আনন্দিত ও ক্ষুব্ধ ম্যারাডোনা
আর্জেন্টিনার দলটা কেমন হতে যাচ্ছে? দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপ শুরুর আগে সবচেয়ে বড় ‘কুইজ’ বোধ হয় এটাই। সেই কুইজের প্রথম সমাধান, মানে ৩০ সদস্যের দল ঘোষণা হয়ে যাবে সোমবার। এর আগে আরেকবার স্থানীয় খেলোয়াড়দের যাচাই করে নেওয়ার সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগালেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা।
হাইতির বিপক্ষে এক প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টাইন লিগে খেলা খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া আর্জেন্টিনা দল জিতেছে ৪-০ গোলে। ফাকুন্দো বার্তোগিলো দুটি ও সেবাস্তিয়ান ব্ল্যাঙ্কো একটি গোল করেছেন। এ দুজনের গোল তাঁদের জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা জাগাক আর না-ই জাগাক, বিশ্বকাপ দলে ঠাঁই পাওয়ার পথে নিজেকে আরেকটু এগিয়ে নিয়ে গেছেন মার্টিন পালের্মো।
ম্যারাডোনার কল্যাণে দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা বোকা জুনিয়র্সের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা পালের্মোও করেছেন এক গোল। ম্যারাডোনা পালের্মোর কথা ভাবছেন কি না, সেটা পরিষ্কার হয়নি। তবে হাইতির বিপক্ষে এই ম্যাচ দেখে আর্জেন্টাইন কোচ নাকি তাঁর দলের একটা কাঠামো পেয়ে গেছেন।
মেসি, তেভেজ, হিগুয়েইন, আগুয়েরোর মতো ইউরোপ মাতানো খেলোয়াড়েরা তো আছেনই। ম্যারাডোনা খুশি এই ভেবে যে স্থানীয় বেশ কিছু খেলোয়াড়কে তিনি এই ম্যাচ থেকে মার্কা মেরে রাখতে পেরেছেন ‘সত্যি কথা হলো, আমি বিশ্বকাপ দলে খালি জায়গা পূরণ করতে কয়েকজন খেলোয়াড় খুঁজছিলাম। আমার ধারণা, কয়েকজনকে পেয়ে গেছি। কয়েকটা পজিশন নিয়ে আমার একটু সংশয় ছিল। সেদিক দিয়ে ম্যাচটা খুবই উপকারই করেছে।’
দল গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে ম্যারাডোনা যতই খুশি হোন, চটেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হুলিও গ্রন্দোনার ওপর। চটার কারণও আছে। গ্রন্দোনা বাতিল করে দিয়েছেন ২৯ মে দুবাইয়ে প্রস্তাবিত আর্জেন্টিনার প্রস্তুতি ম্যাচ। দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার পথে এই ম্যাচটি খেলার কথা ছিল আর্জেন্টিনার, ‘আমি একটা খারাপ খবর পেলাম যে, ম্যাচটা হচ্ছে না। কিন্তু ম্যাচটা দরকার ছিল। আমি খেলোয়াড়দের কথা দিয়েছিলাম যে, আমরা রিভার প্লেটের মাঠে কানাডার বিপক্ষে ২৬ তারিখের ম্যাচটা খেলে দুবাই যাব।’
গ্রন্দোনার ‘অপরাধ’ শুধু ম্যাচ বাতিল করা নয়। আর্জেন্টিনা দলের সঙ্গে গ্রন্দোনা নাকি ৪০ সদস্যের একটা অতিথিদল নিয়ে যেতে বলেছেন। চটে যাওয়া ম্যারাডোনা বলছেন, তিনি সভাপতির সঙ্গে দেখা করে তাঁর ক্ষোভের কথা জানাবেন।
হাইতির বিপক্ষে এক প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টাইন লিগে খেলা খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া আর্জেন্টিনা দল জিতেছে ৪-০ গোলে। ফাকুন্দো বার্তোগিলো দুটি ও সেবাস্তিয়ান ব্ল্যাঙ্কো একটি গোল করেছেন। এ দুজনের গোল তাঁদের জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা জাগাক আর না-ই জাগাক, বিশ্বকাপ দলে ঠাঁই পাওয়ার পথে নিজেকে আরেকটু এগিয়ে নিয়ে গেছেন মার্টিন পালের্মো।
ম্যারাডোনার কল্যাণে দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা বোকা জুনিয়র্সের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা পালের্মোও করেছেন এক গোল। ম্যারাডোনা পালের্মোর কথা ভাবছেন কি না, সেটা পরিষ্কার হয়নি। তবে হাইতির বিপক্ষে এই ম্যাচ দেখে আর্জেন্টাইন কোচ নাকি তাঁর দলের একটা কাঠামো পেয়ে গেছেন।
মেসি, তেভেজ, হিগুয়েইন, আগুয়েরোর মতো ইউরোপ মাতানো খেলোয়াড়েরা তো আছেনই। ম্যারাডোনা খুশি এই ভেবে যে স্থানীয় বেশ কিছু খেলোয়াড়কে তিনি এই ম্যাচ থেকে মার্কা মেরে রাখতে পেরেছেন ‘সত্যি কথা হলো, আমি বিশ্বকাপ দলে খালি জায়গা পূরণ করতে কয়েকজন খেলোয়াড় খুঁজছিলাম। আমার ধারণা, কয়েকজনকে পেয়ে গেছি। কয়েকটা পজিশন নিয়ে আমার একটু সংশয় ছিল। সেদিক দিয়ে ম্যাচটা খুবই উপকারই করেছে।’
দল গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে ম্যারাডোনা যতই খুশি হোন, চটেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হুলিও গ্রন্দোনার ওপর। চটার কারণও আছে। গ্রন্দোনা বাতিল করে দিয়েছেন ২৯ মে দুবাইয়ে প্রস্তাবিত আর্জেন্টিনার প্রস্তুতি ম্যাচ। দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার পথে এই ম্যাচটি খেলার কথা ছিল আর্জেন্টিনার, ‘আমি একটা খারাপ খবর পেলাম যে, ম্যাচটা হচ্ছে না। কিন্তু ম্যাচটা দরকার ছিল। আমি খেলোয়াড়দের কথা দিয়েছিলাম যে, আমরা রিভার প্লেটের মাঠে কানাডার বিপক্ষে ২৬ তারিখের ম্যাচটা খেলে দুবাই যাব।’
গ্রন্দোনার ‘অপরাধ’ শুধু ম্যাচ বাতিল করা নয়। আর্জেন্টিনা দলের সঙ্গে গ্রন্দোনা নাকি ৪০ সদস্যের একটা অতিথিদল নিয়ে যেতে বলেছেন। চটে যাওয়া ম্যারাডোনা বলছেন, তিনি সভাপতির সঙ্গে দেখা করে তাঁর ক্ষোভের কথা জানাবেন।
No comments