পৌর নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে সংশয় সুজনের
পৌর নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে বেসরকারি সংগঠন ‘সুশাসনের জন্য নাগরিক’ (সুজন)।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর মুক্তিভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সংশয় প্রকাশ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অতীতে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিতে পারেনি। এবারও পারবে কি না সন্দেহ রয়েছে।
মিডিয়ার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করাকে অগণতান্ত্রিক উল্লেখ করে এমন বেআইনি হস্তেক্ষেপ তুলে নেয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা ও সুজনের সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার এবং বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ।
এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, এবারে পৌরসভা নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি স্বরূপ। এই নির্বাচনে যদি নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ হয় তাহলে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে তারা অক্ষম বলে প্রমাণিত হবে। যদিও এ যাবৎ গত হয়ে যাওয়া অনেক নির্বাচন নিয়ে ইসির বিতর্কিত ভূমিকা আছে।
তিনি বলেন, অনেক এলাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন হচ্ছে। আসলে সেসব এলাকায় বিরোধী দলীয় প্রার্থী নেই বা কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, নির্বাচনে যেভাবে সহিংসতা বাড়ছে তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে মনে হয় না। কেননা আগের নির্বাচনের যা কিছু হয়েছে, তার কারণেই এবারের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগজনক পরিবেশ বিরাজ করছে।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, কমিশন যদি তার দায়িত্ব ভালোভাবে ও নিরপেক্ষভাবে পালন করে, তাহলে সেনা মোতায়েন ছাড়াই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল কিন্তু তাদের বের করা হয়নি। তাহলে কি লাভ এসব সিদ্ধান্ত নিয়ে? এতে করে সেনাবাহিনীর সুনাম আরও ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর মুক্তিভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সংশয় প্রকাশ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অতীতে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিতে পারেনি। এবারও পারবে কি না সন্দেহ রয়েছে।
মিডিয়ার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করাকে অগণতান্ত্রিক উল্লেখ করে এমন বেআইনি হস্তেক্ষেপ তুলে নেয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা ও সুজনের সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার এবং বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ।
এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, এবারে পৌরসভা নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি স্বরূপ। এই নির্বাচনে যদি নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ হয় তাহলে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে তারা অক্ষম বলে প্রমাণিত হবে। যদিও এ যাবৎ গত হয়ে যাওয়া অনেক নির্বাচন নিয়ে ইসির বিতর্কিত ভূমিকা আছে।
তিনি বলেন, অনেক এলাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন হচ্ছে। আসলে সেসব এলাকায় বিরোধী দলীয় প্রার্থী নেই বা কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।
সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, নির্বাচনে যেভাবে সহিংসতা বাড়ছে তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে মনে হয় না। কেননা আগের নির্বাচনের যা কিছু হয়েছে, তার কারণেই এবারের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগজনক পরিবেশ বিরাজ করছে।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, কমিশন যদি তার দায়িত্ব ভালোভাবে ও নিরপেক্ষভাবে পালন করে, তাহলে সেনা মোতায়েন ছাড়াই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল কিন্তু তাদের বের করা হয়নি। তাহলে কি লাভ এসব সিদ্ধান্ত নিয়ে? এতে করে সেনাবাহিনীর সুনাম আরও ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।
No comments