আত্মরক্ষার্থে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা অব্যাহত থাকবে : ইরান
ইরানের
প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল হোসেইন দেহ্কান বলেছেন, সম্প্রতি তেহরান
দূরপাল্লার যে ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করেছে তা প্রচলিত অস্ত্রবহনে সক্ষম।
তিনি আরো বলেছেন, নিজের প্রতিরক্ষার বিষয়ে ইরান কারো সঙ্গে আপোষ করবে না
এবং এ ক্ষেত্রে তেহরানের অধিকার আন্তর্জাতিক আইনে স্বীকৃত। ইরানের
প্রতিরক্ষার প্রয়োজনে প্রচলিত অস্ত্র ও সরঞ্জাম তৈরি এবং সেগুলো কাজে
লাগানোর কাজ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
ইরান গত ১১ অক্টোবর অত্যন্ত নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম ‘এমাদ’ নামের নতুন দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে। এ পরীক্ষার মাধ্যমে ইরান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে বলে জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞদের একটি প্যানেল গোপন প্রতিবেদনে দাবি করার একদিন পর এ বক্তব্য দিলেন দেহ্কান। ‘এমাদ’ ক্ষেপণাস্ত্র পরমাণু বোমা বহন সক্ষম বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে যে দাবি করা হয়েছে তাকে ভিত্তিহীন দাবি করা হয়েছে।
দেহ্কান তার বক্তব্যে ‘এমাদ’র পরীক্ষা চালানোর উদ্দেশ্যও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, তেহরান বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চায়, ইরান কেবলমাত্র তার জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায় তৎপরতা চালায়। বিশ্বের কোনো শক্তিই ইরানের ওপর কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারে না এবং প্রতিরক্ষার বিষয়ে কোনো বিধিনিষেধও তেহরান মেনে নেবে না।
ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২২৩১ নম্বর প্রস্তাবের বিধিনিষেধ সত্ত্বেও তার দেশ নিজ প্রতিরক্ষা সক্ষমতা জোরদার করবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এ প্রস্তাবে পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির বিষয়ে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তেহরানের সঙ্গে ছয় জাতিগোষ্ঠীর পরমাণু সমঝোতার ভিত্তিতে নিরাপত্তা পরিষদে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
অবশ্য ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, চূড়ান্ত পরমাণু সমঝোতা জেপিসিওএ’তে ইরানের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা জোরদারের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞাই আরোপ করা হয় নি।
এর আগে, ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি ১৭ অক্টোবর বলেছিলেন, ‘এমাদ’ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পাদিত পরমাণু সমঝোতা ভঙ্গ করেনি তেহরান। তিনি বলেন, ইরানের ব্যালিস্টিকসহ কোনো ক্ষেপণাস্ত্রই পরমাণু বোমা বহনের উপযোগী করে তৈরি করা হয় নি; সে কারণে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২২৩১ প্রস্তাব লঙ্ঘন করা হয় নি।
ইরান গত ১১ অক্টোবর অত্যন্ত নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম ‘এমাদ’ নামের নতুন দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে। এ পরীক্ষার মাধ্যমে ইরান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব লঙ্ঘন করেছে বলে জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞদের একটি প্যানেল গোপন প্রতিবেদনে দাবি করার একদিন পর এ বক্তব্য দিলেন দেহ্কান। ‘এমাদ’ ক্ষেপণাস্ত্র পরমাণু বোমা বহন সক্ষম বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে যে দাবি করা হয়েছে তাকে ভিত্তিহীন দাবি করা হয়েছে।
দেহ্কান তার বক্তব্যে ‘এমাদ’র পরীক্ষা চালানোর উদ্দেশ্যও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, তেহরান বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চায়, ইরান কেবলমাত্র তার জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায় তৎপরতা চালায়। বিশ্বের কোনো শক্তিই ইরানের ওপর কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারে না এবং প্রতিরক্ষার বিষয়ে কোনো বিধিনিষেধও তেহরান মেনে নেবে না।
ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২২৩১ নম্বর প্রস্তাবের বিধিনিষেধ সত্ত্বেও তার দেশ নিজ প্রতিরক্ষা সক্ষমতা জোরদার করবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এ প্রস্তাবে পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির বিষয়ে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তেহরানের সঙ্গে ছয় জাতিগোষ্ঠীর পরমাণু সমঝোতার ভিত্তিতে নিরাপত্তা পরিষদে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
অবশ্য ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, চূড়ান্ত পরমাণু সমঝোতা জেপিসিওএ’তে ইরানের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা জোরদারের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞাই আরোপ করা হয় নি।
এর আগে, ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি ১৭ অক্টোবর বলেছিলেন, ‘এমাদ’ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পাদিত পরমাণু সমঝোতা ভঙ্গ করেনি তেহরান। তিনি বলেন, ইরানের ব্যালিস্টিকসহ কোনো ক্ষেপণাস্ত্রই পরমাণু বোমা বহনের উপযোগী করে তৈরি করা হয় নি; সে কারণে এসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২২৩১ প্রস্তাব লঙ্ঘন করা হয় নি।
No comments