কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের হুমকি
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার গত বৃহস্পতিবার আবার পেট্রলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। এ ঘটনায় কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দলের নেতারা কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবেন বলেহুমকি দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং দেশে ফিরলে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজ্য সচিবালয় মহাকরণে এক সংবাদ সম্মেলনে মমতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার এক বছরে ১১ বার পেট্রোলিয়ামপণ্যের মূল্য বাড়িয়েছে, যা মেনে নেওয়া যায় না। আমাদের সাংসদেরা আজ সকালে কলকাতায় এক জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাঁরা আর এই সরকারের জনবিরোধী নীতি মানতে রাজি নন। তাই মন্ত্রিসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রীদের অবিলম্বে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তাঁরা।’
জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ভারতের কেন্দ্রীয় ইউপিএ সরকার বৃহস্পতিবার শরিক দলের সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফাভাবে পেট্রলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। ওই দিন রাতেই ভারতের তিনটি রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানি একযোগে পেট্রলের দাম লিটারপ্রতি এক রুপি ৮২ পয়সা বাড়িয়ে দেয়। এতে পেট্রলের লিটারপ্রতি দাম গিয়ে দাঁড়ায় ৭৩ রুপি ১০ পয়সায়।
গতকাল সকালে কলকাতায় তৃণমূল ভবনে তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদীয় কমিটির জরুরি বৈঠক বসে। বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রীদের ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। দুপুরে সেই সিদ্ধান্তের কথা মমতাকে জানানো হয়। পরে মমতা সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের সংসদীয় কমিটির সিদ্ধান্ত এই মুহূর্তে কার্যকর করলে কেন্দ্রীয় ইউপিএ সরকারের পতন হবে। কারণ, কংগ্রেসের এককভাবে সরকার চালানোর ক্ষমতা নেই।’
মমতা বলেন, ‘আমরা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। জনগণের কোনো অসুবিধা আমরা মেনে নিতে পারি না। তাই আমরা পেট্রোলিয়ামপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ করছি। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারে থাকলেও কেন্দ্রীয় সরকার সেভাবে আমাদের মূল্যায়ন করছে না। তাই আমাদের সাংসদেরা চরম সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রী দেশে নেই। তাই প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার আগ পর্যন্ত আমি সংসদীয় কমিটির সিদ্ধান্ত কার্যকর না করে অপেক্ষা করতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজ্য সচিবালয় মহাকরণে এক সংবাদ সম্মেলনে মমতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার এক বছরে ১১ বার পেট্রোলিয়ামপণ্যের মূল্য বাড়িয়েছে, যা মেনে নেওয়া যায় না। আমাদের সাংসদেরা আজ সকালে কলকাতায় এক জরুরি বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাঁরা আর এই সরকারের জনবিরোধী নীতি মানতে রাজি নন। তাই মন্ত্রিসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রীদের অবিলম্বে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তাঁরা।’
জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ভারতের কেন্দ্রীয় ইউপিএ সরকার বৃহস্পতিবার শরিক দলের সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফাভাবে পেট্রলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। ওই দিন রাতেই ভারতের তিনটি রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানি একযোগে পেট্রলের দাম লিটারপ্রতি এক রুপি ৮২ পয়সা বাড়িয়ে দেয়। এতে পেট্রলের লিটারপ্রতি দাম গিয়ে দাঁড়ায় ৭৩ রুপি ১০ পয়সায়।
গতকাল সকালে কলকাতায় তৃণমূল ভবনে তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদীয় কমিটির জরুরি বৈঠক বসে। বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রীদের ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। দুপুরে সেই সিদ্ধান্তের কথা মমতাকে জানানো হয়। পরে মমতা সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের সংসদীয় কমিটির সিদ্ধান্ত এই মুহূর্তে কার্যকর করলে কেন্দ্রীয় ইউপিএ সরকারের পতন হবে। কারণ, কংগ্রেসের এককভাবে সরকার চালানোর ক্ষমতা নেই।’
মমতা বলেন, ‘আমরা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। জনগণের কোনো অসুবিধা আমরা মেনে নিতে পারি না। তাই আমরা পেট্রোলিয়ামপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ করছি। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারে থাকলেও কেন্দ্রীয় সরকার সেভাবে আমাদের মূল্যায়ন করছে না। তাই আমাদের সাংসদেরা চরম সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রী দেশে নেই। তাই প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার আগ পর্যন্ত আমি সংসদীয় কমিটির সিদ্ধান্ত কার্যকর না করে অপেক্ষা করতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
No comments