কুরবানি নিয়ে চক্রান্ত বন্ধ করতে হবে : ওলামা লীগ
কুরবানি
থেকে মানুষকে নিরুৎসাহীত করতে সরকারের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা একটি মহল
চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৩টি
দলের নেতৃবৃন্দ। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে তারা এ
অভিযোগ করেন।
মানববন্ধনে তারা বলেন, ইসলাম বিদ্বেষীরা প্রতিবছর কুরবানি পশুর হাট নিয়ে অপপ্রচার করে। অথচ যখন পহেলা বৈশাখে সারা বাংলাদেশের সবচেয়ে মুমূর্ষু রোগীদের পাঠানো স্থান ঢাকা মেডিক্যাল, পিজি হাসপাতালে ও বারডেমসহ গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতালে আগত সবগুলো রাস্তাই ব্যারিকেড দিয়ে আটকানো থাকে, চতুর্দিকে থাকে বৈশাখপ্রেমী অজস্র মানুষের ভীড়, সেখানে অ্যাম্বুলেন্স চলাতো দুরের কথা মানুষই চলতে পারে না। তা নিয়ে কোনো মাতামাতি করে না। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের অবস্থানের কারণে বারডেম, পিজি, ঢাকা মেডিকেলের রোগীরা টানা ছয়দিন ধরে অবরুদ্ধ ছিল। রথযাত্রার সময় পুরো রাস্তায় ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়, তাছাড়া বিভিন্ন মিছিল-মিটিংয়েও রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়, অসহনীয় যানজট তৈরি হয়। তখন এসব ইসলাম বিদ্বেষীরা কিছু বলে না। যখন কুরবানির সময় আসে তখন তারা কুরবানির পশুর হাটের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগে।
বক্তারা বলেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অজুহাতে দুই সিটি কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা হিন্দুত্ববাদী চক্রান্তের শিকার হয়ে কুরবানির পশু জবাই করার স্থান নির্দিষ্ট করে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাজধানীতে পশু কুরবানির জন্য ৪৯৩টি স্থান নির্ধারণ করেছে দুই সিটি কর্পোরেশন। এসব স্থানেই পশু কোরবানি করতে হবে। তাছাড়া সারাদেশের ৩২৩টি পৌরসভা ও ১১টি সিটি করপোরেশনকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এ সিদ্ধান্তের ফলে ঢাকা শহরের লাখ লাখ কুরবানিদাতার দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে কুরবানি না করে ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে। সুতরাং অবিলম্বে কুরবানির বিরুদ্ধে হিন্দুত্ববাদী চক্রান্ত বন্ধ করে কুরবানির স্থান নির্দিষ্ট করার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে।
মানববন্ধনে তারা বলেন, ইসলাম বিদ্বেষীরা প্রতিবছর কুরবানি পশুর হাট নিয়ে অপপ্রচার করে। অথচ যখন পহেলা বৈশাখে সারা বাংলাদেশের সবচেয়ে মুমূর্ষু রোগীদের পাঠানো স্থান ঢাকা মেডিক্যাল, পিজি হাসপাতালে ও বারডেমসহ গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতালে আগত সবগুলো রাস্তাই ব্যারিকেড দিয়ে আটকানো থাকে, চতুর্দিকে থাকে বৈশাখপ্রেমী অজস্র মানুষের ভীড়, সেখানে অ্যাম্বুলেন্স চলাতো দুরের কথা মানুষই চলতে পারে না। তা নিয়ে কোনো মাতামাতি করে না। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের অবস্থানের কারণে বারডেম, পিজি, ঢাকা মেডিকেলের রোগীরা টানা ছয়দিন ধরে অবরুদ্ধ ছিল। রথযাত্রার সময় পুরো রাস্তায় ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়, তাছাড়া বিভিন্ন মিছিল-মিটিংয়েও রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়, অসহনীয় যানজট তৈরি হয়। তখন এসব ইসলাম বিদ্বেষীরা কিছু বলে না। যখন কুরবানির সময় আসে তখন তারা কুরবানির পশুর হাটের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগে।
বক্তারা বলেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অজুহাতে দুই সিটি কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা হিন্দুত্ববাদী চক্রান্তের শিকার হয়ে কুরবানির পশু জবাই করার স্থান নির্দিষ্ট করে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাজধানীতে পশু কুরবানির জন্য ৪৯৩টি স্থান নির্ধারণ করেছে দুই সিটি কর্পোরেশন। এসব স্থানেই পশু কোরবানি করতে হবে। তাছাড়া সারাদেশের ৩২৩টি পৌরসভা ও ১১টি সিটি করপোরেশনকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এ সিদ্ধান্তের ফলে ঢাকা শহরের লাখ লাখ কুরবানিদাতার দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে কুরবানি না করে ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে। সুতরাং অবিলম্বে কুরবানির বিরুদ্ধে হিন্দুত্ববাদী চক্রান্ত বন্ধ করে কুরবানির স্থান নির্দিষ্ট করার সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে।
No comments