পুতিনের বিরুদ্ধে বউ ‘পেটানো’র অভিযোগ
রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে এবার বউ ‘পেটানো’র অভিযোগ উঠেছে। রুশ গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবিতে কর্মরত অবস্থায় পুতিন তাঁর স্ত্রী লুদমিলাকে পেটাতেন। এ ছাড়া অনেক নারীর সঙ্গে তাঁর ‘বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক’ ছিল। জার্মান গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশিত নথিতে এসব অভিযোগ করা হয়েছে।
ওই নথির বরাত দিয়ে গত বৃহস্পতিবার ডেইলি মেইল-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিন ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সালে পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেন শহরে সোভিয়েত গোয়েন্দা কার্যক্রমের প্রধান ছিলেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, জার্মান গণমাধ্যমে প্রকাশিত সাবেক পশ্চিম জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির নথিগুলোতে দাবি করা হয়, ওই সময় এক দোভাষী এজেন্টের সঙ্গে পুতিনের স্ত্রী লুদমিলার বন্ধুত্ব হয়। পুতিনের স্ত্রী ওই এজেন্টকে তাঁদের দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে কথা বলেন। লুদমিলা ওই এজেন্টকে জানান, তাঁর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নির্যাতন করে থাকেন। এ ছাড়া অনেক নারীর সঙ্গে তাঁর বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক ছিল।
এ গোপন নথিগুলো আবিষ্কার করেন বিএনডির বিশেষজ্ঞ ইরিচ সচমিদত-ইয়েনবম। তিনি গোয়েন্দা সংস্থাটির ওপর কয়েকটি গ্রন্থের লেখক।
জার্মান পত্রিকা ব্লিদ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯০ সালে অবৈধ একটি শিশুকে ফেলে বিলাসবহুল গাড়িতে করে পুতিনের জার্মানি ত্যাগের যে গুজব রয়েছে, গোপন নথিগুলো প্রকাশিত হওয়ায় এ গুজব আরও জোরালো হলো।
নথিগুলো এমন সময় প্রকাশিত হলো, যখন বিশ্বখ্যাত সাময়িকী ফোর্বস-এর মতে, ২০১১ সালের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় পুতিনের নাম দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
ওই নথির বরাত দিয়ে গত বৃহস্পতিবার ডেইলি মেইল-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিন ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সালে পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেন শহরে সোভিয়েত গোয়েন্দা কার্যক্রমের প্রধান ছিলেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, জার্মান গণমাধ্যমে প্রকাশিত সাবেক পশ্চিম জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির নথিগুলোতে দাবি করা হয়, ওই সময় এক দোভাষী এজেন্টের সঙ্গে পুতিনের স্ত্রী লুদমিলার বন্ধুত্ব হয়। পুতিনের স্ত্রী ওই এজেন্টকে তাঁদের দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে কথা বলেন। লুদমিলা ওই এজেন্টকে জানান, তাঁর স্বামী পরিবারের সদস্যদের নির্যাতন করে থাকেন। এ ছাড়া অনেক নারীর সঙ্গে তাঁর বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক ছিল।
এ গোপন নথিগুলো আবিষ্কার করেন বিএনডির বিশেষজ্ঞ ইরিচ সচমিদত-ইয়েনবম। তিনি গোয়েন্দা সংস্থাটির ওপর কয়েকটি গ্রন্থের লেখক।
জার্মান পত্রিকা ব্লিদ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯০ সালে অবৈধ একটি শিশুকে ফেলে বিলাসবহুল গাড়িতে করে পুতিনের জার্মানি ত্যাগের যে গুজব রয়েছে, গোপন নথিগুলো প্রকাশিত হওয়ায় এ গুজব আরও জোরালো হলো।
নথিগুলো এমন সময় প্রকাশিত হলো, যখন বিশ্বখ্যাত সাময়িকী ফোর্বস-এর মতে, ২০১১ সালের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় পুতিনের নাম দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
No comments