ইন্টারের হাতে তিনের ‘প্রথম’
হ্যারি রেডন্যাপ তখন ১৫ বছরের উঠতি কিশোর ফুটবলার। খেলেন ওয়েস্টহামের যুব দলে। সেবার ইউরোপিয়ান কাপ, মানে এখনকার চ্যাম্পিয়নস লিগে ইংল্যান্ডের পতাকা উড়িয়ে এগিয়ে চলছিল টটেনহাম। শেষ পর্যন্ত সেমিফাইনালে বেনফিকার কাছে ৪-৩ ব্যবধানে হেরে আর ফাইনালে খেলা হয়নি স্পারদের।
সেই হ্যারি রেডন্যাপের হাত ধরে প্রায় আধা শতাব্দী পর চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নিল টটেনহাম। পরশু ম্যানচেস্টার সিটিকে তাদের মাঠে ১-০ গোলে হারিয়ে ঘুচিয়ে দিল ৪৮ বছরের অপেক্ষা। ৮২ মিনিটে পিটার ‘রোবো’ ক্রাউচের হেডই আসলে চ্যাম্পিয়নস লিগে পৌঁছে দিল তাদের।
তবে মূল কৃতিত্ব অবশ্যই রেডন্যাপের। ২০০৮ সালের অক্টোবরে লিগ চলার মাঝপথে হুয়ান্দে রামোসের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন। টটেনহাম তখন প্রিমিয়ার লিগের প্রথম আট ম্যাচে মাত্র দুটো পয়েন্ট পেয়ে রেলিগেশনের শঙ্কায়। এমন বাজে শুরু করা দলটাই কিন্তু গতবার লিগ শেষ করেছে আট নম্বরে থেকে! আর এবার তো টটেনহামকে আবারও ইউরোপের সবচেয়ে মর্যাদার লড়াইয়েই নিয়ে গেলেন এই ৬৩ বছর বয়সী ইংলিশ কোচ। রূপ বদলের এ এক দারুণ গল্প।
রূপকথার খোঁজে ছিল সিটিও। আরব ধনকুবের মালিক ক্লাবটি কিনে নেওয়ার পর চেলসিকে আদর্শ মেনে এগিয়ে যেতে চেয়েছিল। রবিনহো-তেভেজদের দলে নিয়ে আসা হয়েছে। ইতালির নামজাদা কোচ রবার্তো মানচিনিও এসেছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত একটুর জন্য পারল না তারা।
ওদিকে ইতালিয়ান দৈত্য ইন্টার মিলান তাদের প্রথম ‘শিরোপাত্রয়ী’র পথে এক ধাপ এগিয়ে গেল। পরশু ডিয়েগো মিলিতোর একমাত্র গোলে রোমাকে হারিয়ে ইতালিয়ান কাপ জিতল হোসে মরিনহোর দল। এই রোমার সঙ্গেই লিগ শিরোপার লড়াই চলছে ইন্টারের। ৩৬ ম্যাচ শেষে ইন্টারের পয়েন্ট ৭৬, রোমার ৭৪। ফলে টানা পঞ্চম লিগ শিরোপার পথেও ভালো মতোই ছুটছে তারা। ইন্টারের পাখির চোখ বানানো তৃতীয় শিরোপাটি চ্যাম্পিয়নস লিগ। যেখানে ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বায়ার্ন মিউনিখ।
ফরাসি লিগেরও শিরোপার মীমাংসা হয়ে গেল পরশু। রেনেকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ১৮ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মার্শেই। গোলের শুরুটা করেছিলেন গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ। তিনটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের লিগ শিরোপা জেতার বিরল খেলোয়াড়দের একজন হয়ে গেলেন এই আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার।
সেই হ্যারি রেডন্যাপের হাত ধরে প্রায় আধা শতাব্দী পর চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নিল টটেনহাম। পরশু ম্যানচেস্টার সিটিকে তাদের মাঠে ১-০ গোলে হারিয়ে ঘুচিয়ে দিল ৪৮ বছরের অপেক্ষা। ৮২ মিনিটে পিটার ‘রোবো’ ক্রাউচের হেডই আসলে চ্যাম্পিয়নস লিগে পৌঁছে দিল তাদের।
তবে মূল কৃতিত্ব অবশ্যই রেডন্যাপের। ২০০৮ সালের অক্টোবরে লিগ চলার মাঝপথে হুয়ান্দে রামোসের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন। টটেনহাম তখন প্রিমিয়ার লিগের প্রথম আট ম্যাচে মাত্র দুটো পয়েন্ট পেয়ে রেলিগেশনের শঙ্কায়। এমন বাজে শুরু করা দলটাই কিন্তু গতবার লিগ শেষ করেছে আট নম্বরে থেকে! আর এবার তো টটেনহামকে আবারও ইউরোপের সবচেয়ে মর্যাদার লড়াইয়েই নিয়ে গেলেন এই ৬৩ বছর বয়সী ইংলিশ কোচ। রূপ বদলের এ এক দারুণ গল্প।
রূপকথার খোঁজে ছিল সিটিও। আরব ধনকুবের মালিক ক্লাবটি কিনে নেওয়ার পর চেলসিকে আদর্শ মেনে এগিয়ে যেতে চেয়েছিল। রবিনহো-তেভেজদের দলে নিয়ে আসা হয়েছে। ইতালির নামজাদা কোচ রবার্তো মানচিনিও এসেছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত একটুর জন্য পারল না তারা।
ওদিকে ইতালিয়ান দৈত্য ইন্টার মিলান তাদের প্রথম ‘শিরোপাত্রয়ী’র পথে এক ধাপ এগিয়ে গেল। পরশু ডিয়েগো মিলিতোর একমাত্র গোলে রোমাকে হারিয়ে ইতালিয়ান কাপ জিতল হোসে মরিনহোর দল। এই রোমার সঙ্গেই লিগ শিরোপার লড়াই চলছে ইন্টারের। ৩৬ ম্যাচ শেষে ইন্টারের পয়েন্ট ৭৬, রোমার ৭৪। ফলে টানা পঞ্চম লিগ শিরোপার পথেও ভালো মতোই ছুটছে তারা। ইন্টারের পাখির চোখ বানানো তৃতীয় শিরোপাটি চ্যাম্পিয়নস লিগ। যেখানে ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বায়ার্ন মিউনিখ।
ফরাসি লিগেরও শিরোপার মীমাংসা হয়ে গেল পরশু। রেনেকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ১৮ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মার্শেই। গোলের শুরুটা করেছিলেন গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ। তিনটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের লিগ শিরোপা জেতার বিরল খেলোয়াড়দের একজন হয়ে গেলেন এই আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার।
No comments