সিরিয়ায় হামলা হলে আল-কায়েদার লাভ!
সিরিয়ায় যদি যুক্তরাষ্ট্র কোনো সামরিক
অভিযান চালায় তবে সেটা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা ও তার শাখা
সংগঠনগুলোকেই লাভবান করবে বলে মন্তব্য করেছে দামেস্ক।
সিরিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল মেকদাদ এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে এ কথা জানান।
তিনি দাবি করেন, সেনাবাহিনী নয়, আমেরিকার মদদপুষ্ট বিদ্রোহীরাই রাসায়নিক অস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
মেকদাদ বলেন, সিরিয়ার বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের হামলা ভয়ংকর জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা এবং এর মিত্র সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করবে। যেমনি ইরাকে হামলা চালিয়ে জঙ্গি সংগঠন স্টেট অব ইসলামকে সহযোগিতা করা হয়েছিল, তেমনি সিরিয়ায় হামলা হলে জঙ্গি সংগঠন জাবাত আল-নুসরা বা নুসরা ফ্রন্টও লাভবান হবে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সরকারের অন্যতম প্রভাবশালী মন্ত্রী মেকদাদ বলেন, আমি এখনও দোটানায় ভুগছি। সন্ত্রাসবাদের লালনের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান কিংবা আমাদের কী জবাব দেওয়া উচিত এ ব্যাপারটি এখনও আমার কাছে স্পষ্ট নয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট নুসরা ফ্রন্ট ও তাদের সহযোগীরা বর্তমানে সিরিয়ার আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
আসাদের ঘনিষ্ঠ এই মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ এই অঞ্চলে ‘আমেরিকার জন্য ঘৃণাই বাড়াবে’ এবং পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থির করে দেবে।
এছাড়া, যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি জেনেই কংগ্রেস অনুমোদনের অজুহাতে সিরিয়া অভিযান থেকে ওবামা সরে গেছেন বলে দাবি করেন মেকদাদ।
এর আগে, রোববার রাসায়নিক অস্ত্র হামলার পেছনে সারিন গ্যাস ব্যবহারের প্রমাণ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রয়েছে বলে দাবি করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এবং এই হামলার জন্য বরাবরের মতোই আসাদ বাহিনীকে দায়ী করেন তিনি।
তিনি দাবি করেন, সেনাবাহিনী নয়, আমেরিকার মদদপুষ্ট বিদ্রোহীরাই রাসায়নিক অস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
মেকদাদ বলেন, সিরিয়ার বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের হামলা ভয়ংকর জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদা এবং এর মিত্র সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করবে। যেমনি ইরাকে হামলা চালিয়ে জঙ্গি সংগঠন স্টেট অব ইসলামকে সহযোগিতা করা হয়েছিল, তেমনি সিরিয়ায় হামলা হলে জঙ্গি সংগঠন জাবাত আল-নুসরা বা নুসরা ফ্রন্টও লাভবান হবে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সরকারের অন্যতম প্রভাবশালী মন্ত্রী মেকদাদ বলেন, আমি এখনও দোটানায় ভুগছি। সন্ত্রাসবাদের লালনের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান কিংবা আমাদের কী জবাব দেওয়া উচিত এ ব্যাপারটি এখনও আমার কাছে স্পষ্ট নয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট নুসরা ফ্রন্ট ও তাদের সহযোগীরা বর্তমানে সিরিয়ার আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
আসাদের ঘনিষ্ঠ এই মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ এই অঞ্চলে ‘আমেরিকার জন্য ঘৃণাই বাড়াবে’ এবং পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থির করে দেবে।
এছাড়া, যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি জেনেই কংগ্রেস অনুমোদনের অজুহাতে সিরিয়া অভিযান থেকে ওবামা সরে গেছেন বলে দাবি করেন মেকদাদ।
এর আগে, রোববার রাসায়নিক অস্ত্র হামলার পেছনে সারিন গ্যাস ব্যবহারের প্রমাণ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রয়েছে বলে দাবি করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এবং এই হামলার জন্য বরাবরের মতোই আসাদ বাহিনীকে দায়ী করেন তিনি।
No comments