জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেটে অনুমোদনঃ পোগোজ স্কুলে আনন্দ মিছিল
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মীজানুর রহমানের সঙ্গে উল্লাস করছেন পোগোজ স্কুলের শিক্ষক-িশক্ষার্থীরা৷ ছবিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে তোলা -মুসা আহমেদ |
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী পোগোজ স্কুল একীভূতের
সিদ্ধান্ত হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার দুপুরে উপাচার্য মীজানুর রহমানকে ফুল
দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। তাঁরা স্কুলমাঠ
থেকে আনন্দ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৮তম সিন্ডিকেট সভায় ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূত’ হওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়েছে।
‘পোগোজ স্কুলের ঐতিহ্য ক্ষুণ্ন হবে না: ভাঙা হবে না একটি ভবনও’ শিরোনামে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলোতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।
পোগোজ স্কুল সূত্র জানায়, গতকাল প্রথম আলোতে ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. মুনির হোসেনের নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপাচার্য মীজানুর রহমানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে আনন্দ মিছিল করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৬ আগস্ট উপাচার্যের সভাকক্ষে স্কুল পরিচালনা কমিটির সঙ্গে যৌথ সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। স্কুলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া।
গতকাল উপাচার্য মীজানুর রহমান স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, পোগোজ স্কুলকে ‘পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে’ রূপান্তরের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পড়াশোনার মান আরও উন্নত ও যুগোপযোগী করা হবে। স্কুল থেকে পাস করে শিক্ষার্থীরা এখানেই কলেজে পড়তে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য বলেন, স্কুলের কোনো স্থাপনা পরিবর্তন করা হবে না। স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন খেলার মাঠও তৈরি করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ওহিদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল সিন্ডিকেট সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূতের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে।
প্রতিবাদী সভা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূতের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে গত বুধবার রাত আটটায় স্কুল মাঠে প্রতিবাদী সভা করেছে পোগোজ স্কুল রক্ষা কমিটি। সভায় যেকোনো মূল্যে ভূমি হস্তান্তর প্রক্রিয়া রোখার আহ্বান জানান বক্তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন পোগোজ স্কুল রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক কিশোর কুমার বসু রায় চৌধুরী।
ভূমি প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ওহিদুজ্জামান বলেছেন, জমি স্কুলের নামেই থাকবে৷ বিশ্ববিদ্যালয় শুধু শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) ল্যাবরেটরি স্কুল হিসেবে তা ব্যবহার করবে৷
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৮তম সিন্ডিকেট সভায় ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূত’ হওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়েছে।
‘পোগোজ স্কুলের ঐতিহ্য ক্ষুণ্ন হবে না: ভাঙা হবে না একটি ভবনও’ শিরোনামে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলোতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।
পোগোজ স্কুল সূত্র জানায়, গতকাল প্রথম আলোতে ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. মুনির হোসেনের নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপাচার্য মীজানুর রহমানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে আনন্দ মিছিল করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৬ আগস্ট উপাচার্যের সভাকক্ষে স্কুল পরিচালনা কমিটির সঙ্গে যৌথ সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। স্কুলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া।
গতকাল উপাচার্য মীজানুর রহমান স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, পোগোজ স্কুলকে ‘পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে’ রূপান্তরের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পড়াশোনার মান আরও উন্নত ও যুগোপযোগী করা হবে। স্কুল থেকে পাস করে শিক্ষার্থীরা এখানেই কলেজে পড়তে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য বলেন, স্কুলের কোনো স্থাপনা পরিবর্তন করা হবে না। স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন খেলার মাঠও তৈরি করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ওহিদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল সিন্ডিকেট সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূতের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে।
প্রতিবাদী সভা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পোগোজ স্কুল একীভূতের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে গত বুধবার রাত আটটায় স্কুল মাঠে প্রতিবাদী সভা করেছে পোগোজ স্কুল রক্ষা কমিটি। সভায় যেকোনো মূল্যে ভূমি হস্তান্তর প্রক্রিয়া রোখার আহ্বান জানান বক্তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন পোগোজ স্কুল রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক কিশোর কুমার বসু রায় চৌধুরী।
ভূমি প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ওহিদুজ্জামান বলেছেন, জমি স্কুলের নামেই থাকবে৷ বিশ্ববিদ্যালয় শুধু শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) ল্যাবরেটরি স্কুল হিসেবে তা ব্যবহার করবে৷
No comments