নারীদের ভায়াগ্রা নিয়ে পুরুষদের অতি আগ্রহ!
ভারতের
মুম্বাইয়ের যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ প্রকাশ কোঠারি মানুষের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব
দেন। তাকে করা প্রশ্নের মধ্যে যৌন রোগ-ব্যাধি থেকে শুরু করে অনেক হাস্যকর
বিষয়ও থাকে। তবে সম্প্রতি এই চিকিৎসকের কাছে সবচেয়ে বেশি জানতে চাওয়া হচ্ছে
নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’ সম্পর্কে। আর এমন জানতে চাওয়াদের মধ্যে নারীদের
চেয়ে বিবাহিত পুরুষের সংখ্যাই বেশি। প্রকাশ কোঠারি বলেন, নারীদের জন্য
ভায়াগ্রার কার্যকারিতা কেমন, আর কোথায় পাওয়া যাবে এখন এসব জানতে চাচ্ছেন
অনেক বিবাহিত পুরুষ। মাত্র দুই সপ্তাহ আগে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ
নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফডিএ নারীদের জন্য যৌন উত্তেজক ওষুধ ফ্লিবানসেরিন
অনুমোদন করেছে। অ্যাডি নামে ওষুধটি বাজারজাত করছে স্পারাউট
ফার্মাসিউটিক্যালস। এর পর থেকেই ফোন ও ইমেইলে এই সম্পর্কে ভারতীয়
চিকিৎসকদের কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে।
চিকিৎসক কোঠারি বলেন, ভারতীয় নারীদের চেয়ে পুরুষদের মধ্যেই এর প্রতি বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের বাজারে বৈধভাবে অ্যাডি নামের নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’ বাজারজাত করতে হলে দেশটির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ বরাবর আবেদন করতে হবে স্পারাউট ফার্মাসিউটিক্যালসকে।
নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’র প্রতি ভারতে মানুষের আগ্রহের প্রতিফলন ঘটেছে ‘গুগল সার্চে’। এই নিয়ে প্রথম এক লাখ সার্চে বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে ভারত। প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। নারীদের জন্য ভায়াগ্রার প্রতি আগ্রহের কারণ হিসেবে ভারতীয় বিবাহিত পুরুষদের অলসতাকেই দায়ী করেন চেন্নাইয়ের যৌগরোগ বিষয়ক চিকিৎসক নারায়ণ রেড্ডি। তিনি বলেন, যেসব পুরুষ দাবি করেন তাদের সঙ্গীর মধ্যে যৌন উত্তেজনা নেই, তারা কেউ নারী সঙ্গীকে এ ব্যাপারে সহায়তা করেন না।
আকাশ নামে চিকিৎসক কোঠারির এক রোগীর মধ্যেই উল্লিখিত বিষয়টি দেখা যায়। আকাশ অভিযোগ করেন, তিনি চুমু খাওয়া সত্তেও স্ত্রীর দিক থেকে যৌন উত্তেজনার কোন প্রকাশ দেখেননি। তাই এই নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’ তার স্ত্রীর প্রয়োজন। অপর দিকে আকাশের স্ত্রীর অভিযোগ, আকাশ কখনোই তাকে উত্তেজিত করতে যথেষ্ট সময় দেয় না। আর চুমু খাওয়ার কোন উত্তর না দেয়ার কারণ, তিনি কোনোভাবেই স্বামীর মুখের তামাকের গন্ধ সহ্য করতে পারেন না।
চিকিৎসক রেড্ডি বলেন, নারীদের জন্য ভায়াগ্রার অনেক ক্ষতিকর দিকও আছে। এসব ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় যদি নারী সঙ্গীটির আবেগের প্রতি পুরুষটি কিছুটা মনোযোগ দেন। তাই এ ক্ষেত্রে সঙ্গীদের নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন, ভায়াগ্রা বা পিল নয়।
চিকিৎসক কোঠারি বলেন, ভারতীয় নারীদের চেয়ে পুরুষদের মধ্যেই এর প্রতি বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের বাজারে বৈধভাবে অ্যাডি নামের নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’ বাজারজাত করতে হলে দেশটির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ বরাবর আবেদন করতে হবে স্পারাউট ফার্মাসিউটিক্যালসকে।
নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’র প্রতি ভারতে মানুষের আগ্রহের প্রতিফলন ঘটেছে ‘গুগল সার্চে’। এই নিয়ে প্রথম এক লাখ সার্চে বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে ভারত। প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। নারীদের জন্য ভায়াগ্রার প্রতি আগ্রহের কারণ হিসেবে ভারতীয় বিবাহিত পুরুষদের অলসতাকেই দায়ী করেন চেন্নাইয়ের যৌগরোগ বিষয়ক চিকিৎসক নারায়ণ রেড্ডি। তিনি বলেন, যেসব পুরুষ দাবি করেন তাদের সঙ্গীর মধ্যে যৌন উত্তেজনা নেই, তারা কেউ নারী সঙ্গীকে এ ব্যাপারে সহায়তা করেন না।
আকাশ নামে চিকিৎসক কোঠারির এক রোগীর মধ্যেই উল্লিখিত বিষয়টি দেখা যায়। আকাশ অভিযোগ করেন, তিনি চুমু খাওয়া সত্তেও স্ত্রীর দিক থেকে যৌন উত্তেজনার কোন প্রকাশ দেখেননি। তাই এই নারীদের জন্য ‘ভায়াগ্রা’ তার স্ত্রীর প্রয়োজন। অপর দিকে আকাশের স্ত্রীর অভিযোগ, আকাশ কখনোই তাকে উত্তেজিত করতে যথেষ্ট সময় দেয় না। আর চুমু খাওয়ার কোন উত্তর না দেয়ার কারণ, তিনি কোনোভাবেই স্বামীর মুখের তামাকের গন্ধ সহ্য করতে পারেন না।
চিকিৎসক রেড্ডি বলেন, নারীদের জন্য ভায়াগ্রার অনেক ক্ষতিকর দিকও আছে। এসব ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় যদি নারী সঙ্গীটির আবেগের প্রতি পুরুষটি কিছুটা মনোযোগ দেন। তাই এ ক্ষেত্রে সঙ্গীদের নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন, ভায়াগ্রা বা পিল নয়।
No comments