অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানের টার্গেট দিল ইংল্যান্ড
চব্বিশ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জয়ের পর এবার সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজেও শুভসূচনা করেছে ইংল্যান্ড। কেভিন পিটারসেনের ৭৮ ও অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের ৬৩ রানের উপর ভর করে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ছুঁড়ে দিয়েছে ২৯৫ রানের টার্গেট।
টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। শুরুটাও করেছিলেন দুর্দান্তভাবে। উদ্বোধনী জুটিতে স্টিভ ডেভিসকে নিয়ে মাত্র ১২ ওভারেই যোগ করেন ৯০ রান। কিন্তু এরপর ৪২ রান করা ডেভিসকে বোল্ড করে ইংলিশ শিবিরে প্রথম আঘাতটা হানেন ডেভিড হাসি। বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেন নি অ্যাশেজ হিরো জনাথন ট্রট। দুই ওভার পরেই ফিরে গেছেন মাত্র ৬ রান করে। দলীয় ১৩১ রানের মাথায় স্ট্রাউসের ৬৫ বলে ৬৩ রানের অসাধারণ ইনিংসটির ইতি টানেন ব্রেট লি। স্ট্রাউসের বিদায়ের পর কিছুটা আশার আলো দেখতে পেয়েছিলেন অসি সমর্থকরা। কিন্তু ততক্ষণে উইকেটে জাঁকিয়ে বসেছেন কেভিন পিটারসেন। বড় কোন পার্টনারশিপ না গড়তে পারলেও ইয়ান বেল, টিম ব্রেসনানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বেশ ভালোমতোই সচল রেখেছিলেন রানের চাকা। ৪৩ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছিল ২৫৬ রান। ব্যাটিং পাওয়ার প্লের সুবিধাটা তখনো না নেওয়ায় সবাই অনুমান করেছিলেন যে, অনায়াসেই তিন শতাধিক রান ছাড়িয়ে যাবে ইংলিশরা। কিন্তু পিটারসেন ৭৮ রান করে দুর্ভাগ্যবশত রানআউটের শিকার হওয়ায় ব্যাটিং পাওয়ার প্লের ফায়দাটা ঠিকমতো তুলতে পারে নি ইংল্যান্ড। শেষপর্যন্ত ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয় ২৯৪ রানে।
টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। শুরুটাও করেছিলেন দুর্দান্তভাবে। উদ্বোধনী জুটিতে স্টিভ ডেভিসকে নিয়ে মাত্র ১২ ওভারেই যোগ করেন ৯০ রান। কিন্তু এরপর ৪২ রান করা ডেভিসকে বোল্ড করে ইংলিশ শিবিরে প্রথম আঘাতটা হানেন ডেভিড হাসি। বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেন নি অ্যাশেজ হিরো জনাথন ট্রট। দুই ওভার পরেই ফিরে গেছেন মাত্র ৬ রান করে। দলীয় ১৩১ রানের মাথায় স্ট্রাউসের ৬৫ বলে ৬৩ রানের অসাধারণ ইনিংসটির ইতি টানেন ব্রেট লি। স্ট্রাউসের বিদায়ের পর কিছুটা আশার আলো দেখতে পেয়েছিলেন অসি সমর্থকরা। কিন্তু ততক্ষণে উইকেটে জাঁকিয়ে বসেছেন কেভিন পিটারসেন। বড় কোন পার্টনারশিপ না গড়তে পারলেও ইয়ান বেল, টিম ব্রেসনানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বেশ ভালোমতোই সচল রেখেছিলেন রানের চাকা। ৪৩ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছিল ২৫৬ রান। ব্যাটিং পাওয়ার প্লের সুবিধাটা তখনো না নেওয়ায় সবাই অনুমান করেছিলেন যে, অনায়াসেই তিন শতাধিক রান ছাড়িয়ে যাবে ইংলিশরা। কিন্তু পিটারসেন ৭৮ রান করে দুর্ভাগ্যবশত রানআউটের শিকার হওয়ায় ব্যাটিং পাওয়ার প্লের ফায়দাটা ঠিকমতো তুলতে পারে নি ইংল্যান্ড। শেষপর্যন্ত ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয় ২৯৪ রানে।
No comments