স্কুলের টয়লেটে সন্তান প্রসব ১৩ বছরের ছাত্রীর!
এমনটা
যে হতে পারে, আঁচ করেননি কেউই৷ কিন্তু এমন ঘটনা সমাজের চোখে আঙুল দিয়ে
দেখিয়ে দেয় অনেক কিছু৷ স্কুলের টয়লেটে এক ১৩ বছরের কিশোরীর সন্তানপ্রসব
এমনই এক ভয়াবহ দৃষ্টান্তের ইঙ্গিত৷
ভারতের হায়দরাবাদের মাধাপুর এলাকার একটি স্কুলে নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী টয়লেটেই সন্তানের জন্ম দিয়েছে৷ এহেন ঘটনায় চক্ষু চড়কগাছ ওই সরকারি স্কুল কর্তৃপক্ষের৷ শিক্ষিকা থেকে শুরু করে শিক্ষাকর্মী, প্রত্যেকেই অবাক হয়ে গেছেন এই ঘটনায়৷
সোমবার স্কুল চলাকালে ওই ছাত্রীর অসহ্য পেটে যন্ত্রণা শুরু হলে এক সহপাঠীর সঙ্গে তাকে টয়লেটে পাঠান এক শিক্ষিকা৷ কিছুক্ষণ পর সেই সহপাঠী এসে খবর দেয়, ওই ছাত্রী সন্তান প্রসব করেছে৷ দ্রূত প্রসূতি ও তার শিশুকে অন্যত্র স্থানান্তর করা হয় এবং খবর দেয়া হয় তার অভিভাবককে৷ স্কুলের ১৩ জন শিক্ষিকা ঘুর্ণাক্ষরেও জানতেন না, ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা৷
এক শিক্ষিকা জানিয়েছেন, "ওই ছাত্রী অত্যন্ত রুগণ এবং স্কুলের মধ্যে চলাফেরার সময় পেটের কাছে ওড়না দিয়ে ঢেকে রাখত সে৷ বসার সময়েও কোলের উপর ব্যাগ রাখার জন্য আন্দাজ করা যায়নি তার শারীরিক পরিস্থিতি৷ সোমবার ঘটনা জানাজানির পর থানায় মামলা দায়ের করা হয়৷ অনুমান, প্রতিবেশীর হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে ওই কিশোরী৷ পুলিশ একটি ধর্ষণের মামলা রুজু করেছে৷ জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা স্কুলে এসে ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন৷ কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে পুলিশ বা অন্য কাউকে বিষয়টি জানাননি তাঁরা৷ সহপাঠীরাও জানিয়েছে, ওই ছাত্রী একা একাই থাকতে ভালবাসত এবং বাইরে খেলতে আসত না৷ মনোবিদদের মতে, এই ঘটনা বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, মা-বাবার অবহেলায় শিশু যৌননিগ্রহের ঘটনা চাপা পড়ে যায়৷
ভারতের হায়দরাবাদের মাধাপুর এলাকার একটি স্কুলে নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী টয়লেটেই সন্তানের জন্ম দিয়েছে৷ এহেন ঘটনায় চক্ষু চড়কগাছ ওই সরকারি স্কুল কর্তৃপক্ষের৷ শিক্ষিকা থেকে শুরু করে শিক্ষাকর্মী, প্রত্যেকেই অবাক হয়ে গেছেন এই ঘটনায়৷
সোমবার স্কুল চলাকালে ওই ছাত্রীর অসহ্য পেটে যন্ত্রণা শুরু হলে এক সহপাঠীর সঙ্গে তাকে টয়লেটে পাঠান এক শিক্ষিকা৷ কিছুক্ষণ পর সেই সহপাঠী এসে খবর দেয়, ওই ছাত্রী সন্তান প্রসব করেছে৷ দ্রূত প্রসূতি ও তার শিশুকে অন্যত্র স্থানান্তর করা হয় এবং খবর দেয়া হয় তার অভিভাবককে৷ স্কুলের ১৩ জন শিক্ষিকা ঘুর্ণাক্ষরেও জানতেন না, ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা৷
এক শিক্ষিকা জানিয়েছেন, "ওই ছাত্রী অত্যন্ত রুগণ এবং স্কুলের মধ্যে চলাফেরার সময় পেটের কাছে ওড়না দিয়ে ঢেকে রাখত সে৷ বসার সময়েও কোলের উপর ব্যাগ রাখার জন্য আন্দাজ করা যায়নি তার শারীরিক পরিস্থিতি৷ সোমবার ঘটনা জানাজানির পর থানায় মামলা দায়ের করা হয়৷ অনুমান, প্রতিবেশীর হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে ওই কিশোরী৷ পুলিশ একটি ধর্ষণের মামলা রুজু করেছে৷ জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা স্কুলে এসে ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন৷ কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে পুলিশ বা অন্য কাউকে বিষয়টি জানাননি তাঁরা৷ সহপাঠীরাও জানিয়েছে, ওই ছাত্রী একা একাই থাকতে ভালবাসত এবং বাইরে খেলতে আসত না৷ মনোবিদদের মতে, এই ঘটনা বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, মা-বাবার অবহেলায় শিশু যৌননিগ্রহের ঘটনা চাপা পড়ে যায়৷
No comments