কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে তুরস্ক-ইসরাইল সমঝোতা
গাজামুখী ত্রাণবাহী একটি তুর্কি জাহাজে ইসরাইলি নৌবাহিনীর হামলার জেরে ছিন্ন হওয়া কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে দেশ দুটির মধ্যে প্রাথমিক সমঝোতা হয়েছে। একজন ইসরাইলি কর্মকর্তার বরাতে বিবিসি এই তথ্য জানিয়েছে। ২০১০ সালে গাজামুখী ওই জাহাজে আকস্মিক হামলা চালিয়ে ১০ তুর্কি আন্দোলনকারীকে হত্যা করেছিল ইসরাইলি নৌ-সেনারা।
অজ্ঞাতনামা ওই ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, চুক্তিতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে তুরস্কের সব অভিযোগ প্রত্যাহারের বিনিময়ে নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে তুরস্ক কিংবা ইসরাইল- কোনো পক্ষ থেকেই বিষয়টি সরকারিভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
সুইজারল্যান্ডে ইসরাইল ও তুরস্কের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের মধ্যে হওয়া এক বৈঠকে এ বিষয়ে সমঝোতামূলক প্রাথমিক চুক্তি হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। প্রাথমিক ওই চুক্তিতে দেশ দুটির মধ্যে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে বলে ওই ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
এমন কী ইসরাইল থেকে তুরস্কে পাইপলাইনের মাধ্যমে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ শুরু করার বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পেয়েছে বলে জানা গেছে।
তুরস্কে প্রধান গ্যাস সরবরাহকারী দেশ রাশিয়া। কিন্তু সম্প্রতি একটি রুশ বোমারু বিমান তুর্কি যুদ্ধবিমানের গুলিতে সিরীয় সীমান্তে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক তিক্ততম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ২০১০ সালে গাজামুখী ত্রাণবাহী ওই জাহাজে হামলার আগ পর্যন্ত ইসরাইল ও তুরস্কের মধ্যে দৃঢ় সম্পর্ক ছিল।
অজ্ঞাতনামা ওই ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, চুক্তিতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে তুরস্কের সব অভিযোগ প্রত্যাহারের বিনিময়ে নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে তুরস্ক কিংবা ইসরাইল- কোনো পক্ষ থেকেই বিষয়টি সরকারিভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
সুইজারল্যান্ডে ইসরাইল ও তুরস্কের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের মধ্যে হওয়া এক বৈঠকে এ বিষয়ে সমঝোতামূলক প্রাথমিক চুক্তি হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। প্রাথমিক ওই চুক্তিতে দেশ দুটির মধ্যে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে বলে ওই ইসরাইলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
এমন কী ইসরাইল থেকে তুরস্কে পাইপলাইনের মাধ্যমে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ শুরু করার বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পেয়েছে বলে জানা গেছে।
তুরস্কে প্রধান গ্যাস সরবরাহকারী দেশ রাশিয়া। কিন্তু সম্প্রতি একটি রুশ বোমারু বিমান তুর্কি যুদ্ধবিমানের গুলিতে সিরীয় সীমান্তে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক তিক্ততম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ২০১০ সালে গাজামুখী ত্রাণবাহী ওই জাহাজে হামলার আগ পর্যন্ত ইসরাইল ও তুরস্কের মধ্যে দৃঢ় সম্পর্ক ছিল।
No comments