সিরিয়ায় আরব শান্তিচুক্তির কার্যকারিতা নিয়ে সংশয়
সিরিয়ার হোমস শহরে গতকাল শুক্রবার সেনাদের গুলিতে আরও দুই বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। এ ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ আরব লিগের পরিকল্পনা অনুযায়ী শান্তিচুক্তি রক্ষা করতে সত্যিই আগ্রহী কি না, তা পরখ করতে সিরিয়াজুড়ে আরও বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে সরকারবিরোধীরা। এ নিয়ে ওই চুক্তির কার্যকারিতার ব্যাপারে সংশয় দেখা দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তাকর্মীদের হাতে ২০ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, যেসব ঘটনা ঘটছে, তা আভাস দেয় না সিরিয়ার সরকার সত্যিই ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর ধরপাকড়, নির্যাতন ও হত্যা বন্ধের বিষয়ে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে, দামেস্ক সরকার যদি তাদের অঙ্গীকার অনুযায়ী বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হত্যা ও নির্যাতন বন্ধ না করে এবং প্রেসিডেন্ট আসাদ সরকারবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হোমস শহরসহ অন্যান্য শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার না করে, তবে আরব লিগ পদক্ষেপ নেবে বলে তারা আশা করে।
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এক বিবৃতিতে জানায়, সেনারা ট্যাংক থেকে হোমস শহরের কয়েকটি এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর গুলি ছুড়েছে। এ সময় হোমস শহরের বাবা আম্রো এলাকায় একজন নারীসহ মোট দুই বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়। হোমস শহরের কাছাকাছি অন্যান্য এলাকায়ও গুলির শব্দ শোনা গেছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
হত্যাকাণ্ডের পর গতকাল জুমার নামাজ শেষে দেশজুড়ে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। ইউটিউবে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজে শত শত বিক্ষোভকারীকে রাস্তায় নামতে দেখা গেছে। তারা আসাদবিরোধী স্লোগান দিয়ে রাজধানীর ঐতিহাসিক মিদান এলাকার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তাকর্মীদের হাতে ২০ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, যেসব ঘটনা ঘটছে, তা আভাস দেয় না সিরিয়ার সরকার সত্যিই ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর ধরপাকড়, নির্যাতন ও হত্যা বন্ধের বিষয়ে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে, দামেস্ক সরকার যদি তাদের অঙ্গীকার অনুযায়ী বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হত্যা ও নির্যাতন বন্ধ না করে এবং প্রেসিডেন্ট আসাদ সরকারবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হোমস শহরসহ অন্যান্য শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার না করে, তবে আরব লিগ পদক্ষেপ নেবে বলে তারা আশা করে।
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এক বিবৃতিতে জানায়, সেনারা ট্যাংক থেকে হোমস শহরের কয়েকটি এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর গুলি ছুড়েছে। এ সময় হোমস শহরের বাবা আম্রো এলাকায় একজন নারীসহ মোট দুই বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়। হোমস শহরের কাছাকাছি অন্যান্য এলাকায়ও গুলির শব্দ শোনা গেছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
হত্যাকাণ্ডের পর গতকাল জুমার নামাজ শেষে দেশজুড়ে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। ইউটিউবে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজে শত শত বিক্ষোভকারীকে রাস্তায় নামতে দেখা গেছে। তারা আসাদবিরোধী স্লোগান দিয়ে রাজধানীর ঐতিহাসিক মিদান এলাকার দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
No comments