সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই নিয়ে আলোচনা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই নেতা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়া তাঁরা পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়েও কথাবার্তা বলেন।
দুই নেতার বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস থেকে শুক্রবার এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, দুই নেতা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারির ওপর গুরত্ব আরোপ করেন। তাঁরা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বিশেষ করে আফগানিস্তানে শান্তি ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠায় পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ওবামা পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত রাখারও প্রতিশ্রুতি দেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ওবামা এ বছরের শেষ দিকে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
বৈঠকের সময় জারদারির সঙ্গে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হোসাইন হাক্বানি। ওবামার সঙ্গে ছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডনিলন, সন্ত্রাসবিরোধী সমন্বয়ক জন ব্রেনার ও সহকারী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেনারেল ডগলাস লুটি।
প্রায় আধঘণ্টা স্থায়ী এ বৈঠকে মূলত নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বৈঠকের পর হোসাইন হাক্কানি সাংবাদিকদের বলেন, সন্ত্রাস মোকাবিলায় পাকিস্তান যথেষ্ট ভূমিকা পালন করছে না, এমন কথা বৈঠকে কেউ বলেননি। দুই দেশের পক্ষ থেকে নেতিবাচক কোনো কথাবার্তা বলা হয়নি। তিনি বলেন, অনেকেই অনুমান করছেন, পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আরেক দফা অর্থনৈতিক বা সামরিক সাহায্য আদায়ের চেষ্টা করছে। কিন্তু ওই ধারণা ঠিক নয়। পাকিস্তান শুধু সাহায্য গ্রহণ করে যাওয়ার পক্ষপাতী নয়। তারা স্বাবলম্বী হতে চায়। এ জন্য তাদের অর্থনৈতিক সংস্কার প্রয়োজন।
বৈঠকের ব্যাপারে ডনিলন বলেন, দুই নেতা পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। দেশটির অর্থনীতি স্থিতিশীল করার জন্য কী করা ইচিত, তাও তাদের আলোচনায় প্রাধান্য পায়।
দুই নেতার বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস থেকে শুক্রবার এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, দুই নেতা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারির ওপর গুরত্ব আরোপ করেন। তাঁরা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বিশেষ করে আফগানিস্তানে শান্তি ও স্থিতিশীল পরিবেশ প্রতিষ্ঠায় পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ওবামা পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত রাখারও প্রতিশ্রুতি দেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ওবামা এ বছরের শেষ দিকে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
বৈঠকের সময় জারদারির সঙ্গে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হোসাইন হাক্বানি। ওবামার সঙ্গে ছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডনিলন, সন্ত্রাসবিরোধী সমন্বয়ক জন ব্রেনার ও সহকারী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেনারেল ডগলাস লুটি।
প্রায় আধঘণ্টা স্থায়ী এ বৈঠকে মূলত নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বৈঠকের পর হোসাইন হাক্কানি সাংবাদিকদের বলেন, সন্ত্রাস মোকাবিলায় পাকিস্তান যথেষ্ট ভূমিকা পালন করছে না, এমন কথা বৈঠকে কেউ বলেননি। দুই দেশের পক্ষ থেকে নেতিবাচক কোনো কথাবার্তা বলা হয়নি। তিনি বলেন, অনেকেই অনুমান করছেন, পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আরেক দফা অর্থনৈতিক বা সামরিক সাহায্য আদায়ের চেষ্টা করছে। কিন্তু ওই ধারণা ঠিক নয়। পাকিস্তান শুধু সাহায্য গ্রহণ করে যাওয়ার পক্ষপাতী নয়। তারা স্বাবলম্বী হতে চায়। এ জন্য তাদের অর্থনৈতিক সংস্কার প্রয়োজন।
বৈঠকের ব্যাপারে ডনিলন বলেন, দুই নেতা পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। দেশটির অর্থনীতি স্থিতিশীল করার জন্য কী করা ইচিত, তাও তাদের আলোচনায় প্রাধান্য পায়।
No comments