কিম জং উনকে হুঁশিয়ারি দিতে দক্ষিণ কোরিয়াকে সঙ্গে নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে আমেরিকা। দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশ বেয়ে উত্তরের সীমান্তে পৌঁছে মহড়া দিয়ে এসেছে পরমাণু হামলায় সক্ষম মার্কিন বোমারু বিমান। স্বাভাবিকভাবেই দুই কোরিয়ার মধ্যেও উত্তাপ বেড়েছে। পীত সাগরে দু’দেশের নৌসেনা পরস্পরকে চোখ রাঙাচ্ছে নিরন্তর। এর মধ্যেই উত্তর কোরিয়ার ড্রোন বুধবার হানা দিয়েছিল দক্ষিণের সীমান্তের দিকে। সীমান্তের দিকে উত্তর কোরীয় ড্রোন আসতে দেখেই সতর্ক হয়ে যায় দক্ষিণের সশস্ত্র বাহিনী। ড্রোন দু’দেশের মাঝে নো-ম্যান’স ল্যান্ডে ঢুকতেই গুলি চালাতে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, হেভি মেশিন গান থেকে ২০ রাউন্ড গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার বাহিনী। তাতেই পালিয়েছে উত্তরের ড্রোন। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাও এই ঘটনার কথা স্বীকার করেছে। তবে ঠিক কত রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে, সে বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের তরফে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
উত্তর কোরিয়ার ড্রোন বুধবার গোলাগুলির মুখে পড়ে পালিয়ে গেলেও উত্তেজনা সহজে কমবে না বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। উত্তরের কমিউনিস্ট শাসক কিম জং উনে আমেরিকার কাছেও মাথা নোয়াতে চান না। দক্ষিণ কোরিয়ার গোলাগুলির জবাব যে কিমের বাহিনী দেবেই, সে ব্যাপারে ওয়াকিবহাল মহল প্রায় নিশ্চিত। ফলে খুব তাড়াতাড়ি সংঘাত আরও বাড়তে চলেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।
উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া পরস্পরের প্রতিবেশী হলেও, দু’দেশের সম্পর্ক একেবারেই মধুর নয়। কমিউনিস্ট উত্তর কোরিয়া আমেরিকার ঘোর শত্রু। কৌশলগতভাবেই দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে মার্কিন মিত্রতা প্রায় অবিচ্ছেদ্য। উত্তর কোরিয়া হাইড্রোজেন বোমা ফাটাতেই তাই সেখানকার কমিউনিস্ট শাসক কিম জং উনকে হুঁশিয়ারি দিতে দক্ষিণ কোরিয়াকে সঙ্গে নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে আমেরিকা। দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশ বেয়ে উত্তরের সীমান্তে পৌঁছে মহড়া দিয়ে এসেছে পরমাণু হামলায় সক্ষম মার্কিন বোমারু বিমান। স্বাভাবিকভাবেই দুই কোরিয়ার মধ্যেও উত্তাপ বেড়েছে। পীত সাগরে দু’দেশের নৌসেনা পরস্পরকে চোখ রাঙাচ্ছে নিরন্তর। এর মধ্যেই উত্তর কোরিয়ার ড্রোন বুধবার হানা দিয়েছিল দক্ষিণের সীমান্তের দিকে। সীমান্তের দিকে উত্তর কোরীয় ড্রোন আসতে দেখেই সতর্ক হয়ে যায় দক্ষিণের সশস্ত্র বাহিনী। ড্রোন দু’দেশের মাঝে নো-ম্যান’স ল্যান্ডে ঢুকতেই গুলি চালাতে শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, হেভি মেশিন গান থেকে ২০ রাউন্ড গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার বাহিনী। তাতেই পালিয়েছে উত্তরের ড্রোন। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাও এই ঘটনার কথা স্বীকার করেছে। তবে ঠিক কত রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে, সে বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের তরফে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
উত্তর কোরিয়ার ড্রোন বুধবার গোলাগুলির মুখে পড়ে পালিয়ে গেলেও উত্তেজনা সহজে কমবে না বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। উত্তরের কমিউনিস্ট শাসক কিম জং উনে আমেরিকার কাছেও মাথা নোয়াতে চান না। দক্ষিণ কোরিয়ার গোলাগুলির জবাব যে কিমের বাহিনী দেবেই, সে ব্যাপারে ওয়াকিবহাল মহল প্রায় নিশ্চিত। ফলে খুব তাড়াতাড়ি সংঘাত আরও বাড়তে চলেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।
No comments