আ.লীগ প্রার্থীর গণসংযোগে বোমা হামলা
হাতবোমা বিস্ফোরণে আহত আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল বারী খানকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হচ্ছে :প্রথম আলো |
রাজশাহীর
নওহাটা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল বারী খানের গণসংযোগ
বোমা হামলা হয়েছে। এতে তিনিসহ সাতজন আহত হয়েছেন। প্রার্থী আবদুল বারীকে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা
দেওয়া হচ্ছে। আজ সোমবার সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে পৌরসভার পুঠিয়াপাড়া
এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আইসিইউয়ের চিকিৎসক মোস্তাফা কামাল বলেন, আবদুল বারীর শরীরে কোনো ক্ষত স্থান পাওয়া যাচ্ছে না। তবে তিনি এখনো অচেতন।
পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম বলেন, আহত অন্য লোকজনের মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী মানিক হোসেন ও রাসেল আলীকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া নওহাটা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র শফিকুল ইসলাম, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি মনসুর রহমান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইমদাদুল হক ও উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজেদ আলীকে নওহাটা ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শরীফুল ইসলাম বলেন, নওহাটার আনসার ক্যাম্পের পাশে পুঠিয়াপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে পাশের বাজারে গণসংযোগ করছিলেন আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল বারী। এ সময় দুটি হাতবোমা ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে আহত লোকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত লোকজনকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে এলাকায় পুলিশি অভিযান শুরু হয়েছে।
আহত ইমদাদুল হক বলেন, ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে গণসংযোগ করছিলেন। এ সময় তাঁদের লক্ষ্য করে পর পর দুটি হাতবোমা ছোড়া হয়। বোমা দুটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। একটি বোমা ফাঁকা জায়গায় পড়লেও অন্যটি সবার মাঝে পড়ে। বিস্ফোরণের পর ধোঁয়ায় কিছু দেখা যাচ্ছিল না।
ঘটনার প্রতিবাদে নওহাটায় বিক্ষোভ করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংসদ আয়েন উদ্দিন আহত লোকজনকে দেখতে হাসপাতালে যান। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, পৌর নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিএনপি প্রার্থীর লোকজন ভোট ভন্ডুল করতে পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
আইসিইউয়ের চিকিৎসক মোস্তাফা কামাল বলেন, আবদুল বারীর শরীরে কোনো ক্ষত স্থান পাওয়া যাচ্ছে না। তবে তিনি এখনো অচেতন।
পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম বলেন, আহত অন্য লোকজনের মধ্যে আওয়ামী লীগের কর্মী মানিক হোসেন ও রাসেল আলীকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া নওহাটা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র শফিকুল ইসলাম, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি মনসুর রহমান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইমদাদুল হক ও উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজেদ আলীকে নওহাটা ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শরীফুল ইসলাম বলেন, নওহাটার আনসার ক্যাম্পের পাশে পুঠিয়াপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে পাশের বাজারে গণসংযোগ করছিলেন আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল বারী। এ সময় দুটি হাতবোমা ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে আহত লোকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত লোকজনকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে এলাকায় পুলিশি অভিযান শুরু হয়েছে।
আহত ইমদাদুল হক বলেন, ২৫ থেকে ৩০ জন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে গণসংযোগ করছিলেন। এ সময় তাঁদের লক্ষ্য করে পর পর দুটি হাতবোমা ছোড়া হয়। বোমা দুটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। একটি বোমা ফাঁকা জায়গায় পড়লেও অন্যটি সবার মাঝে পড়ে। বিস্ফোরণের পর ধোঁয়ায় কিছু দেখা যাচ্ছিল না।
ঘটনার প্রতিবাদে নওহাটায় বিক্ষোভ করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংসদ আয়েন উদ্দিন আহত লোকজনকে দেখতে হাসপাতালে যান। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, পৌর নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিএনপি প্রার্থীর লোকজন ভোট ভন্ডুল করতে পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
No comments