ভারতের স্পিন আর অস্ট্রেলিয়ার পেস
গত বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টির কথা মনে আছে? টপ ফেবারিট হিসেবে ইংল্যান্ড গিয়েছিল ভারত, তাদের ব্যাটিং লাইনআপকে বলা হচ্ছিল বিশ্বসেরা। সুপার এইটে হঠাৎ করেই প্রতিপক্ষ দলগুলো আবিষ্কার করল শর্ট বলে ভারতীয়রা দুর্বল। তাতে কাজও হলো, সুপার এইটে সব ম্যাচ হারল চ্যাম্পিয়নরা। এবার অনায়াস দুটি জয়ে প্রথম পর্ব পেরিয়েছে ভারত। কিন্তু আসল পরীক্ষা তো শুরু আজ, ভারতের প্রতিপক্ষ বারবাডোজের উইকেট আর অস্ট্রেলিয়ার ফাস্ট বোলাররা।
ভারতের ব্যাটিং লাইনআপকে এখনো মনে করা হয় বিশ্বসেরা। তবে গতবারের উদাহরণটা তো সবার সামনে থাকছেই। অস্ট্রেলিয়া ফাস্ট বোলিংকে পুঁজি করে টি-টোয়েন্টির শিরোপা-খরা ঘোচানোর ঘোষণা দিয়েছে আগেই। পরশুই বাংলাদেশের বিপক্ষে যে উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন টেইট, ন্যানেসরা। গত বিশ্বকাপের স্মৃতি ফিরিয়ে এনে শর্ট বলে ভারতকে ঘায়েল করার পরিকল্পনা করতেই পারে অস্ট্রেলিয়া। ভারত আবার আজই প্রথম নামছে বারবাডোজে, আগের দুটি ম্যাচই তারা খেলেছে সেন্ট লুসিয়ায়। উইকেটের ব্যাপারটা যে মাথায় রাখতে হচ্ছে, সেটাই জানিয়েছেন গৌতম গম্ভীরও, ‘আমরা এখনো বারবাডোজে খেলিনি, তাই জানি না উইকেট কেমন হবে। তবে অনেকের কাছেই শুনলাম উইকেটে গতি ও বাউন্স আছে।’
দলের প্রতিনিধি হিসেবে গম্ভীর কথা বলেছেন জেনেই অবশ্য ভারতীয় সমর্থকদের স্বস্তি পাওয়ার কথা। ইনজুরিতে আগের ম্যাচটা বাইরে বসে থাকা ওপেনার আজ ফিরছেন। তবে ভারতের জন্য একটা দুঃসংবাদও আছে। শুধ এই ম্যাচ নয়, তলপেটের ইনজুরিতে পুরো টুর্নামেন্টেরই বাইরে চলে গেছেন পেসার প্রাভিন কুমার। ভারত তিন পেসার নিয়ে নামলে আজ অভিষেক হয়ে যেতে পারে বিনয় কুমারের। ভারত যেখানে হারিয়েছে এক পেসারকে, অস্ট্রেলিয়া সেখানে ফিরে পাচ্ছে ইনজুরিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে না খেলা ফাস্ট বোলার মিচেল জনসনকে। পাকিস্তান ম্যাচে সেন্ট লুসিয়ার মন্থর উইকেটেও ২৩ রানে ২ উইকেট পেয়েছিলেন জনসন, তাঁকে পাওয়ায় বেড়ে যাবে ব্যাটিং শক্তিও। তবে চার পেসার খেলানোর সম্ভাবনা কম, বাংলাদেশের বিপক্ষে ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত করা স্টিভেন স্মিথকে বাদ দেওয়াটা কঠিন হবে।
তবে এই বোলিং আক্রমণ নিয়েও ঠিক স্বস্তিতে নেই মাইকেল ক্লার্ক। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক চিন্তিত ভারতের স্পিন আক্রমণ নিয়ে। উইকেটের বাউন্সটা কাজে লাগে স্পিনারদেরও, উইকেটে আছে টার্নও। বাংলাদেশের স্পিনাররাই যেভাবে ভুগিয়েছেন, হরভজন-পীযূষরা নিশ্চয়ই ছেড়ে কথা বলবেন না! স্পিনারদের নিয়ে তাই আলাদা পরিকল্পনাও নাকি করে ফেলেছেন ক্লার্ক, ‘ভারতের দারুণ কিছু স্পিনার আছে, হরভজন তো বিশ্বসেরাদেরই একজন। ওকে নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা আছে। আমাদের দলে সবারই স্পিন খেলার আলাদা ধরন আছে। আমাদের আত্মবিশ্বাসী হতে হবে এবং পরিকল্পনায় অটল থাকতে হবে।’
টি-টোয়েন্টিতে দু দল মুখোমুখি হয়েছে তিনবার, ভারতের জয় দুটি আর অস্ট্রেলিয়ার একটি। বিশ্বকাপের একমাত্র মুখোমুখি ম্যাচে ২০০৭ সালের সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে ১৫ রানে হারিয়েছিল ভারত। তবে অস্ট্রেলিয়ার প্রেরণা টি-টোয়েন্টিতে ভারতের একশর নিছে একমাত্র স্কোরটা (৭৪) তাদের বিপক্ষেই।
আজকের দ্বিতীয় ম্যাচটি যেমন পেস-স্পিনের লড়াই, প্রথম ম্যাচটিও তাই। দক্ষিণ আফ্রিকার মূল শক্তি স্টেইন-মরকেল-ল্যাঙ্গেভেল্টরা আর নিউজিল্যান্ডের ভেট্টোরি-ম্যাককালাম। তবে এখনো স্বরূপে দেখা না গেলেও বারবাডোজের উইকেট জাগিয়ে দিতে পারে শেন বন্ডকেও!
ভারতের ব্যাটিং লাইনআপকে এখনো মনে করা হয় বিশ্বসেরা। তবে গতবারের উদাহরণটা তো সবার সামনে থাকছেই। অস্ট্রেলিয়া ফাস্ট বোলিংকে পুঁজি করে টি-টোয়েন্টির শিরোপা-খরা ঘোচানোর ঘোষণা দিয়েছে আগেই। পরশুই বাংলাদেশের বিপক্ষে যে উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন টেইট, ন্যানেসরা। গত বিশ্বকাপের স্মৃতি ফিরিয়ে এনে শর্ট বলে ভারতকে ঘায়েল করার পরিকল্পনা করতেই পারে অস্ট্রেলিয়া। ভারত আবার আজই প্রথম নামছে বারবাডোজে, আগের দুটি ম্যাচই তারা খেলেছে সেন্ট লুসিয়ায়। উইকেটের ব্যাপারটা যে মাথায় রাখতে হচ্ছে, সেটাই জানিয়েছেন গৌতম গম্ভীরও, ‘আমরা এখনো বারবাডোজে খেলিনি, তাই জানি না উইকেট কেমন হবে। তবে অনেকের কাছেই শুনলাম উইকেটে গতি ও বাউন্স আছে।’
দলের প্রতিনিধি হিসেবে গম্ভীর কথা বলেছেন জেনেই অবশ্য ভারতীয় সমর্থকদের স্বস্তি পাওয়ার কথা। ইনজুরিতে আগের ম্যাচটা বাইরে বসে থাকা ওপেনার আজ ফিরছেন। তবে ভারতের জন্য একটা দুঃসংবাদও আছে। শুধ এই ম্যাচ নয়, তলপেটের ইনজুরিতে পুরো টুর্নামেন্টেরই বাইরে চলে গেছেন পেসার প্রাভিন কুমার। ভারত তিন পেসার নিয়ে নামলে আজ অভিষেক হয়ে যেতে পারে বিনয় কুমারের। ভারত যেখানে হারিয়েছে এক পেসারকে, অস্ট্রেলিয়া সেখানে ফিরে পাচ্ছে ইনজুরিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে না খেলা ফাস্ট বোলার মিচেল জনসনকে। পাকিস্তান ম্যাচে সেন্ট লুসিয়ার মন্থর উইকেটেও ২৩ রানে ২ উইকেট পেয়েছিলেন জনসন, তাঁকে পাওয়ায় বেড়ে যাবে ব্যাটিং শক্তিও। তবে চার পেসার খেলানোর সম্ভাবনা কম, বাংলাদেশের বিপক্ষে ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত করা স্টিভেন স্মিথকে বাদ দেওয়াটা কঠিন হবে।
তবে এই বোলিং আক্রমণ নিয়েও ঠিক স্বস্তিতে নেই মাইকেল ক্লার্ক। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক চিন্তিত ভারতের স্পিন আক্রমণ নিয়ে। উইকেটের বাউন্সটা কাজে লাগে স্পিনারদেরও, উইকেটে আছে টার্নও। বাংলাদেশের স্পিনাররাই যেভাবে ভুগিয়েছেন, হরভজন-পীযূষরা নিশ্চয়ই ছেড়ে কথা বলবেন না! স্পিনারদের নিয়ে তাই আলাদা পরিকল্পনাও নাকি করে ফেলেছেন ক্লার্ক, ‘ভারতের দারুণ কিছু স্পিনার আছে, হরভজন তো বিশ্বসেরাদেরই একজন। ওকে নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা আছে। আমাদের দলে সবারই স্পিন খেলার আলাদা ধরন আছে। আমাদের আত্মবিশ্বাসী হতে হবে এবং পরিকল্পনায় অটল থাকতে হবে।’
টি-টোয়েন্টিতে দু দল মুখোমুখি হয়েছে তিনবার, ভারতের জয় দুটি আর অস্ট্রেলিয়ার একটি। বিশ্বকাপের একমাত্র মুখোমুখি ম্যাচে ২০০৭ সালের সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে ১৫ রানে হারিয়েছিল ভারত। তবে অস্ট্রেলিয়ার প্রেরণা টি-টোয়েন্টিতে ভারতের একশর নিছে একমাত্র স্কোরটা (৭৪) তাদের বিপক্ষেই।
আজকের দ্বিতীয় ম্যাচটি যেমন পেস-স্পিনের লড়াই, প্রথম ম্যাচটিও তাই। দক্ষিণ আফ্রিকার মূল শক্তি স্টেইন-মরকেল-ল্যাঙ্গেভেল্টরা আর নিউজিল্যান্ডের ভেট্টোরি-ম্যাককালাম। তবে এখনো স্বরূপে দেখা না গেলেও বারবাডোজের উইকেট জাগিয়ে দিতে পারে শেন বন্ডকেও!
No comments